নাটক: দ্য ডিস্যাপিয়ারেন্সেস প্রোজেক্ট
দেশ: অস্ট্রেলিয়া
পরিচালক: ইয়ানা টেলর, ডেভিড উইলিয়াম্স
সাল: ২০১১
যখন কেউ নিরুদ্দেশ হয়ে যায়, আর কখনওই ফিরে আসে না, তার বাড়ির লোক, পরিবারের লোক, কাছের লোক কী করে কাটায়? প্রথম কয়েক সপ্তাহ তো ঝড়ের মতো কেটে যায়, উদ্বেগে, দৌড়োদৌড়িতে, কিছুটা আশায়। ফোন এলেই বার বার চমকে উঠে। রাস্তায় বেরিয়ে হট করে মনে হয়, ওই তো, ফিরে আসছে। তার পর দেখা যায় অন্য কেউ, যদিও জামাটা ওই রকমই ফুল-ফুল। তার পর এক দিন দেখা যায়, ছ’মাস হয়ে গিয়েছে। এক বছর। দু’বছর। তখন কী করে বেঁচে থাকে তারা? অভ্যেস হয়ে যায়? না চিরকালের মতো পঙ্গু হয়ে যায় সেই বাঁচা? এক সময় তারা হয়তো ভাবে, এর চেয়ে একটা চরম খবর পাওয়াও ভাল। বডিটা ভেসে ওঠা ভাল। মর্গে গিয়ে মুখে রুমাল চেপে শনাক্ত করে আসা ভাল। অন্তত একটা নিশ্চিত শেষ থাকবে এই ভয়ংকর গল্পের। অন্তত শোক একটা জমি পাবে। কিন্তু এই যে তুলকালাম অনন্ত না-জানা, সে নিজে থেকে কোথাও চলে গেল, না তাকে কেউ মেরে ফেলল, না বাড়ি ফেরার পথে সে সহসা তলিয়ে গেল একটা তক্ষুনি-জেগে-ওঠা খাদে, যা আবার মিলিয়ে গেল ভোজবাজির মতো, এই এতগুলো ‘হয়তো’ ‘কিন্তু’ বুনতে বুনতে ওজন করতে করতে সারা দিন সারা রাত হাতের মধ্যে নতুন ময়দার মতো ড্যালা পাকাতে পাকাতে প্রতি মুহূর্তে মরে যাওয়া সহ্য করা যায়? জীবনের ছাঁদটাই যখন হয়ে যাচ্ছে ত্যাড়াব্যাঁকা, নুলো? না কি, এই খবর না-পাওয়াকে কেউ কেউ মনে করে আশীর্বাদ, সে চোখ বুজে ভাবে, ওই তো তার প্রিয়জন অনেক দূরের কোনও শহরে দোকান থেকে পাঁউরুটি কিনছে, ওই তো মুদ্রাদোষটা করল নাক কুঁচকে? কী হয়? এই অপেক্ষা কি খেয়ে ফেলে সবাইকে? না কেউ কেউ এর দাঁতের ফাঁক গলে একটা সিগারেট ধরায়? এই নিয়েই এই নাটক। বা পারফরমেন্স-ও বলা যায়। কারণ প্রথাগত নাটকের মতো এখানে চলাফেরা, চরিত্রদের পরস্পরের সঙ্গে কথা বলা, কিচ্ছুই ঘটে না। শুধু দুজন মানুষ, এক জন পুরুষ আর এক জন নারী, দর্শকদের দিকে চেয়ে কিছু কথা বলে যান। নিরুদ্দিষ্টের পরিবারের কারও কথা। অনেকের কথা। বহু এমন পরিবারের বহু এমন মানুষের বয়ান। মঞ্চসজ্জা বলতে একটা বিরাট স্ক্রিন। তার সামনে উঁচু-পিঠ দুটো কাঠের চেয়ার। আর কিচ্ছু নেই। ফাঁকা। সেই মানুষগুলোর জীবনের মতো, যাদের ছেলে বা স্বামী বা ভাই হারিয়ে গেছে। খোঁজ মেলেনি।
গোড়ায় মঞ্চ অন্ধকার। তার পর পরদায় ফুটে উঠতে থাকে আবছা কয়েকটা আলোর বৃত্ত। আবার নিভে যায়। তখন ঘুটঘুটে অন্ধকার। তার পর আবার ফুটে ওঠে। এমন করতে করতে এক সময় বোঝা যায় পরদায় আমরা দেখছি রাস্তা। রাত্রের রাস্তা। শুনশান। আলোগুলো হচ্ছে মাঝেমধ্যে গাড়িদের হেডলাইট। তার পর কথা শোনা যায়। নারীকণ্ঠে, ‘সবাই বলেছিল, প্যানিক করবেন না। দেখুন হয়তো মেয়েটা কোনও বন্ধুর বাড়িটাড়ি গেছে।’ এর পর পুরুষকণ্ঠে, ‘ছেলেটা একদম নিরুদ্দেশ হয়ে গেল। একদম নিরুদ্দেশ।’ পরদায়, আমরা একটু পরেই বুঝতে পারি, আমরা রাস্তাগুলো দেখছি একটা গাড়ির ভেতর থেকে। অসংখ্য রাস্তা। গাড়িটা আস্তে চলছে। যেন দেখে নিতে চাইছে সমস্ত দোকানপাট রাস্তাঘাট, যেন খুঁজছে কাউকে, রাস্তায় রাস্তায়, অনবরত, সারা রাত্তির, বহু রাত্তির।
মঞ্চে কথা বলে যান দুজন মানুষ। আসলে অনেক মানুষ। কোলাজের মতো, কথা লাফিয়ে যায় এক বয়ান থেকে অন্য বয়ানে। নীরবতাও থাকে। কখনও পুরুষটি কথা বলেন, নারী চুপ। কখনও উলটোটা। কখনও দুজনে এক সঙ্গে কথা বলেন। কিছু বোঝা যায় না, টানা ওভারল্যাপ। কখনও এমন ভাবে দুজনে কথা বলেন, ঠিক এক জনের দম নেওয়ার সময় অন্য জন, দুটো বয়ানই স্পষ্ট বোঝা যায়, কিন্তু ক্রমাগত মিশে যেতে থাকে একটা অন্যটার সঙ্গে। এবং চমকে দিয়ে কখনও তাদের একটি বাক্য হুবহু মিলে যায়। কোরাসে, ‘হি ইজ আউট দেয়ার।’ নিউ সাউথ ওয়েল্স-এর বহু দিন ধরে নিরুদ্দিষ্ট মানুষদের পরিবার নিয়ে গবেষণা করে লিখিত হয়েছে এই বয়ানগুলো। এদের মধ্যে থেকে সত্যের তাত এসে লাগছে আমাদের গায়ে। অথচ অভিনয়ে, মানে এই ক্রমাগত কথা-বলায়, বলে চলায়, আবেগ থাকলেও, গলার ওঠানামা থাকলেও, আকুলতা থাকলেও, কোত্থাও অতিরেক নেই। দুজনের মধ্যে থেকে অনেকগুলো লোক অসহায় হাত বাড়িয়ে হুমড়ি খেলেও কোত্থাও নেই হাততালি কুড়োতে হাঁউমাউ করে ওঠা। সাউন্ডট্র্যাকে চলতে থাকে কিছু ধাতব শব্দ, টপ টপ করে কোথায় যেন নাগাড়ে জলের ফোঁটা পড়ে যায়। শেষ কালে পরদায় দেখা যায় একটা ঘোলাটে ভোর। যার চেয়ে সকাল না হওয়া ভাল ছিল।


গত কাল মুখ্যমন্ত্রীর বিশেষ ঘোষণায় কলকাতার সমস্ত ফুটপাতকে জবরদখল করার অবাধ অধিকার দেওয়া হয়েছে হকারদের। এর জন্য আবেদন করারও দরকার নেই; যে আগে দৌড়ে গিয়ে ফুটপাতের ফাঁকা জায়গায় ইট পেতে দেবে, সেই জায়গাটা চিরকালের মতো তার সম্পত্তি হয়ে যাবে। অবশ্য, এর জন্য তাকে সরকারকে মাসে মাত্র একশো টাকা ভাড়া দিতে হবে। বিশেষজ্ঞ মহলের অভিমত, এই রকম এক ঢিলে পাঁচ পাখি মারতে আগে কেউ পারেনি। প্রথম পাখি: বেকার ছোঁড়াগুলোর একটা হিল্লে। দ্বিতীয়: কয়েক লক্ষ হকারদের ভাড়ার টাকায় সরকারের ফুটো পকেটের একটু সেলাই। তৃতীয়: এতগুলো স্টল থেকে নামমাত্র তোলা আদায় করলেই পার্টি-ফান্ডে রমরমা। চতুর্থ: বিরোধীদের নাকে-মুখে তুলো গুঁজে দেওয়া। আর সবচেয়ে বড় পাখি বিপুল সংখ্যক হকার-ভোটারদের এক ধাক্কায় বগলদাবা করে নেওয়া। ঘোষণায় আশা প্রকাশ করা হয়েছে, রদ্দি মালের বিক্রি বাড়লে ব্র্যান্ডেড কোম্পানিগুলোও দাম কমাতে বাধ্য হবে। সেই সঙ্গে হকারদের নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতায় উৎসাহ দিতে খদ্দেরদের হাত-পা, জামাকাপড় ধরে আরও বেশি টানাটানি করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যদি কোনও হকার দরাদরি করতে করতে খদ্দেরের পিছন পিছন তার বাড়ি পর্যন্ত চলে যেতে পারেন, তবে তাঁর ‘সেলিং এরিয়া’র তোলায় ৩০% ছাড় দেওয়া হবে। ফুটপাত দখল হলে পথচারীদের অসুবিধে হবে কিছু মহলের এই আপত্তির উত্তরে বলা হয়েছে: তা সামগ্রিক ভাবে সমাজের পক্ষে মঙ্গলজনক, মানুষ ফুটপাত ছেড়ে রাস্তায় চলাচল করলে জ্যামজট বাড়বে, যার ফলে যানবাহনের উদ্দাম গতিও কমবে আর দুর্ঘটনার ঝুঁকিও কমে যাবে। তা সত্ত্বেও যদি কেউ ধাক্কা খেয়ে মারা যান, তাহলে তাঁর মুখে আগুন বা মাটি চাপা দেওয়ার অর্ধেক খরচ দেবে সরকার। সমগ্র পরিকল্পনাটি কার্যকর করা হবে আগামী দুর্গাপুজোর আগেই।


দশ রকম ‘ইস, একটুর
জন্যে মিস হয়ে গেল!’


পার্টিতে গিয়ে একটা সাংঘাতিক চুটকি মনে
পড়ল। সুন্দরী মেয়েদের সামনে বলার জন্য হাঁ
করেছেন, একটা মেয়েই সেটা বলে দিল।

ধ্যানে বসেছেন এবং ভগবান
সবে দেখা দিচ্ছেন, মোবাইল
বেজে সব ভেস্তে দিল।

এয়ারলাইন্স-এর টিকিট আর একটু সস্তা
হবে এই ভরসায় দু’দিন ওয়েট করতে গিয়ে
দেখলেন টিকিটের দাম ডবল হয়ে গিয়েছে।

বান্ধবীকে অনেক দিন ধরে প্রোপোজ করব-করব
করে ফাইনালি প্রোপোজ করতে গিয়ে দেখলেন
আপনার বন্ধু এক্ষুনি প্রেম নিবেদন করে ফেলেছে।
জীবনে প্রথম প্লেনে চড়বেন
বলে গেলেন। কুয়াশার জন্য
ফ্লাইট বাতিল হয়ে গেল।

দেড়টায় উয়েফা কাপের খেলা। টিভি
খুলে বসে আছেন। একটা কুড়িতে ঘুমিয়ে
পড়েছেন, খেয়ালই নেই। চারটেয় উঠলেন।

আগের বছর এসেছে বলে সহজ প্রশ্নটা
তৈরি করলেন না। হল-এ গিয়ে
দেখলেন ওটাই এসেছে।


কাগজ খুলে দেখলেন লটারিতে আপনার
আগের টিকিটটাই জিতেছে, যেটা
আপনি নিলেন না ময়লা বলে।


নতুন বান্ধবীর সঙ্গে সিনেমা দেখতে যাওয়ার জন্য টিকিট কাটলেন। সে দিনই আপনার জয়বাংলা হল।

১০

পাশের পাড়া থেকে আপনাকে সভাপতি করতে এল। ভাবলেন একটু ‘না, না’ করে
রাজি হবেন, ওরা এক বার ‘না’ শুনেই ‘আচ্ছা, ঠিক আছে’ বলে উঠে পড়ল।

বঙ্গের অগুনতি থিম-প্রেমী পুজো-উদ্যোক্তা ও প্রতিমাশিল্পীর মুখে হাসি ফুটিয়ে দিল্লির ললিত কলা অকাদেমি জানালেন, অভিনব আইডিয়াসমৃদ্ধ বাছাই কিছু প্রতিমা তাঁরা ডিজিটাল মিউজিয়ামে সংরক্ষণ করে রাখবেন, মৃন্ময়ী প্রতিমা হয়ে উঠবে ডিজিটাল দুর্গা। কে না জানে, পুজোর মরসুমে তামাম বাংলা ভোল পালটে পরিণত হয় আস্ত, মস্ত একটা ওপেন এয়ার আর্ট গ্যালারিতে, থ্যাঙ্কস টু থিমাশ্রিত, চোখ-ধাঁধানো সব দুর্গাপ্রতিমা। উৎসবের মরসুমে থিকথিক মানুষ ও শারদ সম্মানের ভিড় দেখে যে প্রতিমাশিল্পীদের বুক-পকেট দুই-ই পেল্লায় চওড়া হয়ে ওঠে, পাঁচ দিনের মোচ্ছব শেষে তাঁদেরই মুখ শুকনো, অ্যাদ্দিনের কর্মফল সব প্রতিমার সঙ্গেই জলে। শিকেছেঁড়া গুটিকয়েকের ঠাঁই হয় ধনাঢ্য কারও ব্যক্তিগত সংগ্রহশালায় বা সরকারি অফিসে। এখন থেকে ডিজিটাল মিউজিয়ামে যত্নে গোছানো থাকবে প্রতিমার যাবতীয় স্কেচ, ডিজাইন, মণ্ডপসজ্জার ফটো, ভিডিয়োও। নিছক কেজো আর্কাইভিং নয়, তাবৎ ধর্মবিশ্বাসের পারে প্রতিমার গা ছুঁয়ে থাকে যে প্রণম্য শিল্পচেতনা, তাকেও স্যালুট জানানো উদ্দেশ্য। কী অসামান্য শ্রমে ও দক্ষতায় শিল্পী তিলে তিলে ফুটিয়ে তোলেন তাঁর কল্পনাকে, বুঝবেন আম জনতা। আর ডিজিটাল দশভুজা দশ হাতে শিল্পী-মনে ইউনিকতর ভাবনা ও কল্পনা জোগাবেন, আশা।

জার‌্মানিতে নতুন হিড়িক হিটলার ও নাৎসি-জমানা নিয়ে জমজমাট চর্চা। এগজিবিশন হচ্ছে সে সময়ের পোস্টার, নিউজরিল, SS-সেনার বুটজুতো, পিস্তল আর রেশন কার্ড নিয়ে, উদ্দেশ্য ‘থার্ড রাইখ’-এর আতঙ্ক-আবহ রিমেক। লোকে দেখছেও ঝাঁপিয়ে। হিটলার-আমলের জীবন নিয়ে বানানো টিভি ড্রামা ৭০ লক্ষ দর্শকধন্য, টিআরপি তুঙ্গে। নতুন উপন্যাসের প্লটে হিটলার ২০১১ সালেও ব্যাপক জনপ্রিয়, বেপরোয়া ড্রাইভিং আর ফুটপাথ নোংরা করার বিরুদ্ধে জোর ক্যাম্পেন মচিয়ে নয়া রাজনৈতিক কেরিয়ার পোক্ত করছেন। গ্রেট ডিক্টেটর-এর কুর্সিতে বসার বছরকে মনে রেখে বইয়ের দরও ১৯.৩৩ ইউরো। সমাজতাত্ত্বিকরা বলছেন, এ সবই এই প্রজন্মের হাতে ইতিহাসের পুনর্নিমাণ, এত বছর ধরে জোর করে চেপেচুপে রাখা হয়েছিল যে দগদগে ঘা, সেটাই বিশ্বের সামনে বেআব্রু করে দেখিয়ে ওই ভয়ংকর সময়টাকে জাতির পলিটিকাল কালচার-এর একটা অচ্ছেদ্য অংশ বলে স্বীকার করে এগোনোর চেষ্টা। হায়, আমারই দেশের একটা মানুষের নৃশংস ফতোয়ায় মরেছে লাখো ইহুদি, শিল্পী, সমকামী, প্রতিবন্ধী-সহ অ-নাৎসি যে কেউ, ধ্বংস হয়েছে জাতীয় শৈল্পিক, বৌদ্ধিক জীবনবুঝবার ও যুঝবার অনুভবী প্রয়াস।
বিছানা

১¶ বিছা না, অন্য প্রাণী।
২¶ B-গ্রেড ছানা।

দাড়ি চায় মাকুন্দ, চোখ চায় কানা
রাত্রে দোঁহেই চায় বিছানা বিছানা
সাদা হয় জার্মানি, কালো হয় ঘানা
দোঁহারে মিশায়ে লয় বিছানা বিছানা


বিছানায় শুয়ে থেকো না।
অবশ্য যদি না সে ভাবেই রোজগার করতে পারো।
জর্জ বার্নস

বিছানায় সারা ক্ষণ শুয়ে থাকা একটা তুলনাহীন অভিজ্ঞতা হতে পারত, যদি সিলিং-এ আঁকিবুঁকি কাটার মতো লম্বা রংপেন্সিল থাকত।
জি. কে. চেস্টারটন

বিছানায় শুয়ে শুয়ে আমি জীবন আর মৃত্যুর কথা ভাবি। আর কোনওটাই খুব সুবিধের মনে হয় না।
স্টিভেন মরিসি

Early to bed
early to rise
work like hell
and advertise
লরেন্স জে. পিটার

Early to rise
and early to bed
makes a man healthy,
wealthy and dead
জেম্স থার্বার

প্রঃ
বিছানা আনন্দের?
গর্গরেফ: নির্ভর করছে। একা শুলে, সারা বিছনা ডিগবাজি খাওয়া যাবে। দারুণ! দোকা শুলে, বউ যৌনতা-উৎসাহী হলে, উয়াঃ। মাথাব্যথা নিয়ে পেছন ফিরে শুলে, কী করা যাবে। ঝগড়া চালালে, দুঃখের। তিন জন শুলে, তৃতীয় জন সন্তান হলে, ঠিক আছে। নিজের প্রেমিকা হলে, বহুত খুব। বউ প্লাস প্রেমিকা, সেরা কম্বো। তৃতীয় জন বউয়ের প্রেমিক হলে, ধুস বিছানা! সোফায় শুই।






First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.