মারপিটে জড়ালেন শিক্ষকেরা
চাকরির নথি (সার্ভিস বুক) তৈরি নিয়ে বচসাকে কেন্দ্র করে স্কুলের ভেতরেই মারপিটে জড়িয়ে পড়লেন কয়েক জন শিক্ষক। শনিবার দুপুরে দক্ষিণ দিনাজপুরের কুমারগঞ্জ থানার কুলহরি হাইস্কুলের ঘটনা। ওই ঘটনায় স্কুলের দুই পার্শ্বশিক্ষক নীলকমল সরকার এবং জয়ন্ত রায়ের বিরুদ্ধে থানায় মারধরের অভিযোগ করেন শফিকুল ইসলাম এবং অমিত পাল নামে অপর দুই শিক্ষক। পুলিশ অভিযোগ খতিয়ে দেখছে।
গত ২০০৭ সালে অমিতবাবু এবং ২০০৮ সালে শফিকুলবাবু স্কুলে যোগ দেন। তাঁদের অভিযোগ, “দীর্ঘ ৪-৫ বছর কেটে গেলেও ‘সার্ভিস বুক’ তৈরি করেননি স্কুল কর্তৃপক্ষ।” বিষয়টি নিয়ে স্কুল পরিদর্শক এবং স্কুল কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানানো হলেও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে তাঁদের দাবি। শফিকুলবাবু জানিয়েছেন, শুক্রবার তিনি পরিচালন সমিতির সম্পাদক আলতাব সরকারকে এ ব্যাপারে চিঠি দিয়ে তা ‘রিসিভ’ করিয়ে নেন। স্কুল সূত্রে খবর, এ দিন সম্পাদক আলতাববাবু স্কুলে এসে জানতে পারেন প্রধান শিক্ষককে ওই চিঠির বিষয়ে শফিকুলবাবু কিছু জানাননি। তাতেই আপত্তি জানিয়ে শফিকুলবাবুর থেকে চিঠির ‘রিসিভ কপি’ ফেরত চান পরিচালন কমিটির সম্পাদক। তা নিয়ে শফিকুলবাবু এবং অমিতবাবুর সঙ্গে বচসা বাঁধে আলতাববাবুর। সে সময় দুই পার্শ্ব শিক্ষক ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়েন বলে শফিকুলবাবুদের দাবি। ঝগড়া চরমে উঠলে হাতাহাতি, মারপিটের ঘটনাও ঘটে বলে অভিযোগ। অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই দুই পার্শ্ব শিক্ষক। প্রধান শিক্ষক মোফাজ্জল হোসেনের দাবি, “শফিকুলবাবু এবং অমিতবাবুর সার্ভিস বুক তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। অযথা গোলমাল করা হচ্ছে।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.