|
|
|
|
টুকরো খবর |
নানা ভুঁইফোঁড় সংস্থার বিরুদ্ধে পথে কংগ্রেস |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
ভুঁইফোঁড় আর্থিক সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের দাবিতে জেলাশাসকের দফতরের সামনে বিক্ষোভ দেখাল কংগ্রেস। দলের ছাত্র-যুব-মহিলা সংগঠনের সদস্যরা এতে যোগ দেন। জেলাশাসকের দফতরে স্মারকলিপিও জমা দেওয়া হয়। গরিব মানুষকে জমানো টাকা ফেরত দেওয়ার দাবি জানানো হয়। সোমবারের এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করেও দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে। এ দিন একই সময়ে জেলাশাসকের দফতরের দুই গেটে দু’টি গোষ্ঠী বিক্ষোভ দেখায়। কালেক্টরেট মোড়ের কাছে কর্মসূচি করে ‘বিক্ষুব্ধ’ গোষ্ঠী। আর সুভাষনগরের কাছে ‘ক্ষমতাসীন’ গোষ্ঠী। জেলা কংগ্রেস সভাপতি স্বপন দুবে যদিও বলেন, “দলের কর্মী-সমর্থকেরা দুই গেটে বিক্ষোভ দেখিয়েছে। আমাদের অনুমতি নিয়েই বিক্ষোভ কর্মসূচি হয়েছে। গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কোনও প্রশ্নই নেই।” সুভাষনগরের কাছে বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেন সৌমেন খান, কুণাল বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ। কালেক্টরেট মোড়ের কাছে যে বিক্ষোভ হয়, তাঁর নেতৃত্বে ছিলেন অনিল শিকারিয়া। মেদিনীপুরের কোথায় কোন ভুঁইফোঁড় সংস্থার অফিস রয়েছে, তার একটি তালিকাও জেলাশাসকের দফতরে জমা দেওয়া হয়েছে। সৌমেনবাবুর কথায়, “আশা করি, আমানতকারীরা যাতে কোনও ক্ষতির মুখে না-পড়েন, তা নিশ্চিত করবে প্রশাসন।” অনিলবাবুরও বক্তব্য, “গরিব মানুষকে রক্ষা করার দায়িত্ব প্রশাসনের, সরকারের।”
|
কড়া হচ্ছে পুরসভা |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
সারদা কেলেঙ্কারির জেরে উদ্ভূত পরিস্থিতি সামলাতে জরুরি বৈঠক করল মেদিনীপুর পুরসভা। সোমবারের এই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, সারদার মতো যে সব আর্থিক সংস্থা কম সময়ে টাকা দ্বিগুণ-তিন গুণ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বাজার থেকে টাকা তোলে, তাদের ট্রেড লাইসেন্স আপাতত পুনর্নবীকরণ করা হবে না। এই ধরনের নতুন কোনও সংস্থাকেও ট্রেড লাইসেন্স দেবে না পুরসভা। পুরসভা সূত্রের খবর, যতক্ষণ না পর্যন্ত পরিস্থিতি থিতোচ্ছে, ততদিন এই সিদ্ধান্ত বলবৎ থাকবে। ভবিষ্যতেও সেবি, রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারের ছাড়পত্র থাকলে তবেই নতুন লাইসেন্স দেওয়া হবে, অথবা পুনর্নবীকরণ করা হবে। তৃণমূল ও কংগ্রেস জোট পরিচালিত মেদিনীপুর পুরসভার পুরপ্রধান প্রণব বসু বলেন, “ভুঁইফোঁড় আর্থিক সংস্থাগুলি যাতে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করতে না পারে, সে জন্যই এই পদক্ষেপ।”
|
ট্রেনের তলায় মৃত |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
সোমবার দু’টি অস্বাভাবিক মৃত্যু হল জেলায়। দু’জনেই অজ্ঞাতপরিচয়। বেলদার কাছে ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গিয়েছেন এক মহিলা। রেল পুলিশ জানিয়েছে, বছর চল্লিশেকের ওই মহিলা ভিখারিণী ছিলেন। রেললাইন পেরোতে গিয়ে তাঁর মৃত্যু হয়। এ দিন মাদপুর স্টেশনে বছর পঞ্চাশের এক প্রৌঢ়কে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। রেল পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে। ইনিও ভিখারি ছিলেন। |
|
|
|
|
|