অপহৃত প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর ছেলে |
পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশ থেকে অপহৃত হলেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানির ছেলে আলি হায়দার গিলানি। আজ মুলতানের ফারুখ জেলায় পিপিপি-র এক জনসভা থেকে তাঁকে অপহরণ করে একদল বন্দুকধারী দুষ্কৃতি। অপহরণের সময়ে দুষ্কৃতিদের ছোঁড়া গুলিতে নিহত হন আলি হায়দারের আপ্ত সহায়ক মোহিউদ্দিন-সহ আরও একজন। জখম অন্তত পাঁচ। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনার দায় স্বীকার করেনি কোনও সংগঠন। এমনকি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বিবৃতি দেয়নি পাক প্রশাসনও। পঞ্জাব প্রদেশের একটি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছিলেন আলি হায়দার। প্রসঙ্গত আজই ছিল নির্বাচনী প্রচারের শেষদিন। পার্লামেন্ট নির্বাচনের আগে এই ঘটনায় হতচকিত পাকিস্তানের রাজনৈতিক মহল। ঘটনার পিছনে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির হাত আছে বলে অভিযোগ করেছেন ইউসুফ রাজা গিলানি।
|
আদালতে পেশ সুদীপ্ত ও দেবযানীকে |
চোদ্দ দিনের পুলিশি হেফাজতের মেয়াদ শেষে আজ সকালে সুদীপ্ত সেন, দেবযানী মুখোপাধ্যায় ও অরবিন্দ চহ্বনকে পেশ করা হল বিধাননগর মহাকুমা আদালতে। সকাল ৭টা ১৫ মিনিট নাগাদ নিউটাউন থানা থেকে ‘সপারিষদ’ সুদীপ্তকে নিয়ে যাওয়া হয় বিধাননগর আদালতে। সকাল থেকেই আদালত চত্বরকে কঠোর নিরাপত্তা বলয়ে় মুড়ে ফেলা হয়। কোর্টের মধ্যে নিষিদ্ধ করা হয়েছে সাংবাদিকদের প্রবেশ। দেবযানী দেবীকে প্রশ্ন করা হলে তিনি কোনও মন্তব্য করতে চাননি। আদালতে পুলিশ আজ ধৃতদের বিরুদ্ধে নতুন ধারা প্রয়োগ করতে চাইলে বিচারপতি তীব্র ভর্ৎসনা করে তাদের। ধৃতদের বিরুদ্ধে সব মামলাকে সংযুক্ত করার নির্দেশও দেন তিনি। ন’দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। ফের ১৮ই মে তাঁদেরকে আদালতে পেশ করা হবে।
|
গাছে ধাক্কা কনেযাত্রীদের বাসের |
আজ সকালে বর্ধমানের কোতয়ালি থানার চামটা এলাকায় দু’ নম্বর জাতীয় সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার ধারের গাছে ধাক্কা মারে কনেযাত্রী বোঝাই একটি বাস। দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় দু’ জনের। আহত হন দশ জন। আহতদের প্রত্যেককে শক্তিনগর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গিয়েছে। তাঁকে কলকাতায় আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই দুর্ঘটনার ফলে ওই অঞ্চলে অনেকক্ষণ যান চলাচল ব্যাহত হয়।
|
মারা গেলেন জম্মু জেলে আক্রান্ত পাক বন্দি |
আজ সকাল আটটা নাগাদ চণ্ডীগড়ের একটি হাসপাতালে মৃত্যু হল জম্মু জেলে আক্রান্ত পাক-বন্দি রানা সানাউল্লার। জম্মুর কোট বলওয়াল জেলে গত ৩ মে এক ভারতীয় বন্দির আক্রমণে গুরুতর জখম হয়েছিলেন তিনি। প্রথমে জম্মুর একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চণ্ডীগড়ের হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় তাঁকে। আক্রমণের সময়ে লাগা গুরুতর আঘাতের কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিত্সকেরা। জঙ্গি সন্দেহে যাবজ্জিবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত সানাউল্লা ভারতে গত ১৭ বছর ধরে বন্দি ছিলেন। পাকিস্তানে তাঁর দেহ পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তবে বিদেশমন্ত্রকের তরফে আন্তর্জাতিক স্তরের তদন্ত নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। |