ভারত |
|
মহম্মদ আজহারউদ্দিন |
ক্রিকেট থেকে যাবজ্জীবন নির্বাসন। আদালতের রায়ে গত বছর মুক্তি। তবে আইসিসি-র কোনও অনুষ্ঠানে থাকতে পারবেন না। বর্তমানে মোরাদাবাদের কংগ্রেস সাংসদ। |
অজয় জাডেজা |
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে পাঁচ বছরের নির্বাসন। ২০০৩ সালে দিল্লি হাইকোর্ট যথেষ্ট প্রমাণের অভাবে অভিযোগ খারিজ করে দেয়। বর্তমানে টিভি বিশ্লেষক। |
অজয় শর্মা |
যাবজ্জীবন নির্বাসন। আজও কোথাও দেখা যায় না। |
মনোজ প্রভাকর |
পাঁচ বছরের জন্য ভারতীয় ক্রিকেটের কোনও পদে থাকা বন্ধ ছিল। পরে দিল্লির কোচ হন। ব্যবসা আছে, টিভি বিশেষজ্ঞের চেয়ারেও দেখা যায়। |
|
পাকিস্তান |
সেলিম মালিক |
২০০০ সালে কায়ুম কমিশনের রায়ে যাবজ্জীবন নির্বাসিত। আট বছর পর নির্বাসন থেকে মুক্তি। বর্তমানে ক্রিকেট অ্যাকাডেমির কাজে ব্যস্ত। পাকিস্তানের ব্যাটিং কোচ হওয়ার ইচ্ছাও আছে। |
ওয়াসিম আক্রম |
কায়ুম কমিশন নির্দেশ দেয়, ২০০০ সাল থেকে আর কোনও দিন পাকিস্তানের অধিনায়ক হতে পারবেন না আক্রম। বর্তমানে ধারাভাষ্যকার এবং আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রাক্তন বোলিং পরামর্শদাতা। |
মুস্তাক আহমেদ |
আক্রমের মতোই তাঁরও অধিনায়ক হওয়ার রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। ইংল্যান্ড ছাড়াও বর্তমানে আইপিএলে দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের বোলিং কোচ। |
সলমন বাট |
লর্ডসগেট কাণ্ডে দশ বছরের নির্বাসন। ৩০ মাসের হাজতবাসের শাস্তি। ৭ মাস জেল খাটার পর বর্তমানে জেল থেকে মুক্ত। |
মহম্মদ আসিফ |
লর্ডসগেট কাণ্ডে সাত বছরের নির্বাসন। ১২ মাস হাজতবাসের শাস্তি। ৬ মাস জেল খাটার পর বর্তমানে জেল থেকে মুক্ত। |
মহম্মদ আমের |
লর্ডসগেট কাণ্ডে পাঁচ বছরের নির্বাসন। ৬ মাস হাজতবাসের শাস্তি। ৩ মাস জেল খাটার পর বর্তমানে জেল থেকে মুক্ত। |
বাকি বিশ্ব |
শেন ওয়ার্ন ও মার্ক ওয় |
১৯৯৪-’৯৫ সালে শ্রীলঙ্কায় চারদেশীয় সিরিজে অর্থের বিনিময়ে পিচ ও আবহাওয়া নিয়ে ভারতীয় বুকিকে তথ্য সরবরাহ করেন। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট বোর্ড দুই ক্রিকেটারকে শুধু জরিমানা করে ছেড়ে দেয়। |
হ্যান্সি ক্রোনিয়ে |
গড়াপেটা কাকে বলে, তাঁকে দেখেই জানতে পারে ক্রিকেট দুনিয়া। ২০০০ সালে ভারতের বিরুদ্ধে ওয়ান ডে ম্যাচে গড়াপেটার অপরাধে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ডের যাবজ্জীবন নির্বাসনের শাস্তিও পান। জানিয়ে দেওয়া হয়, দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেটের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ রাখতে পারবেন না ক্রোনিয়ে। দু’বছর পর বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু। |
হার্শেল গিবস |
ছ’মাসের নির্বাসন। পরে ২০০৩ বিশ্বকাপে খেলেন। পরে আইপিএলেও খেলেছেন। |
মার্লন স্যামুয়েলস |
দু’বছরের জন্য নির্বাসিত ছিলেন। ২০১০ থেকে ফের ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে খেলার অনুমতি পেয়ে যান। বর্তমানে, আইপিএল, বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ এবং বিগ ব্যাশ সবই খেলছেন। |