বাস উল্টে মৃত প্রৌঢ়
নিজস্ব সংবাদদাতা • বর্ধমান |
রাস্তা পার হচ্ছিল স্কুলপড়ুয়ারা। তাদের বাঁচাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে গেল একটি বাস। তার জেরে মৃত্যু হল সীতারাম বাউরি (৫০) নামে এক পৌঢ়ের। তাঁর বাড়ি বিল্বগ্রামে। ৮ মহিলা ও ১ শিশু-সহ ২০ জন আহত হয়েছেন। পুলিশ জানায়, বুধবার সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ গুসকরা-বেনাচিতি রুটের বাসটি উল্টে যায় বন নবগ্রামের কাছে। স্থানীয় মানুষেরাই ধরাধরি করে আহতদের বননবগ্রাম স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যায়। তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসার পরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানেই সীতারামবাবুকে মৃত বলে ঘোষনা করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, বাসটি গুসকরা থেকে বেনাচিতি যাচ্ছিল। তাতে এলাকার আশিন্দা, গোপীনাথপুর, বড় চাতরা, শিয়ালডাঙা, গোবিন্দপুর ইত্যাদি গ্রামের লোক জন ছিলেন। এলাকার বাসিন্দারাই আটকে পড়া যাত্রীদের বাস থেকে বের করে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন।
|
বকেয়া আদায়ে মরিয়া পুরসভা
নিজস্ব সংবাদদাতা • কালনা |
ব্যবসায়ীদের কাছে ঘর ভাড়া বাবদ বকেয়া টাকা পেতে অভিনব রাস্তায় হাঁটল কালনা পুরসভা। বুধবার সকালে পুরসভা চত্বর, শাহ সরকার মোড়-সহ শহরের বিভিন্ন রাস্তায় ২১ টি ফ্লেক্সে ১১ জন ব্যবসায়ী, যাদের কাছে পুরসভার টাকা বাকি রয়েছে, তাদের নাম টাঙিয়ে দিয়েছে পুরসভা। ওই ব্যবসায়ীদের নাম ঠিকানা ছাড়াও প্রকাশ্য তালিকায় দেওয়া হয়েছে পাওনা টাকার পরিমাণ। পুরসভা সূত্রে খবর, ওই ব্যবসায়ীরা কেউ দশ বছর, কেউ বা তারও বেশি সময় ধরে ঘর ভাড়া মেটায়নি। বারংবার তাঁদের বকেয়া টাকা মেটানোর জন্য আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। পুরসভাপ উপপুরপ্রধান দেবপ্রসাদ বাগের কথায়, “এতদিন চেষ্টা করেও কিছু হয়নি। এখন বিষয়টিকে জনসমক্ষে এনে পাওনা টাকা আদায়ের চেষ্টা করছে পুরসভা। এতেও কাজ না হলে পুরসভা আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে।” দেবপ্রসাদবাবু আরও জানান, পাওনা মেটায়নি যারা, তাদেরও একটি তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। সেগুলিও ব্যস্ত রাস্তায় টাঙানো হবে। তবে কোনও ব্যবসায়ী তার পাওনা মিটিয়ে দিলে তাঁর নাম তালিকা থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া হবে। উল্লেখ্য, বছর খানেক আগে কালনা মহকুমা ক্রীড়া সংস্থা ঘর ভাড়া বাবদ বকেয়া টাকা তুলতে একই রাস্তায় হেঁটেছিল।
|
রাস্তায় নাম টাঙিয়ে বকেয়া পেতে মরিয়া কালনা পুরসভা
নিজস্ব সংবাদদাতা • কালনা |
ব্যবসায়ীদের কাছে ঘর ভাড়া বাবদ বকেয়া টাকা পেতে অভিনব রাস্তায় হাঁটল কালনা পুরসভা। বুধবার সকালে পুরসভা চত্বর, শাহ সরকার মোড়-সহ শহরের বিভিন্ন রাস্তায় ২১ টি ফ্লেক্সে ১১ জন ব্যবসায়ী, যাদের কাছে পুরসভার টাকা বাকি রয়েছে, তাদের নাম টাঙিয়ে দিয়েছে পুরসভা। ওই ব্যবসায়ীদের নাম ঠিকানা ছাড়াও প্রকাশ্য তালিকায় দেওয়া হয়েছে পাওনা টাকার পরিমাণ। পুরসভা সূত্রে খবর, ওই ব্যবসায়ীরা কেউ দশ বছর, কেউ বা তারও বেশি সময় ধরে ঘর ভাড়া মেটায়নি। বারংবার তাঁদের বকেয়া টাকা মেটানোর জন্য আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। পুরসভাপ উপপুরপ্রধান দেবপ্রসাদ বাগের কথায়, “এতদিন চেষ্টা করেও কিছু হয়নি। এখন বিষয়টিকে জনসমক্ষে এনে পাওনা টাকা আদায়ের চেষ্টা করছে পুরসভা। এতেও কাজ না হলে পুরসভা আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে।” দেবপ্রসাদবাবু আরও জানান, পাওনা মেটায়নি যারা, তাদেরও একটি তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। সেগুলিও ব্যস্ত রাস্তায় টাঙানো হবে। তবে কোনও ব্যবসায়ী তার পাওনা মিটিয়ে দিলে তাঁর নাম তালিকা থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া হবে। উল্লেখ্য, বছর খানেক আগে কালনা মহকুমা ক্রীড়া সংস্থা ঘর ভাড়া বাবদ বকেয়া টাকা তুলতে একই রাস্তায় হেঁটেছিল। |