অন্ডালের খনিতে জল, রক্ষা কর্মীর
নিজস্ব সংবাদদাতা • অন্ডাল |
অল্পের জন্য দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে গেলেন এক খনিকর্মী। রবিবার সন্ধ্যায় হঠাৎ জলে ভরে যায় ইসিএলের পরাশকোল ওয়েস্ট কোলিয়ারির ৬ নম্বর পিটের একাংশ। জলের তোড়ে ভেসে যান এক কর্মী। দ্রুত তাঁর সহকর্মীরা তাঁকে একটি আপৎকালীন ডুলির সাহায্যে খনির উপরে নিয়ে আসেন। তাঁকে ইসিএলের কাজোড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনার প্রতিবাদে সিটুর নেতৃত্বে কাজ বন্ধ করে দেন শ্রমিকেরা। সিটু নেতা তথা খনিকর্মী জয়ন্ত রায় জানান, খনির জল একটি নির্দিষ্ট জায়গায় এসে জমা হয়। নিয়মিত পাম্পের সাহায্যে তা বের করে দেওয়ার কথা। দীর্ঘ দিন ধরে এই খনিতে নিয়মিত পাম্পিং হচ্ছে না। পাইপ লাইনের বিভিন্ন অংশে ছিদ্র রয়েছে। তাতে সব সময়ে জল বেরোচ্ছে। এক ফুট জল ডিঙিয়েই কাজ করতে হচ্ছে খনির ভিতর। দীর্ঘদিন কোনও ম্যানেজার না থাকায় খনির অবস্থাও পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে না। বার বার আবেদন জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। এ দিন একটি জায়গায় পাশাপাশি ১০ জন কাজ করছিল। কোনও ভাবে তাঁরা আপৎকালীন ডুলিতে উপরে উঠে আসেন। আজ কোনও বড় দুর্ঘটনা হতেই পারত বলে জানান তিনি। ইসিএলের সিএমডির কারিগরি সচিব নীলাদ্রি রায় জানান, প্রাথমিক ভাবে তাদের ধারণা কোনও ছিদ্র থেকে জল বেরিয়ে এই ঘটনা ঘটেছে। তবে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
|
বিক্রি বেআইনি সিমকার্ড, ধৃত
নিজস্ব সংবাদদাতা • কাঁকসা |
বেআইনি সিমকার্ড বিক্রির অভিযোগে এক যুবককে গ্রেফতার করল পুলিশ। শনিবার রাতে পানাগড় বাজার থেকে তাকে ধরা হয়। ধৃতের নাম আব্দুল গনি। বাড়ি কাঁকসা থানার মোল্লাপাড়ায়। তার কাছ থেকে ৬৮টি বেআইনি সিমকার্ড মিলেছে বলে জানান জেলা পুলিশ সুপার এসএমএইচ মির্জা। পুলিশ জানায়, ওই ব্যক্তির কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া নথি থেকে জানা গিয়েছে, উপযুক্ত প্রমাণপত্র ছাড়াই সিমগুলি বিক্রির ব্যবস্থা করেছিলেন তিনি।
|
জাতীয় পতাকা অবমাননা
নিজস্ব সংবাদদাতা • আসানসোল |
জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ উঠল রবিবার কুলটি থানার নিয়ামতপুর এলাকায়। এ দিন সকালে স্থানীয় বাসিন্দারা এক অনুষ্ঠানবাড়ির ছাদে একটি খুঁটির সঙ্গে জাতীয় পতাকা জড়িয়ে থাকতে দেখেন। ওই খুঁটির মাথায় একটি জুতো ঝোলানো ছিল বলে তাঁদের দাবি। নিয়ামতপুর পুলিশ ফাঁড়িতে খবর দেওয়া হলে পুলিশ এসে খুঁটি থেকে জাতীয় পতাকাটি নামিয়ে আনে। জাতীয় পতাকা ব্যক্তি অবমাননা করলেন কে, তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
|
বার্ষিক উৎসব
নিজস্ব সংবাদদাতা • আসানসোল |
সব পেয়েছির আসরের দু’দিনের বার্ষিক উৎসব হয়ে গেল আসানসোলে। প্রথম দিন ছিল বসে আঁকো, আবৃত্তি ও রবীন্দ্রসঙ্গীত। দ্বিতীয় দিন বিনা খরচে ১০০ জনের চক্ষু পরীক্ষা এবং ৫০ জনের রক্তের শ্রেণি নির্ণয় করা হয়।
|
কাটোয়া
রবীন্দ্রজয়ন্তী পালন। সার্কাস ময়দান। সন্ধ্যা সাতটা।
উদ্যোগ: পলাশসোম সন্ধ্যা।
আসানসোল
অনূর্ধ্ব ১৪ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা। রেলমাঠ ও আসানসোল স্টেডিয়াম।
সকাল আটটা। উদ্যোগ: মহকুমা ক্রীড়া সংস্থা। |