ওয়েবসাইটে এ বার রবীন্দ্র-পাণ্ডুলিপি |
পৃথিবীর যে কোনও প্রান্ত থেকে এ বার দেখা যাবে রবীন্দ্ররচনার পাণ্ডুলিপি। রবীন্দ্রভবন-সহ বিভিন্ন সংগ্রহালয়ে রক্ষিত রবীন্দ্ররচনার বিভিন্ন পাণ্ডুলিপি, বইয়ের নানা সংস্করণে পাঠান্তর এ বার মাউসের মুঠোয়। এই ওয়েবসাইট ‘বিচিত্রা’র উদ্বোধন করবেন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়, আজ, রবিবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের গাঁধী ভবনে।
প্রায় দু’বছর ধরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব কালচারাল টেক্সটস অ্যান্ড রেকর্ডসে কাজ চলছিল ‘বিচিত্রা’ প্রকল্পের। এই প্রকল্পে চিঠি বাদে রবীন্দ্রনাথের সমস্ত বই ও পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রচনার পাণ্ডুলিপি এবং বিভিন্ন মুদ্রিত সংস্করণের পাঠান্তর ডিজিটাইজ করে একটি ওয়েবসাইটের মধ্যে দেওয়া হয়েছে। |
শুধু তাই নয়, ‘পাঠান্তর’ নামে একটি সফ্টঅয়্যারের সাহায্যে বিভিন্ন পাঠের তুলনাও করে ফেলা যাবে একটি ক্লিকেই। পাশাপাশি থাকছে সার্চ ইঞ্জিন ও ফিল্টার করার ব্যবস্থাও। এ কাজে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে সহযোগিতা করেছে বিশ্বভারতী। প্রকল্পের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর সুকান্ত চৌধুরী বললেন, “রবীন্দ্রানুরাগী বা গবেষক যেখানেই থাকুন না কেন ব্যবহার করতে পারবেন তাঁর গবেষণার মূল উপাদান রবীন্দ্রপাণ্ডুলিপিগুলি। তা ছাড়া যাঁরা সাধারণ ভাবে রবীন্দ্ররচনা ততটা পড়েন না তাঁরাও নেট সার্ফ করতে করতে রবীন্দ্ররচনায় আরও আকৃষ্ট হবেন এটাও আমাদের উদ্দেশ্য ছিল।’’
কী কী থাকছে এই ডেটাবেসে? রবীন্দ্রনাথের প্রায় সব পাণ্ডুলিপির প্রতিচিত্র, তার টাইপ করা প্রতিলিপি, রচনাসূচি এবং আনুষঙ্গিক তথ্য, মুদ্রিত সংস্করণের পৃষ্ঠার প্রতিলিপি। সুকান্তবাবু জানান, পাণ্ডুলিপির প্রায় ৪৮০০০ পৃষ্ঠা এবং মুদ্রিত বইয়ের প্রায় ৯২০০০ পৃষ্ঠা থাকছে এই সংস্করণে। তবে রবীন্দ্রনাথের চিঠিপত্র এই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত নয়। তা ছাড়া এই সাইট থেকে রচনার প্রিন্টআউট নেওয়া বা ডাউনলোড করা যাবে না। |
বড় বিস্ময় লাগে...
|
কেকেআর-এর শহরে মালকিন জুহি চাওলা। উপলক্ষ, বিজ্ঞাপনী প্রচার।
শনিবার দুপুরে। ছবি: সুদীপ্ত ভৌমিক। |
|