খারাপ ফল। কিন্তু সঙ্গে স্বস্তিও।
গত অর্থবর্ষের শেষ ত্রৈমাসিকে জেট এয়ারওয়েজের নিট লোকসান দাঁড়িয়েছে ৪৯৬ কোটি টাকা। তার আগের বছর ওই একই সময়ে যা ছিল ২৯৮ কোটি।
নরেশ গয়ালের বিমান পরিষেবা সংস্থাটির দাবি, এক লাফে ক্ষতির বহর এতখানি বেড়ে যাওয়ার মূল কারণ খরচ বৃদ্ধি। তবে লোকসানের অঙ্ক বাড়ার এমন ‘উদ্বেগের দিনে’ কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাসও ফেলেছে তারা। কারণ, শুক্রবারই আবু ধাবির এতিহাদ এয়ারওয়েজের কাছে জেটের ২৪% অংশীদারি বিক্রির প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সংস্থার শেয়ারহোল্ডাররা। |
ফলে এর পর বাজার নিয়ন্ত্রক সেবি এবং ভারতের প্রতিযোগিতা কমিশনের তরফ থেকে কোনও আপত্তি না-উঠলে, জেটের ২৪% শেয়ার প্রায় ২০৫৮ কোটি টাকায় কিনে নেবে এতিহাদ। বিমান পরিবহণে কেন্দ্র বিদেশি লগ্নির দরজা খুলে দেওয়ার পর সেটিই হবে কোনও ভারতীয় বিমান সংস্থায় বিদেশি বিমান সংস্থার প্রথম বিনিয়োগ। উল্লেখ্য, কিছু দিন আগেই টাটাদের সঙ্গে জোট বেঁধে নতুন সংস্থা গড়ে এ দেশে বিমান পরিষেবা চালুর কথা জানিয়েছে এয়ার এশিয়া। কিন্তু কোনও ভারতীয় বিমান পরিবহণ সংস্থায় বিদেশি লগ্নি এই প্রথম।
গয়ালের দাবি, এতিহাদের ওই লগ্নি চূড়ান্ত হলে তাঁর সংস্থার ঋণের বোঝা কমবে। কমবে খরচও। আশা, মুনাফাও বাড়বে। ঘাড়ে সাড়ে ১১ হাজার কোটি টাকা দেনা চেপে থাকা সংস্থার পক্ষে যা স্বভাবতই স্বস্তির।
|
ডেয়ারি ব্যবসায় ঋণের সুবিধা আরও ছড়িয়ে দিতে কোয়ালিটি ডেয়ারির সঙ্গে জোট বাঁধল এলাহাবাদ ব্যাঙ্ক। দেশ জুড়ে ব্যাঙ্কের বিভিন্ন শাখা থেকেই এই সুযোগ দেওয়া হবে। |