রায় রূপায়ণে জোর কবীরের
আদালত সুবিচার করুক, চান মমতা
দালত সুবিচার দেবে বলে নিজের বক্তৃতায় আশা প্রকাশ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই বক্তব্যের সূত্র ধরে দেশের প্রধান বিচারপতি আলতামাস কবীর প্রশাসনকেও তার দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দিলেন। প্রধান বিচারপতির কথায়, “মুখ্যমন্ত্রী সুবিচারের কথা বলেছেন। প্রশাসনেরও কাজ আদালতের রায় বা নির্দেশ বলবৎ করা।” বিচার ব্যবস্থা যে-সব সমস্যার মুখোমুখি, রবিবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে কলকাতা হাইকোর্টের সার্ধশতবর্ষের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে তার কথাই উঠে এসেছে। ওই সব সমস্যার ব্যাপারে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়, প্রধান বিচারপতি কবীর, মুখ্যমন্ত্রী মমতা এবং কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অশ্বিনী কুমার একমত। বিচারকদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করেই সুবিচারের প্রসঙ্গ তোলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, “সুবিচার আমাদের সকলের দায়িত্ব।
স্বাগত। নেতাজি ইন্ডোরে আলতামাস কবীরের সঙ্গে। ছবি: উৎপল সরকার
বিচারকেরা ভাল বিচার করুন। মানুষ যেন সুবিচার পান।” আর প্রধান বিচারপতি কবীর বলেন, “বিচারের দীর্ঘসূত্রতা একটা সমস্যা ঠিকই। কিন্তু মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি ঘটাতে গিয়ে সুবিচারে ব্যাঘাত ঘটাও কাম্য নয়।” রাষ্ট্রপতির আশা, “বিচারকেরা আমজনতার কাছে সাক্ষাৎ ঈশ্বর। তাঁরা যেন সকলের প্রত্যাশা পূরণের পথ খুঁজে বার করেন।”
প্রণববাবুর আক্ষেপ, “কলকাতা হাইকোর্টে মহিলা বিচারপতি সাকুল্যে ১০ জন। সর্বোচ্চ আদালতেও খুব বেশি নেই।” তবে দেশের বিচার ব্যবস্থার ইতিহাসে কলকাতা হাইকোর্টের স্মরণীয় অবদান নিয়ে বক্তারা সকলেই সহমত। অনুষ্ঠানে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সুরিন্দর সিংহ নিজ্জর, হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি অরুণ মিশ্র-সহ বেশ কিছু প্রাক্তন ও বর্তমান বিচারপতি।
 
 
 


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.