ফের হত দুই গন্ডার, উদ্ধার দেহ
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
দু’টি গন্ডারের দেহ উদ্ধার হল কাজিরাঙায়। বনবিভাগ সূত্রে খবর, আগরাতলি রেঞ্জের নলিনী বনশিবিরের কাছে একটি খড়্গহীন স্ত্রী গন্ডারের দেহ মেলে। অন্য খড়্গহীন গন্ডারের দেহটি মিলেছে বাগরি রেঞ্জের গরাকাটি এলাকায়। বাগরির গন্ডারটিকে অন্তত ১৫ দিন আগে হত্যা করা হয়েছে বলে অনুমান। এই নিয়ে চলতি বছরে শিকারিদের হাতে ২৪টি গন্ডার প্রাণ দিল। গন্ডার নিধন ঠেকাতে বনবিভাগের ব্যর্থতার প্রতিবাদে আজ গোলাঘাটে আসু অবরোধ বিক্ষোভ করে। বনমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর কুশপুতুল পোড়ানো হয়। অন্যদিকে, শোণিতপুর ও কার্বি আংলং পুলিশ শোণিতপুরে চোরাশিকারিদের ঘাঁটিতে তল্লাশি চালিয়ে তিনটি বন্দুক, একটি আমেরিকায় নির্মিত রাইফেল ও একটি পিস্তল উদ্ধার করেছে। শিকারিদের অবশ্য ধরা যায়নি। |
গন্ডারের সংসারে নতুন অতিথি মানসে
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
মানস জাতীয় উদ্যানে গণ্ডারের ‘সংসারে’ নতুন অতিথি এল। একটি শাবকের জন্ম দিল অন্য জঙ্গল থেকে মানসে প্রতিস্থাপিত গণ্ডার। ওই জাতীয় উদ্যানের অধিকর্তা অনিন্দ্য স্বরগোয়ারি জানিয়েছেন, বাঁশবাড়ি রেঞ্জের কুরিবিল এলাকায় একটি শাবক প্রসব করে গণ্ডারটি। মা, শিশু দু’টিই সুস্থ রয়েছে।
চলতি বছর এ নিয়ে মানসে তিনটি গণ্ডার-শাবকের জন্ম হল। গত বছর ওই সংখ্যা ছিল ২টি। সরকারি হিসেবে ওই জাতীয় উদ্যানে বর্তমানে ২৪টি গণ্ডার রয়েছে। |
ধান খেতে হাতি
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার |
নাগরাকাটার খাসবস্তিতে হাতির দল ভুট্টা ও ধানের খেত নষ্ট করল। গত সোমবার গভীর রাতে ডায়নার জঙ্গল থেকে বার হাতির দলটি খাসবস্তি এলাকায় ঢোকে। বন দফতর সূত্রের খবর, প্রায় ২০০ বিঘা ধান ও ভু্ট্টার খেতের ওপর দিয়ে দাপিয়ে বেড়ায় ২৫-৩০টি হাতির পাল। পরে গভীর রাতে ডায়না নদী পার হয়ে দলটি জঙ্গলে ঢুকে পড়ে। জলপাইগুড়ির বনাধিকারিক বিদ্যুৎ সরকার জানান, গ্রামবাসীদের আবেদনের ভিত্তিতে ক্ষতিপূরণের বিষয়টি দেখা হবে। এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
|
চোরাশিকার মামলায় কিছুটা স্বস্তি সলমনের |
কিছুটা হলেও স্বস্তি পেলেন সলমন খান। তাঁর বিরুদ্ধে রাজস্থান সরকার আদালতের কাছে যে আবেদন জানিয়েছিল, বুধবার তা খারিজ করল রাজস্থান হাইকোর্ট। ১৯৯৮ সালের অক্টোবরে দু’টি কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের অভিযোগে মামলা করা হয় সলমন এবং তাঁর আরও কয়েক জন সহ-অভিনেতার বিরুদ্ধে। ওই মাসেই রাজস্থান বন দফতর আদালতের কাছে সলমনের বিরুদ্ধে পৃথক একটি মামলা রুজু করে। তাতে বলা হয়, যে অস্ত্রগুলি ব্যবহার করে সলমনরা শিকার করেছিলেন সেগুলির লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল আগেই। তাই বেআইনি অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ আনা হয় সলমনের বিরুদ্ধে। ২০০৬ সালে রাজ্য সরকারের পক্ষে আদালতে আর্জি জানিয়ে বলা হয়, সলমন ওই বেআইনি অস্ত্রগুলি মামলা শুরুর পরেও দীর্ঘদিন ব্যবহার করেছিলেন। তাই তাঁর বিরুদ্ধে আনা পুরনো চার্জ পরিবর্তন করা হোক। সেই আর্জি খারিজ করে আদালত। তাদের যুক্তি ছিল, সলমনের বন্দুকের লাইসেন্সের মেয়াদ তখনও উত্তীর্ণ হয়নি। তাই এই আর্জি গুরুত্বহীন। সেই আর্জি পুনর্বিবেচনার আবেদন জানান সরকারি কৌঁসুলি। বুধবার সেই আবেদন পুনর্বিবেচনার আর্জিও খারিজ করল আদালত।
|
পুরনো খবর: স্বস্তি সলমনের |