নাটক: হ্যামলেট
দেশ: সাংহাই পিকিং অপেরা কোম্পানি
পরিচালক: ফেং গ্যাং
সাল: ২০০৯
শূন্য মঞ্চ। দু’দিকে দুটো বড় ধামসা। তার পাশে দুটো লম্বা গাছের গুঁড়ি। হ্যামলেট প্রবেশ করেন। মুখটা নীলচে। মাথায় লম্বাটে নীল টুপি এবং লাল লাল চাকতি। চোখে লাল রং। আসলে ‘পিকিং অপেরা’-র একটা নির্দিষ্ট ধরন আছে। মুখে বেগুনি রং মেখে ক্লডিয়াস আসামাত্র দর্শক বুঝে নেবে এ বাজে লোক। পলোনিয়াস মাখবে গোলাপি রং সবাই ধরে নেবে লোকটা ভাঁড়। গার্ট্রুড পরবে ঝলমলে সবুজ কিমোনো বোঝা যাবে মহিলা অভিজাত। তাই চেনা ছকে এই শেক্সপিয়র-প্রযোজনা বাঁধা নয়। আমাদের ট্র্যাজেডির যে ধরন-ধারণা, তার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা এই ফর্ম।
এই নতুন ধরনের (পাশ্চাত্যের চোখ দিয়ে দেখলে) ফর্মে দর্শকের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ থাকে অভিনেতাদের। এখানে হ্যামলেট মারা যান না, তরবারির খোঁচা খেয়ে পড়ে গিয়ে, তার পর উঠে বলেন ‘হ্যামলেট মারা গেল।’ হ্যামলেটের বাবার ভূত মঞ্চে আসেন না হ্যামলেট-চরিত্রাভিনেতা নিজেই দুটো চরিত্রের সংলাপ বলেন। নিজের ভূমিকা শেষ হয়ে গেলে গারট্রুড চা পান করেন। ‘আমরা জানি শেক্সপিয়রের মহান নাটকে ট্র্যাজেডির মহত্ত্ব, গাঢ়ত্ব থাকে। আমরা সচেতন ভাবেই ওই ক্যাথারসিসের রাস্তায় হাঁটিনি। আমরা দেখতে চেয়েছি আমাদের দেশীয় নাট্যধরনের মধ্যে ট্র্যাজেডিকে ধরা যায় কি না’, অভিনেতা জ্যাং শো দান জানালেন। ট্র্যাজেডি, কিন্তু ট্র্যাজেডির মতো নয় উল্টো ভাবে।
একটা দৃশ্যের কথা বললে ব্যাপারটা বোঝা যাবে। লায়ার্টেস এবং হ্যামলেট মুখোমুখি যুদ্ধে। দু’জন দু’জনের দিকে স্থির। হঠাৎ গারট্রুড একটা গান ধরে। এটি মৃতের প্রতি উৎসর্গীকৃত এক ধরনের গান, যার নাম ‘হুয়ের’। সেই হুয়ের ধরে গারট্রুড, অথচ কেউ তার দিকে তাকায় না। সকলে গানটাই শোনে মন দিয়ে। তার পর তান ও তারবাদ্য বাজতে থাকে ঢিমে তালে। এ বার দুই যুযুধান শুরু করে এক ধরনের বিশেষ মার্শাল আর্ট, যার নাম তাই-চি। তাই-চি’র হুসিয়েন নৃত্য এটাও মৃতদের প্রতি উৎসর্গ করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ পুরো নাট্য আয়োজনটার মধ্যেই মৃত্যু লুকিয়ে থাকে। তাই-চি’র গতি যত বাড়ে, গান ও বাদ্যও তত জোরে হয় ও দ্রুত লয়ে। এক সময় গোটা টিমটা গাইতে গাইতে, বাজাতে বাজাতে মঞ্চ থেকে নেমে আসে দর্শকদের মধ্যে। ও দিকে মঞ্চে দু’জন যুদ্ধরত। হঠাৎ সব থেমে যায় ও লায়ার্টেস মরে যাওয়ার অভিনয় করে উঠে চলে যায়। একই ভাবে গারট্রুড ও ক্লডিয়াস এবং শেষমেশ হ্যামলেটও মরে পড়ে যায় এবং পরক্ষণেই গা ঝেড়ে উঠে চলে যায়। ভাবগম্ভীর পরিবেশ থেকে একটা মজার পরিবেশ গড়ে ওঠে।
পিকিং অপেরায় মৃত্যুটা ভয়ের নয়। এই যে সামাজিক ভাবে নিজের ইতিহাসের সঙ্গে, দেশীয় ক্রিয়াকর্মের সঙ্গে, মানুষের মননের সঙ্গে, থিয়েটার-এর ট্র্যাজেডিকে মেলানো এটাই নিজত্ব এই নাট্যের। পিকিং অপেরার নিজস্ব নাট্যভাষা আছে, তা চিনা সংস্কৃতির ভিতরে প্রোথিত। এখানে কোনও চরিত্র হাত কাঁপালেই দর্শক বুঝতে পারেন সেই চরিত্রের খুব রাগ হয়েছে, মাথা পিছন দিকে ঝাঁকালেই বিস্ময়বোধ প্রকাশ পায়। কেউ যদি বৃত্তাকারে হাঁটে, তার অর্থ হয়: সে বহু দূর ভ্রমণ করল। হাত পাশে রেখে কাঁপালে আবার ক্রোধ নয়, বেদনা প্রকাশ পায়। অর্থাৎ এই নাটক দেখতে বসলে শুধু এক জন মনোযোগী দর্শক হলেই চলবে না, রীতিমত হোমওয়ার্ক করতে হবে। একটি চরিত্রের সংলাপের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব এখানে দেওয়া হয় সে কী ভাবে তার গতি ও মুদ্রার মধ্যে দিয়ে সৌন্দর্য তৈরি করছে, তার ওপর। তাই স্রেফ হ্যামলেটের গল্পটুকু জানলেই এই হ্যামলেটের দর্শক হওয়া যাবে না।
‘চরিত্র হয়ে ওঠার চেয়ে চরিত্রের গল্প বলাটাই আসল। আমি হ্যামলেট নই হতে পারি না। আমি হ্যামলেটের হয়ে গল্প বলছি। নাচ, গান, অভিনয় সব দিয়ে হ্যামলেটের গল্পটা বলছি’, বক্তব্য হ্যামলেট চরিত্রাভিনেতা আং লি’র। অভিনয় করতে করতেই কেউ বাজনা বাজাচ্ছেন, নাচ হচ্ছে, গান হচ্ছে কোথাও বোঝানোর চেষ্টাই নেই যে এই বার আবেগে মথিত হও, ক্যাথারসিস হোক ইত্যাদি। চিনের প্রখ্যাত নির্দেশক তাদাশি সুজুকির ভাষায়, ‘শেক্সপিয়রকে নতুন ভাবে করতে সংলাপ বদলের দরকার হয় না। সংলাপ বোঝার দরকার হয়।’ ‘ট্র্যাজেডির মধ্যেই কমেডি থাকে। পিকিং অপেরা সেইটা খোঁজে। এই হ্যামলেট কাঁদায় না, ভাবায়। আমি দেখতে দেখতে ভাবি আমার সময়, আমার সংকটের কথা। হ্যামলেট ও আমি একাকার না হলেও এই ভাবেই মিলে যাই’ লেখেন ইতালির নির্দেশক দারিও ফো।


২৭ মার্চ ২০২৭
ভোট ক্রয়-বিক্রয়ের দিনক্ষণ ঘোষণা করল ভোট বিপণন কমিশন (পূর্বে নাম ছিল নির্বাচন কমিশন)। আগামী ২০, ২২, ২৪, ২৬ ও ২৮ এপ্রিল, মোট পাঁচ দফায় সারা দেশে এই বিপণন পর্ব সারা হবে। নির্দিষ্ট দিনগুলিতে বুথে বসে থাকা পার্টির কর্তাদের (ফ্র্যাঞ্চাইজি’দের) কাছে দর করে জনগণ বিক্রয় করতে পারবেন নিজের, বা নিজের পরিবারের ও বন্ধুবান্ধবের ‘অমূল্য’ ভোট। কমিশন তাদের বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, সঙ্গে বন্ধুদের (অর্থাৎ অন্য ভোট-বিক্রেতাদের) নিয়ে এলে বেশি লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকবে। নিজের ভোট কোনও পার্টিকে বিক্রি করার আগে অফার ডকুমেন্ট ভাল ভাবে পড়ে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে কমিশন। ক্রয়-বিক্রয় সব ক্ষেত্রেই ভোটারদের পরিচয় গোপন রাখতে ফ্র্যাঞ্চাইজিরা বাধ্য থাকবে। ভোটারদের আকৃষ্ট করার জন্য অর্থমূল্যের পাশাপাশি রয়েছে স্পেশাল গিফ্ট কুপন। গোটা পরিবারের এক ডজন ভোট একটি নির্দিষ্ট পার্টিকে দিলে মিলতে পারে বিদেশ ভ্রমণের সুযোগও। তবে কোনও কোনও ‘পার্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি’ তরুণ প্রজন্মকে আকৃষ্ট করতে ‘চিয়ার লিডার’ ব্যবহার করায় তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগও উঠেছে। এ বারই প্রথম বিভিন্ন দল নিজেদের প্রাপ্ত ভোট পারস্পরিক আপসে বিনিময় ও বিক্রয় করতে পারবে, যার পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে এম.ভি.টি.এস. (মিউচুয়াল ভোট ট্রান্সফার অ্যান্ড সেল)। সরকার গঠনের প্রাক্কালে এম.ভি.টি.এস. করা যাবে। বিক্রীত ভোটের দর নির্ধারিত হবে বিভিন্ন দলের আলোচনা সাপেক্ষে। অনুপস্থিত ও ইন্টারনেটেও ভোট-না-দেওয়া ভোটারদের বাড়ি গিয়ে পার্টির সেলস্ম্যানদের ভোট ক্রয়ের দিন এখনও ঠিক করেনি কমিশন। ভোটের ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর ৪% ভ্যাট-এর তীব্র বিরোধিতা করেছে এ.আই.এল.এল.ডি.পি (অল ইন্ডিয়া লুটো অউর লুটনে দো পার্টি)। আগামী ভোট বিপণনগুলি করমুক্ত করার দাবি করেছে তারা।

জিরাফ পোষার দশটা উপকারিতা


দোতলায় আগুন লেগে গেলে আর
দমকলের ভরসায় থাকতে হবে না।

লফ্ট থেকে সুটকেস নামানোর জন্য
‘ওরে মইটা কোথায়’ চেল্লানোর দিন শেষ।

মাথায় ব্রাশ বেঁধে দিন, পাখা
পরিষ্কার করে দেবে রোজ।

পার্কে বড্ড ভিড়, আর দুষ্টু ছেলেও বেশি। স্লিপ চড়তে ওখানে যাওয়ার দরকার কী?


আইপিএল দেখতে টিকিট
কাটতে হবে আবার কে বলল?

বাড়িতে গেট লাগানোর দরকার
নেই। লেভেল ক্রসিং হিসেবেও
ভাড়া খাটতে পারে।


বসের ওপর রাগ হলে জিরাফের সামনে খিস্তি
উগরে দিন। ওর শিখে যাওয়ার চান্স নেই, বোবা।


বোর হলেই রিং ছুড়ে টিপ
প্র্যাকটিস করুন।

বর উঁচু না কনে উঁচু, এ খেলায় বলে বলে জিতুন।
মজা পেতে যত খুশি বিয়ে করুন।

১০

খালের ওপর সাঁকো কালকের ঝড়ে পড়ে গেছে। বা নদীর ওপর ব্রিজ বানায়ইনি চোর ঠিকাদার। থোড়াই কেয়ার।


• কাঁচি চালিয়ে গাঢ় চুমু, উল্লুস বেড সিন-সহ মোক্ষম স্পর্শ-কাতর জায়গাগুলো সিনেমা থেকে বাদ দেওয়ায় এত কাল যারা সেন্সরের বাপান্ত করছিলেন, তাঁদের দোরগোড়ায় হাজির কাট আনকাট ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ভারতীয় ছবির শতবর্ষ উদ্যাপন-লগ্নে দিল্লিতে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের সঙ্গে এ আয়োজনে খোদ সেন্সর-সংস্থা। অ্যাদ্দিন যাঁরা সিনেমায় লিপ-লক থেকে বিকিনি, কাঁচা খিস্তি থেকে রক্তারক্তি, সবেতেই ভুরু কুঁচকে তন্নতন্ন খুঁজেছেন অভারতীয়ত্ব, সনাতন অপাপবিদ্ধ মর্যালিটিতে ইঞ্চিখানেক গেল-গেল বুঝলেই ৩৫ মিমি-তে নির্দয় ঘ্যাচাং-আদেশ, A-ছাপ্পা আর ছেলে ঘুমোলে পাড়া জুড়োলে তবেই টিভি-সম্প্রচারের অনুমতি দিয়েছেন, তাঁরাই এখন ‘আমাদের ছবি কত্ত সাবালক’ প্রমাণ-প্রচার করতে গাঁতিয়ে নেমেছেন। সেই ১৯৩৩-এই ‘কর্ম’ ছবিতে হিমাংশু রাই দেবিকা রানি-কে গভীর একখান চুমু খেয়ে বসে আছেন, তা দেখে নিন, আর এই সে-দিনকার ‘গ্যাংস অফ ওয়াসিপুর’-এ বিপুল গালি-তরঙ্গ শুনে সার্থক করুন চক্ষুকর্ণ দুই-ই। উপরি পাওনা প্রদর্শনী, গম্ভীর আলোচনা। সেন্সর বোর্ড-এর এই প্রায়শ্চিত্তে সিনে-বোদ্ধা উৎফুল্ল, আর পিউরিটান মুখ ভেটকে: ওই ফুলে ফুলে ঢলাঢলিই তো জব্বর ফ্যান্টাসি উসকে দিত। শুধু জনতার তর সইছে না, এত্তগুলো ডার্টি পিকচার এক লপ্তে, আস্ত!

• মারা গেলেন বিশ্ববন্দিত চলচ্চিত্র-সমালোচক রজার এবার্ট। দীর্ঘ ৪৬ বছর শিকাগো সান টাইম্স-এর পাতায় তাঁর তীক্ষ্নধী কলাম সিনেমাকে নিছক এক দৃশ্যশ্রাব্য বিনোদন-মাধ্যম থেকে করে তুলেছিল এক বৌদ্ধিক কৃতি, অনন্য শিল্প। দু’কলম স্টোরি-লাইন ও স্টার-গুণকীর্তনে কয়েদ ছিল যে ছবি-সমালোচনা, অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ আর তুখড় হিউমার-মিশেলে তাকে দু’হাতে ধরে পালটে দিয়েছিলেন। কাজ করেছেন টিভিতেও, তাঁর উপস্থাপনায় ‘স্নিক প্রিভিউ’ ছিল দারুণ লোকপ্রিয়। ভাল ছবির প্রশংসায় ছিলেন অকৃপণ, স্থূল-সূক্ষ্ম ভুলগুলোকে চাবকানোতেও নিঃশঙ্ক। বলতেন, ‘নো গুড ফিল্ম ইজ টু লং, নো ব্যাড মুভি ইজ শর্ট এনাফ।’ ১৭টা বই লিখেছেন, আর ‘লাইফ ইটসেল্ফ’ নামে অনবদ্য স্মৃতিকথা। তুখড় টেক-স্যাভি ছিলেন, লগ্নি করেছিলেন গুগ্ল-এ। নিজের ব্লগ, ই-জার্নাল আর ওয়েবসাইট-এ পয়লা ফিল্মমেকার থেকে ছবিপ্রেমী দর্শক, সবাইকে প্রাণিত করতেন। তাবৎ ছবি-উৎসব ঘুরতেন, পুরনো অবহেলিত ক্লাসিক ছবিগুলো নিয়ে নিজে করতেন ‘দি ওভারলুক্ড ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’। পেয়েছেন পুলিৎজার, হলিউড ওয়াক অফ ফেম আর শিকাগো জার্নালিজ্ম ওয়াক অফ ফেম-এ শ্রদ্ধার স্থান।
আগডুম বাগডুম ঘোড়াডুম সাজে
সাজ খুলে পড়ে গেল শটের মাঝে
ক্যামেরা রাগডুম কাট্ কাট্ কাট্টো
কমলা পুলির চিত্র নাট্য
এক ছিল গোবেচারা মাষ্টার,
বৌ তার হবু সিনেমা-স্টার
যদিও সে রাঁধে-বাড়ে
মাছ কোটে, ঘর ঝাড়ে,
ক্ষয় নাই তবু অভিলাষটার।

• সিনেমা একটা চূড়ান্ত পারভার্ট শিল্প। কী চাইতে হবে, বলে না, কী ভাবে চাইতে হবে, সেটা দেখায়।
স্লাভো জিজেক

• সিনেমা হল পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ধাপ্পা।
জাঁ লুক গোদার

• ভারতে সিনেমা ব্যাপারটা সকালে দাঁত মাজার মতো। এড়ানো যাবে না।
শাহরুখ খান

• সিনেমা হলের সিট মানুষকে অলস করে তোলে, সেখানে আশা করা হয় যাবতীয় উত্তর দিয়েই দেওয়া হবে। কিন্তু জীবনের আসল যতিচিহ্ন হল: জিজ্ঞাসার চিহ্ন।
আব্বাস কিয়ারোস্তামি

প্রঃ চলচ্চিত্র কী?
গর্গরেফ: একটা চালু সংজ্ঞা: সিনেমা হল সেকেন্ডে চব্বিশ বার সত্যি। আসলে, সিনেমা সেকেন্ডে চব্বিশ বার মিথ্যে। সেখানে গরিব জিতে যায়, জোচ্চোর শাস্তি পায়, দারুণ মেয়েরা পটাপট চুমু খায়।

প্রঃ আর্ট ফিল্ম তো আছে, যেখানে সব বাজে হয়।
গর্গরেফ: সেখানে আরও বড় ও প্যাঁচোয়া ইচ্ছাপূরণ: নাম-না-জানা লোক প্রথম ছবিতেই আন্তর্জাতিক পুরস্কার পায়!
নক্ষত্র

১¶ যে সিনে মা আসে।
২¶ নিরুপা রায়ের চেয়েও শ্রদ্ধেয় মা। শশী
কপূরের বলা উচিত ছিল: মেরে পাস সিনে-মা হ্যায়।






First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.