দিল্লি-কাণ্ডের প্রতিবাদে হুমকি দিলেন কল্যাণ
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
শাসক-বিরোধী অশান্তির আগুনে ঘি ঢাললেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। দিল্লি-কাণ্ডের প্রতিবাদে রবিবার কোন্নগরে এক সভায় কল্যাণবাবু এসএফআই নেতা শতরূপ ঘোষের প্রসঙ্গ তুলে হুমকি দেন, “মমতার উপর আর এক বারও আক্রমণ হলে ওদের হাত ভেঙে দেব। বিমান বসু, সূর্যকান্ত মিশ্রকে ন্যাড়া করে দেব!” প্রসঙ্গত, দিল্লিতে এসএফআইয়ের যে কর্মসূচিতে রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র আক্রান্ত হন, সেখানে শতরূপ ছিলেন। এসএফআইয়ের সাধারণ সম্পাদক ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়ও দিল্লি-কাণ্ডে অভিযুক্ত। কল্যাণবাবুর প্রশ্ন, গার্ডেনরিচ এবং ধাপার ঘটনায় তৃণমূলের দুই কাউন্সিলরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তা হলে দিল্লির ঘটনার জন্য ঋতব্রতকে গ্রেফতার করা হবে না কেন? কল্যাণবাবুর কথায়, “বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য সৎ হলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঋতব্রতকে গ্রেফতার করিয়ে দেখান। না হলে জানব আপনার মতো ভণ্ড আর কেউ নেই!”
|
সম্পত্তি নিয়ে বিবাদে মৃত ১
নিজস্ব সংবাদদাতা • ডোমজুড় |
সম্পতি নিয়ে পারিবারিক বিবাদে প্রাণ গেল এক জনের। মৃতের নাম শেখ আরিজুল (২০)। বাড়ি ডোমজুড়ের বাঁকড়ার শেখপাড়ায়। পুলিশ জানায়, শনিবার রাত ১১টা নাগাদ ওই গ্রামে শেখ মালেক ও শেখ রেজ্জাক নামে দু’ভাইয়ের সম্পত্তি নিয়ে গোলমাল শুরু হয়। শুরু হয় বোমা ছোড়াছুড়ি। অভিযোগ, রেজ্জাকের ছেলে আরিজুলও বোমা ছুড়ছিল। নিজের হাত থেকেই একটি বোমা পড়ে গিয়ে জখম হন আরিজুল। রাতে এসএসকেএম হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করা হয়। রবিবার সকালে মারা যান ওই যুবক। কেউ গ্রেফতার হয়নি। ঘটনাস্থল থেকে একটি তাজা বোমা উদ্ধার করেছে পুলিশ।
|
পাঁচটি কৌটোবোমা উদ্ধার হয়েছে চুঁচুড়ার হুগলি মোড় এলাকায় একটি বাগান থেকে। শনিবার স্থানীয় লোকজন বোমাগুলি পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেন। বম্ব ডিসপোজাল স্কোয়াড এসে বোমাগুলি নিষ্ক্রিয় করে। পুলিশের অনুমান, স্থানীয় দুষ্কৃতীরাই কৌটোবোমাগুলি ফেলে গিয়েছে। তদন্ত শুরু হয়েছে। |