বসে যাচ্ছে সেতু
জয়ন্তী সেতু সংরক্ষণে আর্জি রাজ্যের কাছে
তাব্দী প্রাচীন জয়ন্তী সেতুর পরিত্যক্ত কাঠামোর সংরক্ষণ চেয়ে বনমন্ত্রীর দারস্থ পর্যটন সংস্থাগুলি। ইংরেজ আমলে তৈরি সেতুটির বর্তমানে ৪টি স্তম্ভ অবশিষ্ট রয়েছে। ১৯৯৩ সালের বন্যায় সেতু ভেঙে যায়। সংস্থাগুলির দাবি ভাঙা কাঠামো ধীরে ধীরে জয়ন্তীর পরিচিতি পেয়েছে। তাই পর্যটনে গুরুত্ব চিন্তা করে সেতুর চার পাশ সংস্কার করে তা সংরক্ষণের দাবি তুলেছেন জয়ন্তীর বাসিন্দারা ও ডুয়ার্সের পর্যটন সংস্থাগুলি। বনমন্ত্রী হিতেন বর্মনএই প্রসঙ্গে বলেন, “বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের জয়ন্তী এলাকায় প্রায় একশো বছরের পুরোনো সেতুটি নদীগর্ভে বসে যেতে শুরু করেছে। বন দফতরের হাতে সেতুর কাঠামো সংরক্ষণের মতো টাকা নেই। বিষয়টি নিয়ে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরের সঙ্গে আলোচনা করব।”
এই সেই ভেঙে পড়ে থাকা সেতুর কাঠামো। আলিপুরদুয়ারে ছবি তুলেছেন নারায়ণ দে।
ইর্স্টান ডুয়ার্স ইকো রিসর্ট ওর্নাস অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি পার্থসারথি রায় এই দিন বলেন, “আলিপুরদুয়ার, রাজাভাতখাওয়া হয়ে হাতিপোতা কিংবা শামুকতলা যেতে সেতুটি ব্যবহার হত। সেতুটি সংরক্ষণ না করলে তা নদীগর্ভে বসে যাবে।” জয়ন্তী গ্রাম উন্নয়ন সমিতি সম্পাদক শেখর ভট্টাচার্য বলেছেন, “১৯৯৩ সালের ২০ জুলাই সেতুটি ভেঙে যায় তার পর থেকে সেতুটি নদীর বালি পাথরে চাপা পড়তে শুরু করে। ২০০৩ সালে একটি বাংলা সিনেমার শুটিংয়ের সময়েও সেতুটি নদী খাত থেকে প্রায় ১০-১২ ফুট উঁচুতে ছিল, বর্তমানে সেটি মাত্র ২ ফুট উঁচুতে।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.