পাঁচ ঘণ্টা বৈঠকের পর রামঝোরা চা বাগান খোলার সমাধানসূত্র মিলল। আজ, শুক্রবার থেকে ফের কাজ শুরু হবে রামঝোরা চা বাগানে। বৃহস্পতিবার শিলিগুড়িতে যুগ্ম শ্রম কমিশনার অফিসে বাগানের সমস্যা সমাধান নিয়ে মালিকপক্ষ ও শ্রমিক সংগঠনগুলির মধ্যে বৈঠক হয়। ওই বৈঠকের পর ৮২ টাকা দৈনিক মজুরিতে কাজ করতে রাজি হন শ্রমিকেরা। তবে নির্ধারিত মজুরি না দেওয়ার কারণে এই চুক্তিপত্রে সাক্ষর করেননি যুগ্ম শ্রম কমিশনার। মালিক শ্রমিক পক্ষের চুক্তিতেই বাগান খোলার সিদ্ধান্ত হয়। ২ এপ্রিল থেকে বাগান বন্ধ হয়ে যায় বলে জানান বাগানের শ্রমিকেরা। তাঁদের অভিযোগ মুজুরি বাড়ানোর দাবি করা হলেই বাগান বন্ধ করে দেন মালিক পক্ষ। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ২০১০ সালে বাগান খোলার পর ৬৭ টাকা দৈনিক মজুরিতে কাজ করতেন শ্রমিকেরা। তবে ১ এপ্রিল থেকে নতুন মজুরি বাড়ানোর কথা থাকলেও তা বাড়াতে নারাজ মালিকপক্ষ। আর এ কারণেই বাগান বন্ধ করে দেন মালিকপক্ষ। এদিন বাগান খোলার বিষয়ে দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করেন তাঁরা। এরপরেও নতুন চুক্তি অনুযায়ী মজুরি দিতে রাজি নয় মালিকপক্ষ। পরে মোট ১৫ টাকা মজুরি বৃদ্ধিতে রাজি হন শ্রমিকেরা।
|
বিশ্ব ঐতিহ্য দিবসে বৃহস্পতিবার, বক্সা দুর্গ সংস্কারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাছে ইমেল মারফত আবেদন করলেন জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদে কালচিনির আরএসপি সদস্য রামকুমার লামা। ওই সংস্কারের জন্য হেরিটেজ কমিশনের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা করার আশ্বাস দেন বনমন্ত্রী হিতেন বর্মন। হিতেন বর্মন বলেন, “দুর্গ সংস্কার করার অর্থ বন দফতরের হাতে নেই। পুরাতত্ত্ব বিভাগ, হেরিটেজ কমিশনে কথা বলছি। দুর্গটি সংস্কারের ব্যবস্থা করতেই হবে।” রামকুমারবাবু বলেন, “দুর্গটি নষ্ট হচ্ছে। প্রশাসনিক স্তরে দাবি করে লাভ হয়নি। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে দুর্গটির সংস্কার এবং সংরক্ষণের দাবি করে ইমেল করেছি। প্রশাসনিক সূত্রে খবর, দুর্গ ঘিরে এলাকা সাজতে ৬০ লক্ষ টাকা মঞ্জুর করে রাজ্য পর্যটন দফতর। ৩০ লক্ষ টাকা বন দফতরে এসেছে। পরিকল্পনার কাজ চলছে। সংস্কারে টাকা বরাদ্দ হয়নি।
|
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু হল এক ব্যাঙ্ক কর্মীর। বৃহস্পতিবার তিনবাতি ওভারব্রিজ এলাকায়। মৃত শান্তিরঞ্জন সাহা-র (৫২) বাড়ি গ্রিন পার্ক এলাকায়। তিনি একটি রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাঙ্কের হিলকার্ট রোড শাখার কর্মী। এদিন ফুলবাড়ি ক্যানালে একটি অজ্ঞাতপরিচয় দেহও উদ্ধার হয়।
|
মাটিগাড়া সেন্ট যোসেফ স্কুলের ফি এবং বাস ভাড়ার বৃদ্ধি নিয়ে অভিযোগ ওঠায় আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসতে উদ্যোগী মহকুমাশাসক রচনা ভগত। অভিভাবক মঞ্চ, স্কুল কর্তৃপক্ষ এবং পরিবহণ দফতরের প্রতিনিধিদের নিয়ে একযোগে বৈঠক হবে। |