ইংল্যান্ডের পিচে বেশি সাহায্য পাব: ভুবনেশ্বর
নিজস্ব প্রতিবেদন |
ইংল্যান্ডে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হওয়ায় এই টুর্নামেন্টে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে আরও বেশি আশাবাদী ভুবনেশ্বর কুমার। “আমার পেস বোলিং স্টাইলটাই তো ইংল্যান্ডের উইকেটের পক্ষে আরও বেশি মানানসই,” বলে উত্তরপ্রদেশের ২২ বছর বয়সি মিডিয়াম পেসার আরও যোগ করেন, “ইংল্যান্ডের সিমিং উইকেটে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হবে ভেবে এই টুর্নামেন্টের জন্য ভারতীয় দলে সুযোগ পাওয়ায় আমার আরও বেশি আনন্দ হচ্ছে।” পেপসি আইপিএলে পুণে ওয়ারিয়র্সের বোলারের জাতীয় দলের হয়ে গেমপ্ল্যান এ রকম: আমি প্রতিটা ম্যাচে প্রথম দলে থাকতে চাই। পেস বোলিংয়ের প্রাথমিক ব্যাপারগুলোকে অনুসরণ করেই বল করব। নিজের ক্ষমতার বাইরে যাওয়ার চেষ্টা করব না। নিজের বোলিং নিয়ে বেশি পরীক্ষানিরীক্ষাতেও যাব না। আমি মনে করি ইংল্যান্ডের সিমিং সহায়ক উইকেটে এক জন জোরে বোলারের প্রাথমিক ব্যাপারগুলো ঠিক থাকলেই তার সফল হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা থাকে।”
|
ট্যাকটিক্সেই বেশি জোর দেব: ইশান্ত
নিজস্ব প্রতিবেদন |
জাহির খানের অভাবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে যাঁকে ভারতীয় পেস বোলিংয়ের প্রধান অস্ত্র ধরছে ক্রিকেটমহল, সেই ইশান্ত শর্মার স্বয়ং মনে হচ্ছে, পেস বোলিংয়ে টেকনিকের চেয়ে ট্যাকটিক্সটাই আসল। আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদে ডেল স্টেইনের সঙ্গী পেসার বলেছেন, “চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আমাদের খুব ভাল বোলিং আক্রমণ হয়েছে। এখন দরকার নিজেদের ক্ষমতার উপর বিশ্বাস রাখা। বোলারদের পরস্পরের উপর আস্থা রাখা।” ফ্র্যাঞ্চাইজিতে বিখ্যাত পাক ফাস্ট বোলার ওয়াকার ইউনিসের কোচিং পাওয়া দিল্লির দীর্ঘকায় পেসারের কথায়, “ওয়াকারের থেকে অনেক কিছু শিখেছি। টেকনিকই সব নয়। বোলিংয়ের প্রাথমিক ব্যাপারগুলো ঠিক থাকলেই হল। পেস বোলিংয়ে আসল হল ট্যাকটিক্স। এক-এক জন ব্যাটসম্যানকে আউট করার জন্য এক-এক রকম গেমপ্ল্যান দরকার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সেটাই মাথায় রেখে বল করব।”
|
বল করতে চাই কঠিন পরিস্থিতিতে: ইরফান
নিজস্ব প্রতিবেদন |
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতীয় পেস অ্যাটাকে অধিনায়ক ধোনির এক নম্বর সেনা হতে চান ইরফান পাঠান। বেশ কিছু দিন পর জাতীয় দলে ফিরে বরোদার বাঁহাতি পেসার-অলরাউন্ডার বলছেন, “ঠিক জায়গায় বল করাটাই ইংল্যান্ডে আমার প্রধান লক্ষ্য হবে। তা ছাড়া যত বেশি সম্ভব আমি দায়িত্ব নিতে চাই। বেশি করে বল করতে চাই ম্যাচের কঠিন পরিস্থিতিতেই। অধিনায়ককে আমি নিশ্চিত রাখতে চাই যে, ম্যাচের যে কোনও অবস্থায় আমাকে বল করতে ডাকলেই সব সময় সেই ডাকে সাড়া দিতে তৈরি আছি।” চলতি আইপিএলে দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের হয়ে খেলা ইরফান মনে করিয়ে দিয়েছেন, “লোকে আমার কামব্যাক নিয়ে অনেক কথা বলছে, কিন্তু অনেকেই ভুলে গিয়েছে, চোটের জন্য ভারতীয় দল থেকে বাদ পড়ার আগে শেষ ওয়ান ডে-তে আমি ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছিলাম। দু’হাজার বারোয় সেই শ্রীলঙ্কা ম্যাচে আমি পাঁচ উইকেট পাই। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে তাই আমার আত্মবিশ্বাসের অভাব হবে না।” |