নির্মীয়মাণ রাস্তায় পিচ পড়ার সাত-আট দিনের মধ্যেই উঠে গেল। সেই সঙ্গে নির্মাণ-কাজে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে রাস্তা তৈরির কাজ মাঝপথেই বন্ধ করে দিলেন গ্রামবাসীরা। বিডিও অফিসে গিয়ে তাঁরা গণস্বাক্ষরিত অভিযোগ পত্র জমা দিলেন। বৃহস্পতিবার বিষ্ণুপুর ব্লকের আমরাল গ্রামের ঘটনা। |
বিষ্ণুপুর ব্লকের আমরাল গ্রামের এই রাস্তার নির্মাণ নিয়েই ক্ষোভ। —নিজস্ব চিত্র |
বাসিন্দাদের দাবি, “প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় রাধানগর থেকে জয়কৃষ্ণপুর প্রায় ৫ কিলোমিটার রাস্তা তৈরির কাজ চলছে। ২০১১ সালের ২৮ জুলাই ব্যয় ধরা হয় ১ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা। কিন্তু কাজের নমুনা হল এক সপ্তাহের মধ্যেই পিচ উঠে যাচ্ছে।” তাঁদের অভিযোগ, কাজের নামে লুঠতরাজ চলছে। এস্টিমেট অনুযায়ী ১০টি কালভার্ট করার কথা থাকলেও আটটি মাত্র তৈরি করা হয়েছে। বিডিও (বিষ্ণুপুর) প্রশান্তকুমার মাহাতো বলেন, “পিএমজি সেলের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারকে ঘটনার কথা জানাব। অভিযোগের তদন্ত হবে।”
|
অস্ত্র পাচারের অভিযোগে পুরুলিয়ার কাশীপুর থেকে কৃষ্ণা মাহাতো নামে এক জনকে ধরল পুলিশ। গত ২২ এপ্রিল কুলটির ডিসেরগড়ে দামোদর সংলগ্ন একটি মন্দির থেকে দুই সন্দেহভাজনকে ধরেছিল পুলিশ। তাদের কাছ থেকে বেশ কিছু বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে, অস্ত্রগুলি পুরুলিয়ায় বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। এর পরেই কৃষ্ণাকে ধরা হয়। পুলিশের দাবি, জেরার মুখে ধৃত স্বীকার করেছে, সে পটনা থেকে পুরুলিয়া পর্যন্ত বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র কেনাবেচায় দালাল হিসেবে কাজ করে। পুরুলিয়ার বাসিন্দা, শেখ নাজির নামে এক জনকে অস্ত্রগুলি বিক্রির জন্য নিয়ে আসা হচ্ছিল। পুলিশ তার খোঁজ করছে।
|
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মৃত্যু হল এক যুবকের। পুলিশ জানিয়েছে, নিহত অজয় সোরেন (২০) কোটশিলা থানার ডমরুঘুটু গ্রামের বাসিন্দা। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ। অভিযোগের তির ওই গ্রামেরই বাসিন্দা, অজয়ের বন্ধু অম্বরীশ সোরেনের দিকে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জেনেছে, পুরনো শত্রুতা থেকে অজয়কে গ্রামের অদূরে একটি পলাশ জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়। আহত অবস্থায় অজয় গ্রামে পৌঁছলে তাঁকে রাঁচিতে নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। অভিযুক্ত অম্বরীশ পলাতক।
|
রাস্তায় একা পেয়ে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীর মাথায় সিঁদুর ঘষে দেওয়ার অভিযোগে বৃহস্পতিবার মিলন কুমার নামে এক যুবককে গ্রেফতার করল আড়শা থানার পুলিশ। মিলনের বাড়ি আড়শার সিঁদুরপুর গ্রামে। বুধবারের ঘটনা। ছাত্রীটির অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ মিলনকে ধরে। |