• উঁচু পাঁচিলে ঘেরা স্কুল। গেটের সামনে নিরাপত্তারক্ষীদের জটলা। উঁকি মারতেই ছুটে এলেন রক্ষীরা। ছেলেদের ঢোকা বারণ। যাতে কেউ দেখতে না পায় তাই মূল গেটের ভিতরেও পর্দা ঘেরা। ভিতরে ভোট চলছে। ভোট দিচ্ছেন পাক মহিলারা। পাকিস্তানের নিয়ম অনুযায়ী, ছেলে আর মেয়েরা আলাদা বুথে ভোট দেবেন। যাতে ছেলেদের মুখদর্শন করতে না হয়, তাই ভোটকর্মী এমনকী নিরাপত্তারক্ষীরাও সব মেয়ে। পরিবারের বাধা, তালিবানের রক্তচক্ষু উড়িয়ে শনিবারের ভোটে ৩ কোটি ৭০ লক্ষ মহিলা ভোট দিয়েছেন। যা দেশের সর্বকালের রেকর্ড।
|
• তৃতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে নওয়াজ শরিফ। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবরটা জানার পরেই পাকিস্তান-মুসলিম-লিগ-নওয়াজ দলের প্রধানকে টুইটে অভিনন্দন জানালেন জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা। লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী হয়ে শরিফ মাঝপথেই থেমে যাওয়া ভারত-পাক শান্তি বৈঠক ফের শুরু করবেন বলে তাঁর আশা। এ বারের ভোটের প্রচারে নওয়াজ শরিফও কাশ্মীর সমস্যা নিয়ে ভারতের সঙ্গে বৈঠকে বসতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। বিদেশমন্ত্রী সলমন খুরশিদও নওয়াজকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, “ক্ষমতায় এসে ভারতের সঙ্গে একই রকম সৌহার্দ্যপূর্ণ ব্যবহার করবেন বলে আমার আশা।” তৃতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে নওয়াজ শরিফ। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবরটা জানার পরেই পাকিস্তান-মুসলিম-লিগ-নওয়াজ দলের প্রধানকে টুইটে অভিনন্দন জানালেন জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা। লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী হয়ে শরিফ মাঝপথেই থেমে যাওয়া ভারত-পাক শান্তি বৈঠক ফের শুরু করবেন বলে তাঁর আশা। ভোটের প্রচারে নওয়াজ শরিফও কাশ্মীর সমস্যা নিয়ে ভারতের সঙ্গে বৈঠকে বসতে আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। খুরশিদও নওয়াজকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, “ক্ষমতায় এসে ভারতের সঙ্গে একই রকম সৌহার্দ্যপূর্ণ ব্যবহার করবেন বলে আমার আশা।”
|
• গত বৃহস্পতিবার প্রচার চালানোর সময়ে কয়েক জন বন্দুকবাজ অপহরণ করে নিয়ে গিয়েছিল তাঁকে। তার পর থেকে এখনও কোনও খোঁজ নেই প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানির ছোট ছেলে আলি হায়দার গিলানির। এর মধ্যেই গিলানি পরিবারের জন্য আর একটা দুঃসংবাদ। হেরে গিয়েছেন হায়দার। নওয়াজের দল পাকিস্তান-মুসলিম-লিগের প্রার্থী সুলতান খানের কাছে প্রায় ৬ হাজার ভোটে হেরে গিয়েছেন হায়দার। হেরেছেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী পারভেজ রাজা আশরফও।
|
ক্যামেরাবন্দি
লাহৌর হাসপাতাল থেকে সরাসরি। ছবি: এত্রফপি |
• ক্রিকেট জীবনে জিতেছেন বহু ম্যাচ। পেয়েছেন অনেক খ্যাতি। কিন্তু রাজনীতিতে এখনও পর্যন্ত খুব একটা সাফল্যের মুখ দেখেননি। যদিও এ বারের নির্বাচনে সব থেকে বেশি প্রচার পেয়েছেন ইমরান। জিতেওছেন নিজের কেন্দ্র থেকে। কিন্তু সামগ্রিক ভাবে ইমরানের দল পাকিস্তান-তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)-র ফল একদমই আশাপ্রদ নয়। এখনও পর্যন্ত মাত্র ১২টি আসনে জিতেছে পিটিআই। হার স্বীকারও করে নিয়েছেন। কিন্তু মচকাতে রাজি নন। হাসপাতালের শয্যায় শুয়েই রিগিংয়ের অভিযোগ আনলেন ইমরান। জানালেন, তিনি নিশ্চিত আইনসভায় বিরোধী দল হিসেবেই জায়গা হবে পিটিআইয়ের। |