|
|
|
|
|
|
|
ছবি: ফোর মান্থস থ্রি উইকস্ অ্যান্ড টু ডেজ
দেশ: রোমানিয়া
পরিচালক: ক্রিস্টিয়ান মানগিউ
সাল: ২০০৭
শান্তনু চক্রবর্তী |
|
স্থান: রোমানিয়া। রাজধানী বুখারেস্ট থেকে বেশ খানিকটা দূরের একটা মফস্বল শহর। সেই শহরের কলেজের মেয়ে-হস্টেল। কাল: ১৯৮৭। চেসেস্কুর জমানা খতম হতে তখনও বছর দুয়েক বাকি। সময়: সকালবেলা। মেয়ে-হস্টেলের আর পাঁচটা দিনের চেয়ে এ দিনের সকালটা এমনিতে কিছু আলাদা নয়। মেয়েগুলো যেমন দেরি করে ঘুম থেকে উঠে হুড়মুড়িয়ে বাথরুমে ঢুকে উদোম হয়ে চান করে, এ দিনও তা-ই। শুধু ওটিলিয়া আর তার রুমমেট গ্যাব্রিয়েলা বা গ্যাবিটা-র দিনটাই ঠিক রোজকার মতো নয়! খাটের ওপর রাজ্যের জিনিসপত্র ছত্রাকার। একটা-দুটো ব্যাগ খোলা। দেখে মনেই হতে পারে, কোথাও একটা হিচ-হাইক-এ যাওয়ার গোছগাছ চলছে। ওটিলিয়া ব্যস্তসমস্ত হয়ে এক বার ঘর, এক বার বাইরে করছে। লিস্টি মিলিয়ে সাবান, সিগারেট এ সব জোগাড় করে আনছে (মানে, চেসেস্কু’র ‘সমাজতান্ত্রিক’ রোমানিয়াতে এ সব ‘দুষ্প্রাপ্য’ জিনিসগুলো যে ভাবে ‘জোগাড়’ করতে হয়, সে ভাবেই করছে)! কিন্তু তার রুমমেট গ্যাবিটার মুখে একটুও হাসি নেই! সে কেমন একটা নার্ভাস-ফ্যাকাশে মুখে কাঠ হয়ে বসে! |
|
আসলে ওরা তো কোথাও বেড়াতে যাচ্ছে না! আজ রাত্তিরটা, হয়তো আরও একটা-দুটো দিন, তারা হস্টেলে থাকছে না ঠিকই। কিন্তু সেটা প্লেজার ট্রিপ নয়। গ্যাবিটাকে নিয়ে ওটিলিয়া যাচ্ছে তার গর্ভপাত করাতে। এবং ১৯৮৭-র রোমানিয়াতে গর্ভপাত একটা ‘মারাত্মক’ বেআইনি ব্যাপার। কারণ আরও বছর কুড়ি আগে, দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি বা জন্মহার বাড়ানোর জন্য চেসেস্কু সরকার গর্ভপাত পুরোপুরি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল। আর ‘সমাজতান্ত্রিক’ পূর্ব ইউরোপে সরকারি হুকুম না মানলে কী হয়, সেটা তো ওটিলিয়া-গ্যাবিটা’রা ভালই জানে! এই টানটান, দমচাপা ভয়-টেনশন সঙ্গে নিয়েই তাঁর ছবির ন্যারেটিভটা বানিয়েছেন রোমানিয়ার ‘নব তরঙ্গ’ সিনেমার নবীন পরিচালক। চিত্রনাট্য লেখার সময় তাঁর কলমে পুরনো জমানার দগদগে ট্র্যাজিক স্মৃতিগুলো ভিড় করে এসেছে। কিন্তু ছবির ট্রিটমেন্টে সেই সব রক্তের দাগ, নিদারুণ ক্ষতচিহ্নগুলোকে কোথাও জোর করে, খুঁচিয়ে দেখাতে যাননি। একটা আশ্চর্য ‘ক্লিনিকাল’ দূরত্ব থেকে ঘটনাগুলোকে দেখেছেন। প্রায় সাসপেন্স থ্রিলার-এর মতো করে সেগুলোকে সাজিয়েছেন।
‘চেসেস্কু-রাজ নিপাত যাক’-গোছের কোনও স্লোগান দেননি। এমনকী সে ভাবে কোনও পক্ষও নেননি। শুধু রুমমেট গ্যাবিটার হয়ে ওটিলিয়ার একান্ত ব্যক্তিগত লড়াইয়ের গল্প বলেছেন। কিন্তু দর্শক বুঝে যান, বন্ধুর গর্ভপাত করানোর জন্য ওটিলিয়ার এই লড়াইটা আসলে একটা গেরিলা যুদ্ধই। রাষ্ট্র আর তার হৃদয়হীন নিয়মকানুনের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত একটা অন্তর্ঘাত। অথচ পূর্ব ইউরোপের অন্য অনেক দাবিতে কমিউনিস্ট-জমানাকে যেমন নখে-দাঁতে রক্তমাখা প্রায় ড্রাকুলার চেহারায় দেখানো হয়, এ ছবিতে সে সব কিচ্ছু নেই। আমরা দেখি ওটিলিয়া সকাল সকাল হস্টেল থেকে বেরিয়ে তার বয়ফ্রেন্ড আদি-র কাছে টাকা ধার করতে যায়। কারণ তার আর গ্যাবিটার কাছে কুড়িয়েবাড়িয়ে যা টাকা আছে, তাই দিয়ে গর্ভপাতের পুরো খরচ কুলোনো যাবে না। হোটেলের ভাড়া, হাতুড়ে ডাক্তারের ফি, সব মিলিয়ে খরচা তো কম নয়!
আদুরে ছেলে আদি আবার ওর মধ্যেই বায়না জুড়ে দেয়, সন্ধেবেলায় তার মায়ের জন্মদিনের পার্টিতে ওটিলিয়াকে আসতেই হবে! শুধু এলেই হবে না, হাতে করে ফুলও নিয়ে আসতে হবে। ও দিকে ‘অভিসার’-এর গোপন নাগরের মতো খাতির করে যে লোকটাকে ওটিলিয়া হোটেলের ঘরে নিয়ে আসে, বেবে নামের সেই হাতুড়েটাও ঝোপ বুঝে কোপ মারতে চায়। সে দুটো মেয়ের সঙ্গেই শুতে চায়। দায়টা তাদের, তাই মেয়ে দুটোকে সেই আবদারও মেটাতে হয়। এমনি করেই ক্রিস্টিয়ান একটা অদৃশ্য, কিন্তু নিষ্ঠুর-সন্ত্রাসী পিতৃতান্ত্রিক ‘ব্যবস্থা’র অস্তিত্বটা টের পাওয়াতে থাকেন। দীর্ঘ সব শট, আর অস্বস্তিকর হ্যান্ডহেল্ড ক্যামেরায় সেগুলো স্থির ভাবে তোলা। দর্শকের মনে হতে থাকে, অনেক জোড়া লুকোনো চোখ যেন তার সারা গায়ে বিঁধে আছে। বিদ্রোহিনী ওটিলিয়াও শেষ অবধি সেই ‘ব্যবস্থা’র নজরদারিকে ভয় পায়। গ্যাবিটা চেয়েছিল, তার শরীরে কিছু দিন বাস করে যাওয়া ভ্রূণটাকে কবর দেওয়া হোক। কিন্তু ওটিলিয়া বেবে-র নির্দেশমাফিক প্যাকেটমোড়া মাংসপিণ্ডটাকে আঁস্তাকুড়েই ফেলে। অনেক আবর্জনার সঙ্গে শুয়ে থাকে গ্যাবিটার চার মাস তিন সপ্তাহ দুই দিন বয়সের শিশু ভ্রূণ! ব্যবস্থার জয় হয়। |
|
১ জানুয়ারি ২০২৫ |
ভারত সরকারের ডাক ও তার বিভাগটির আয়ু আর মাত্র এক বছর। সরকার গত কাল সিদ্ধান্ত জানিয়েছে, এই বছর ৩১ ডিসেম্বরের পর মন্ত্রকটি গুটিয়ে ফেলা হবে। দেশের ৯৯% মানুষই ই-মেল, এসএমএস-এ কাজ সারেন। বাকি এক জন ক্যুরিয়র সার্ভিস-এ পাঠান। ‘ফাদার ইল, কাম সুন’ জাতীয় মেসেজ টরে-টক্কা করে শেষ পাঠানো হয়েছিল ১৯৯০ সালে। ডাকঘরে জমা সুদের হার ০.৫ % হওয়ায় কেউই এখন আর ডাকঘরে টাকা জমান না। সবাই চিটফান্ডে টাকা রাখেন। ২০১৫ সালে চিটফান্ডগুলির জাতীয়করণ হয়েছে। ডাক দফতরে ২০১০ সালের পর আর কোনও কর্মী নিয়োগ করা হয়নি। ধর্মতলার ডাকঘরে এখন এক জন মাত্র কর্মী, তিনিই পোস্টমাস্টার, করণিক, এমনকী চিঠি-সরবরাহকারীও। তিন বছর আগে আসা শেষ চিঠিটি তিনি নিজেই প্রাপকের হাতে পৌঁছে দিয়েছিলেন। তাঁকে নিয়ে নির্মিত একটি তথ্যচিত্র (‘দ্য লাস্ট ম্যান স্ট্যান্ডিং’) বিদেশে পুরস্কার পেয়ে এ দেশের ডাক বিভাগের অপ্রয়োজনীয়তা সকলের নজরে এনেছে। ঐতিহ্যশালী বিভাগের শেষ বছর উপলক্ষে একটি ডাকটিকিট প্রকাশ করা হবে, সেটি ডিজাইন করার জন্য দেশব্যাপী প্রতিযোগিতার আয়োজন হয়েছে। এই বছর ডাকযোগে চিঠি পাঠালে সরকার-নির্মিত মোবাইল ফোনও উপহার দেওয়া হবে। তবে জনগণ তা শুনে খুব উৎসাহী নন, তাঁদের মত: চিনা আইফোন হলে না-হয় এক বার চেষ্টা করা যেত! সরিৎশেখর দাস, নোনাচন্দনপুকুর |
|
|
|
|
আপনার ল্যাজ
থাকার দশটা অসুবিধে
উপল সেনগুপ্ত |
|
|
১ |
২ |
৩ |
কালীপুজোয় দুষ্টু ছোঁড়া ল্যাজে
কালীপটকা বেঁধে আগুন দেবে। |
লিফ্ট থেকে আপনি বেরিয়ে
এলেন, ল্যাজ বেরোল না। |
আপনি ল্যাজে বেঁধে কুকুরকে ঘোরানোর
সময় লোকে বুঝতে পারবে না, কে কাকে ঘোরাচ্ছে। |
|
|
৪ |
|
দামি প্যান্ট কিনে প্রথমেই পিছনে ফুটো করতে হবে, এবড়োখেবড়ো হয়ে গেলে চিত্তির।
|
৫ |
৬ |
৭ |
বান্ধবীর বাড়ি গিয়ে বললেন নোট্স
নিতে এসেছি, কিন্তু ল্যাজ নড়ে উঠে তার
বাবার সামনে আসল সিক্রেট ফাঁস করে দিল। |
বারান্দাহীন ফ্ল্যাটবাড়িতে ঠা-ঠা
রোদে স্ত্রীর কাপড় শুকিয়ে দেওয়ার
ঠেলা সামলাতে হবে।
|
আপনার কস্মেটিক বিল
মেটাতে স্বামীর হার্ট
ডিগবাজি খাবে। |
|
|
৮ |
৯ |
ঝোপের আড়ালে মজাসে প্রেম করছেন,
ল্যাজকে সাপ ভেবে ও দিকে পালোয়ান স্টেপ নিচ্ছে।
|
ল্যাজ গোবরে পড়ে গেলে
খুব সহজেই ল্যাজেগোবরে। |
|
|
১০ |
আনমনে ল্যাজ ফেলে রাখলেই প্রবল যন্তন্নার চান্স।
|
|
|
|
|
• সদ্য-ঘোষিত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সম্মানিত এই দেশের কিছু পরিচালক জানিয়েছিলেন, স্বর্ণকমল হাতে পাওয়ার দিনেই তাঁরা কালো ব্যান্ড বেঁধে, রাষ্ট্রপতিকে পিটিশন জমা দিয়ে প্রতিবাদ জানাবেন। যে পদকের স্বপ্নে বিভোর ইয়াব্বড় স্টার থেকে পয়লা ছবি-করিয়ে অবধি সব্বাই, তা বাগিয়েও হুজ্জতের কারণ: বাণিজ্যিক গৎ ও গণ্ডির বাইরে স্বাধীন ভাবে বানানো নানান ভারতীয় ভাষার এই ছবিগুলো সেরার সম্মাননা পেলেও ল্যাবে ক্যান-বন্দি পড়ে থাকে, ছবিঘরে মুক্তি পায় না। বহু আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র-উৎসবে এন্তার ক্রিটিক-বাহবা কুড়িয়ে এলেও দেশের পরিবেশকরা মুখ ঘুরিয়ে থাকেন, টেলিভিশন চ্যানেলগুলোও দেখায় না, নিমরাজি হয়ে দেখালেও ‘প্রাইম টাইম স্লট’-এ কদাপি না, কেজো শুনশান দুপুরে কি নিশুতি রাতে। এ কালে ব্যবসা+বিনোদন=অষ্ট প্রহর বলিউড-রাজ, বিদেশে ‘ইন্ডিয়ান ফিল্ম এক্সপো’তেও ভারতীয় ছবির মুখ মানে জগঝম্পময় হিন্দি ছবি, ‘সিরিয়াস’ ছবির বিক্কিরি নেই। হেলদোলরহিত সরকার অ্যাদ্দিন শুধু পুরস্কার ধরিয়েই কুলকুচি সারছিল, এখন প্রমাদ গুনে আশ্বাস-বার্তা: ছবিগুলোর ‘হল রিলিজ’ হবে, দূরদর্শনেও দেখানো হবে, বাড়বে টিভি-সম্প্রচার বাবদ পরিচালকের পাওনাও। শিল্পের তো বটেই, ভবিষ্যতের নির্দেশকদেরও অক্সিজেন জোগাল এই প্রতিবাদ।
• দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের দেশ সামোয়া-র উড়ান-সংস্থা ‘সামোয়া এয়ার’ চালু করলেন নয়া কানুন: ওজন ধরে টিকিট। যাঁর ওজন যত বেশি, টিকিটের জন্য তাঁকে গুনতে হবে তত বেশি টাকা, কেজিপ্রতি ভাড়া হতে পারে ৯৩ সেন্ট থেকে ১.০৬ ডলার পর্যন্ত। দুব্লা-পাতলারা শোনা ইস্তক ফুরফুরে, বাচ্চারা প্লেনে ছাড়া কোত্থাও যাবে না বায়না ধরেছে, মডেল শুধোচ্ছেন, আমার তো সাইজ জিরো, ভাড়ায় একটা জিরো কমবে না? কর্তৃপক্ষের দাবি, এ নিয়ম শুধু লাভের মুখ চেয়ে নয়, জনস্বাস্থ্যের কল্যাণেও। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, সামোয়া-র ৮৬% মানুষই মাত্রাতিরিক্ত মোটা। তাই টিকিটের দরও মোটা রাখো, লোকে তেড়ে রোগা হবে। আইডিয়া অভিনব ব্যবসাও হল, গুডউইল-প্রসারও। তবু প্রশ্ন, জাতপাতধর্মবর্ণের বিভেদে অলরেডি-খানখান এ বিশ্বে আরও একটা শরীরগত তীব্র বিভাজন কেন? আজ যেখানে চূড়ান্ত মানবিক সৌজন্যবোধে ‘মোটা’ শব্দটাই উচ্চারিত হয় না, সেখানে টিকিট কাটার ফর্মে বাধ্যতামূলক ওজন-উল্লেখ, এয়ারপোর্টে ফের যন্ত্রে চাপিয়ে ‘মোটা!’ বলে দাগিয়ে এক্সট্রা-আদায় নিতান্ত অ-শ্লীল। দীর্ঘ যাত্রায় রোগা সহযাত্রীর বাঁকা চাউনি আর অবমানবিক মুচকিও অসহ্য। |
|
|
আকাশের তারাগুলো দেখেশুনে হারু
বুঝেছে, ব্যাটারা খায় হাঁড়ি হাঁড়ি দারু
কেউ কেউ মৃত,
তবু নেভেনি তো!
বেহেড মাতাল ছাড়া এই কাজ পারু? |
|
টুইঙ্কল টুইঙ্কল গেঁড়ে গেঁড়ে তারা
ফুটে আছে যেন সব অসাধু সিঙাড়া
রাত্তিরে টিমটিমে, সকালে কামাই
সাধ যায়: মই চড়ে আছড়ে নামাই |
|
|
• নক্ষত্রেরা স্বর্গের কবিতা।
লর্ড বায়রন
• যে মানুষের চোখ সর্ব ক্ষণ নক্ষত্রের দিকে থাকে, তার ভাগ্য রাস্তার গর্তদের উপর নির্ভরশীল।
আলেকজান্ডার স্মিথ
•
যদি মানুষের অভ্যাস হত রোজ রাত্রে বাইরে বসে তারাদের দিকে চেয়ে থাকা, সে একদম অন্য ভাবে জীবন কাটাত।
বিল ওয়াটারসন
• এই মানসিকতাটা স্রেফ সায়েন্স ফিকশনের তৈরি যে মানুষের কর্তব্য পৃথিবী থেকে চাঁদে, তার পর মঙ্গলগ্রহে বা তারায় তারায় ছড়িয়ে পড়া।
বার্বি অলিভার
প্রঃ তারারা কেমন?
গর্গরেফ: অতখানি যারা মিটমিটে, তারা শয়তান না হয়ে যায়! তা ছাড়া রাতের সব তারাই সকালের শিফ্টেও পেছনে ঘুরঘুর করে। ফিশি মানসিকতা!
প্রঃ কিন্তু কী স্নিগ্ধ!
গর্গরেফ: যত ক্ষণ দূরে আছে। কিস্যু করতে পারছে না। কাছে এলেই সূর্যের মতো গরম মস্তান। দগ্ধে খরা মচিয়ে দেবে।
প্রঃ ছোট্ট স্টারও তো হয়। গর্গরেফ: বেশি ডেঞ্জারাস! ‘সেমিস্টার’! কোশ্চেন-পেপারের মতো প্যাঁচোয়া।
|
|
নক্ষত্র
১¶ তারা: আমরা নই, অন্যরা,
যারা খারাপ লোক ও পয়সাওলা।
২¶ সিতারা: মেয়ে Sitar. |
|
|
|
আপনিও লিখে পাঠাতে চান ভবিষ্যতের একটা রিপোর্ট? ঠিকানা:
টাইম মেশিন,
রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০ ০০১ |
|
|
|
|
|
|
|