৮৪ কোটি খোয়াতে পারেন ফণীশ মূর্তি
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
অধস্তন মহিলা কর্মীর সঙ্গে সম্পর্ক লোকানোর দায়ে আই-গেটের সিইও পদ থেকে বরখাস্ত ফণীশ মূর্তি খোয়াতে পারেন প্রায় ৮৪ কোটি টাকা। এ প্রসঙ্গে মার্কিন তথ্যপ্রযুক্তি বহুজাতিকটি জানিয়েছে, এমনিতে চুক্তি ছিল, চাকরি থেকে অকারণে বরখাস্ত হলে সেই বাবদ ভাতা হিসেবে ১২ মাসের জন্য ১০ লক্ষ ডলার করে মোট ১ কোটি ২০ লক্ষ ডলার হাতে পাবেন মূর্তি। কিন্তু এখন সংস্থার অভিযোগ, কর্মস্থলে অপেশাদারিত্বের নজির রেখে চাকরি খুইয়েছেন তিনি। ফলে বিনা কারণে তাঁর চাকরি যায়নি। তাই ওই বরখাস্ত ভাতাও আর তাঁর প্রাপ্য নয়। এ ছাড়াও থাকবে অন্য আর্থিক ক্ষতি। তবে ৬৫ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতি মাসে ৬,০০০ ডলার করে পাবেন ফণীশ।
|
প্রতারণার দায়ে দোষী সাব্যস্ত প্রাক্তন ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্ক কর্তা
সংবাদসংস্থা • চেন্নাই |
দেড় দশকেরও বেশি সময় ধরে মামলা চলার পর ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কের প্রাক্তন শীর্ষ কর্তা এম গোপালকৃষ্ণনকে দোষী সাব্যস্ত করল সিবিআই আদালত। তিনি ছাড়াও আর দু’জনের নামে ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাটি। গোপালকৃষ্ণনকে এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডেও দণ্ডিত করেছে তারা। ১৯৯৩ থেকে ’৯৫ সালের মধ্যে ব্যাঙ্কের আলোয়ারপেট শাখার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে ১৯৯৬ সালে মামলা দায়ের করে সিবিআইয়ের দুর্নীতি দমন শাখা। তাদের দাবি ছিল, ব্যাঙ্কের তৎকালীন সিএমডি গোপালকৃষ্ণন এবং আরও দু’জন অন্যায় ভাবে বিপুল অঙ্কের ঋণ মঞ্জুর করেছিলেন কয়েকটি সংস্থাকে। এবং তা করা হয় ব্যাঙ্কের নিয়মকানুন এবং ঋণ সংক্রান্ত নির্দেশিকার তোয়াক্কা না করেই। সেই মামলাতেই বুধবার দোষী সাব্যস্ত হলেন গোপালকৃষ্ণন।
|
কেন্দ্রের নির্দেশ
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
কোল ইন্ডিয়া, ওএনজিসি-র মতো পর্যাপ্ত নগদ হাতে থাকা রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলিকে অন্য রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থায় কেন্দ্রের শেয়ার কেনার কথা বিবেচনা করতে বলল অর্থ মন্ত্রক। তাদের দাবি, সংস্থাগুলি হয় হাতে থাকা বাড়তি অর্থ সম্প্রসারণে ব্যবহার করুক। না হলে অন্তত কেন্দ্রের শেয়ার কিনুক। যাতে অর্থবর্ষ শেষে বিলগ্নিকরণের লক্ষ্য ছোঁয়ায় সুবিধা হয়।
|
যাঁরা ফ্ল্যাট কিনতে চান, তাঁদের জন্য ‘হোম গেইন’ নামে বিশেষ একটি সুযোগ এনেছে আবাসন তৈরির সংস্থা ইডেন সিটি গোষ্ঠী। সংস্থার দাবি, এতে সম্পত্তির মোট মূল্যের ন্যূনতম ২০% মিটিয়েই একটি পুরোপুরি তৈরি অ্যাপার্টমেন্টের মালিকানা পাবেন ক্রেতা। আর বাদবাকি অর্থ দেওয়ার জন্য সই করতে হবে গৃহঋণ নেওয়ার চুক্তিতে। এর ১২ মাস পর থেকে তাঁর ইএমআই কাটা শুরু হবে। মধ্যের ওই ১২ মাসের জন্য ক্রেতাকে কোনও অর্থ দিতে হবে না। |