পোলিও টিকার স্রষ্টা প্রয়াত
সংবাদসংস্থা • ফিলাডেলফিয়া |
টিকা খাইয়ে পোলিও-মুক্তির পথ দেখিয়ে ছিলেন পোল্যান্ডের বিজ্ঞানী হিলারি কোপরোস্কি। ৯৬ বছর বয়সে মারা গেলেন তিনি। কোপরোস্কি অবশ্য এ কাজে তাঁর সতীর্থ জোনাস সক ও অ্যালবার্ট সেবিনের মতো খ্যাতি পাননি। যদিও ১৯৫০ সালে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে তিনিই প্রথম প্রমাণ করে দেন, পোলিও-র টিকা রোগ দূর করতে সক্ষম। শনিবার দিন কোপরোস্কির ছেলে ক্রিস্টোফার অবশ্য বলেন, “তাঁর আবিষ্কারকে যে সম্মান দেওয়া হয়েছে, তাতেই খুশি ছিলেন বাবা।”
|
ওষুধ পাচারের নালিশ, তদন্ত
নিজস্ব সংবাদদাতা • ডোমকল |
সাগরপাড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক রমেন্দ্রনাথ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে ওষুধ ‘পাচারের’ অভিযোগ ওঠার পরেই রবিবার হাসপাতালে মজুত থাকা সমস্ত ওষুধের বাক্স ‘সিল’ করে দেওয়া হয়েছে। ঠিক কী উদ্দেশ্যে ওই চিকিৎসক ওষুধ বাড়ি নিয়ে যাচ্ছিলেন তা খতিয়ে দেখতে ডোমকল হাসপাতালের সুপার, জেলা যক্ষা আধিকারিক এবং এসিএমওএইচ-কে নিয়ে গঠিত তিন সদস্যের একটি দল আগামী মঙ্গলবার হাসপাতালে যাবেন। জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক অজয় চক্রবর্তী বলেন, “তদন্তে ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ওষুধ পাচারের অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” শনিবার চিকিৎসক রমেন্দ্রনাথ বিশ্বাস গাড়িতে করে হাসপাতাল থেকে ওষুধ নিয়ে বাড়ি যাওয়ার সময় এলাকার মানুষ তাঁর পথ আটকান। পুলিশ জনতার হাত থেকে মুক্ত করে ওষুধ সহ ওই চিকিৎসককে থানায় নিয়ে যায়। স্বাস্থ্য দফতরের তরফে কোনও অভিযোগ দায়ের না হওয়ায় ছাড়া পান তিনি। ওই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। এ দিন দিন সন্ধ্যা অবধি সাদিখাঁরদিয়াড়ের বিএমওএইচ দফতর ঘেরাও করেন স্থানীয় লোকজন। বিএমওএইচ অমর ঘোষ বলেন, “তদন্ত শুরু হয়েছে। বিষয়টি জেলা স্বাস্থ্য দফতরকে জানানো হয়েছে।” অভিযুক্ত চিকিৎসক রমেন্দ্রনাথ বিশ্বাসের অবশ্য বক্তব্য, “বাড়ি থেকে সরাসরি মেডিক্যাল ক্যাম্পে যোগ দেওয়ার কর্মসূচী ছিল। তাই ওষুধ নিয়েই বাড়ি যাই। এটা নিয়ম বিরুদ্ধ বলে আমার জানা নেই।” তবে প্রশ্ন উঠেছে, স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে সাগরপাড়া থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে করিমপুরে বাড়ি যাওয়ার পথে ওষুধ নষ্ট হলে সেই দায় কে নেবে?কোনও সুদত্তর মেলেনি ওই চিকিৎসকের গলায়।
|
চক্ষু পরীক্ষা শিবির
নিজস্ব সংবাদদাতা • তমলুক |
পুলিশ কর্মী-পরিবারের সদস্যদের জন্য শনি ও রবিবার চক্ষু পরীক্ষা শিবির হল তমলুকে। পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা পুলিশ লাইনে জেলা পুলিশ ও শঙ্কর নেত্রালয় যৌথ ভাবে এই শিবিরের আয়োজন করে। উদ্বোধন করেন পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার সুকেশকুমার জৈন। শিবিরে পুলিশ কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্য মিলিয়ে প্রায় ৬০০ জনের চক্ষু পরীক্ষা করা হয়। এদের মধ্যে ৩০০ জনকে বিনামূল্যে চশমা দেওয়া হয়। |