সুরকার অজয় দাস প্রয়াত
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের কথায় অজয় দাসের সুরে গানটা রেকর্ড করে অভিভূত হয়ে গিয়েছিলেন কিশোরকুমার। ‘এই তো জীবন / হিংসা-বিবাদ-লোভ-ক্ষোভ-বিদ্বেষ / চিতাতেই সব শেষ’। এ গান গেয়ে পারিশ্রমিক নিতে অস্বীকার করেন কিশোর। রবিবার সকালে সুরকার অজয় দাসের জীবনাবসান হলেও বাংলা ছবিকে তাঁর উপহার অজস্র হিট গান থেকে গেল। বয়স হয়েছিল ৭১। দীর্ঘ রোগভোগের পরে যাদবপুরের কেএস রায় টিবি হাসপাতালে অজয়বাবু মারা যান। তাঁর স্ত্রী, মেয়ে ও জামাই রয়েছেন। জামাই সমুদ্রসৈকত বিশ্বাস বলেন, “ওঁর স্মৃতিলোপ পেতে শুরু করে কয়েক বছর ধরে। গত বছর উত্তমকুমারের তিরোধান দিবসে অসুস্থ অবস্থায় রাজ্যের বিশেষ চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন উনি।” মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যেপাধ্যায় অজয়বাবুর চিকিৎসায় সাহায্য করেন। এ দিন কেওড়াতলায় অজয়বাবুর শেষকৃত্য হয়। অজয়বাবু প্রয়াত অভিনেতা-চিত্রপরিচালক সুখেন দাসের দাদা। শ্যামল-মান্না-কিশোর-লতা থেকে শুরু করে পরের প্রজন্মের শিল্পীদের জন্য বহু সফল গান সৃষ্টি করেছেন অজয়বাবু। তাঁর বেশ কিছু এখনও মুখে মুখে ফেরে, যেমন ‘ভারত আমার ভারতবষর্’, ‘এই ছোট্ট ছোট্ট পায়ে’, ‘আমি যে কে তোমার, তুমি তা বুঝে নাও’ ইত্যাদি।
|
সুনীল-গণেশ স্মরণ মেদিনীপুরে
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
মেদিনীপুর লিটল ম্যাগাজিন অ্যাকাডেমির উদ্যোগে কবি-সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, চিত্রশিল্পী গণেশ পাইনের স্মরণে এক সভা হল রবিবার। মেদিনীপুর ফিল্ম সোসাইটি হলে এই সভা হয়। বাংলাদেশের শাহবাগ আন্দোলন, ২১ ফেব্রুয়ারি ও ১৯ মে ভাষা শহিদ স্মরণও হয় এ দিন। প্রকাশিত হয় পত্রিকার ‘শ্রদ্ধা ও স্মরণে গণেশ পাইন’ সংখ্যা। |
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ও গণেশ পাইনকে শ্রদ্ধা বিশিষ্ট জনেদের। রবিবার ফিল্ম সোসাইটি হলে।—নিজস্ব চিত্র। |
এতে শিল্পীর জীবন ও শিল্পচর্চা নিয়ে লিখেছেন অচিন্ত্য মারিক ও মানব বন্দ্যোপাধ্যায়। শিল্পীর আঁকা ছবি নিয়ে কবিতা লিখেছেন সঞ্জীব ভট্টাচার্য, প্রসূনকুমার পড়িয়া, মনোরঞ্জন গোস্বামী, অভিনন্দন মুখোপাধ্যায়, গৌতম মাহাতোরা। সভায় কবি-সাহিত্যিক-চিত্রশিল্পীরা ছিলেন। অ্যাকাডেমির সম্পাদক ঋত্বিক ত্রিপাঠি বলেন, “সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ও গণেশ পাইনদের মতো কালজয়ী ব্যক্তিত্বদের নিয়ে যত চর্চা হবে, ভাষা আন্দোলনের যত প্রসার হবে, ততই বাংলা সাহিত্য-সংস্কৃতির উন্নতি হবে।”
|
নতুন মুখের খোঁজে আয়োজিত ‘পি সি চন্দ্র গোল্ডিলাইটস ডিভা’র প্রতিযোগীরা। সহযোগিতায় টি২। শনিবার সন্ধ্যায়
পি সি চন্দ্র গ্রিন্স-এ এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী তিন সুন্দরী রাকা চৌধুরী, অরুণিমা ভদ্র, সমরিতা বড়ুয়াকে
বেছে নেন বিচারক বিক্রম ঘোষ, পূজা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক দত্ত প্রমুখেরা। ছবি: দেবাশিস রায় |
উলুবেড়িয়া বার অ্যাসোসিয়েশনের বাৎসরিক অনুষ্ঠান রবীন্দ্রভবনে। অভিনীত হয়
যাত্রা ‘কালকেতু ও ফুল্লরা।’ অভিনয় করেন আইনজীবীরাই।—নিজস্ব চিত্র। |