|
|
|
|
টুকরো খবর |
৩০৪ পুকুরে মাছ চাষ কৃষি বিভাগের
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
জমির সঙ্গে সঙ্গে এ বার পুকুরেও নামছে রাজ্যের কৃষি দফতর। মাছ চাষ করবে তারা। ওই দফতরের অধীনে যে-সব পুকুর আছে, আপাতত সেগুলিতেই সব ধরনের মাছের মিন ছাড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই কাজে কৃষি দফতরকে সাহায্য করবে মৎস্য দফতর।
কৃষিমন্ত্রী মলয় ঘটক জানান, মাছ চাষের জন্য ৩০৪টি পুকুরকে চিহ্নিত করা হয়েছে। মে মাসেই ওই সব পুকুরে মাছ চাষ শুরু হয়ে যাবে। মাছের মিন থেকে খাবার, ওষুধ-সহ যা যা প্রয়োজন হবে, মৎস্য দফতরের পরামর্শ মেনে সবই ব্যবহার করা হবে। মাছ চাষ বাড়াতে সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে একটি টাস্ক ফোর্স গড়া হয়েছে। তাতে আছেন কৃষিমন্ত্রী, সেচমন্ত্রী, জলসম্পদ মন্ত্রী। চেয়ারম্যান করা হয়েছে বিদ্যুৎমন্ত্রী মণীশ গুপ্তকে। এই টাস্ক ফোর্স গঠনের মূল উদ্দেশ্য, রাজ্যে মাছের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে জোগান বাড়ানো।
|
পাশ-ফেল তোলা নিয়ে আপত্তি কেন্দ্রীয় কমিটির |
অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাশ-ফেল তুলে দেওয়া নিয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষা উপদেষ্টা পর্ষদের (ক্যাবে) অধীন কমিটি আপত্তি জানিয়েছিল আগেই। এ বার একই সুর শোনা গেল জানাল কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের সংসদীয় কমিটির গলায়। শিক্ষার অধিকার আইন অনুযায়ী অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাশ-ফেল তুলে দেওয়ার যে ব্যবস্থা চালু হয়েছে, সরকারকে তা পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়েছে ওই কমিটি। তাদের মতে, এতে ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষার মান পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। ওই কমিটির রিপোর্ট সংসদে পেশ করা হয়েছে আজ। সেখানে বলা হয়েছে কোনও পড়ুয়া যদি নিশ্চিত থাকে যে বিনা আয়াসেই সে উপরের ক্লাসে উঠে যাবে, তা হলে পড়াশোনার জন্য পরিশ্রম করার আগ্রহই কমে যাবে তার। তা ছাড়া, নবম শ্রেণিতে উঠে যখন তাকে পরীক্ষায় বসতে হবে, তখন তো পাশ করার জন্য ন্যূনতম নম্বর পাওয়ার প্রয়োজন বোঝার মতো মানসিকতাও গড়ে উঠবে না তার। এই জন্যই অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাশ-ফেল তুলে দেওয়ার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করার আবেদন জানিয়েছে সংসদীয় কমিটি।
|
পুরনো খবর: ফেল রদ নিয়ে আপত্তি খোদ কমিটি-কর্তারই |
|
|
|
|
|