কেন্দ্রের পথে দুর্ঘটনার কবলে |
• ভাড়া গাড়িতে করে বরাকর থেকে চার পরীক্ষার্থী মঙ্গলকোটে পরীক্ষা দিতে যাচ্ছিলে। সঙ্গে ছিলেন পরিজনেরা। মঙ্গলকোটের সালন্দার কাছে গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। পুলিশ তাঁদের উদ্ধার করে মঙ্গলকোট প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পাঠায়। প্রাথমিক চিকিৎসার পরে ছেড়ে দেওয়া হলেও তত ক্ষণে পরীক্ষার সময় শেষ হয়ে গিয়েছে। আহত পরীক্ষার্থীরা নতুন করে পরীক্ষা দিতে পারবেন কি না, সে প্রশ্নে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি দেবাশিস নাগ বলেন, “এ ব্যাপারে যা বলার আমাদের রাজ্য দফতর বলবে।” ভাড়া গাড়িতে করে বরাকর থেকে চার পরীক্ষার্থী মঙ্গলকোটে পরীক্ষা দিতে যাচ্ছিলে। সঙ্গে ছিলেন পরিজনেরা। মঙ্গলকোটের সালন্দার কাছে গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। পুলিশ তাঁদের উদ্ধার করে মঙ্গলকোট প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পাঠায়। প্রাথমিক চিকিৎসার পরে ছেড়ে দেওয়া হলেও তত ক্ষণে পরীক্ষার সময় শেষ হয়ে গিয়েছে। আহত পরীক্ষার্থীরা নতুন করে পরীক্ষা দিতে পারবেন কি না, সে প্রশ্নে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি দেবাশিস নাগ বলেন, “এ ব্যাপারে যা বলার আমাদের রাজ্য দফতর বলবে।”
|
• প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার দিনেও রবিবার বর্ধমান শহরের কাছারি রোডে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের অফিস ছিল তালাবন্ধ। বহু পরীক্ষার্থী সেখানে সাহায্যের জন্য গিয়েও ফিরে আসেন বলে অভিযোগ। অনেকে থানায় গিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রের ঠিকানা জিজ্ঞাসা করেন। প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি দেবাশিস নাগ বলেন, “আমরা দুপুর ১২টা নাগাদ অফিসের সদর গেটে তালা দিয়ে দোতলায় চলে গিয়েছিলাম। নিচে কোনও কর্মী ছিলেন না। তার আগে পর্যন্ত যাঁরা এসেছেন, তাঁদেরই তো সাহায্য করা হয়েছে। তা ছাড়া প্রতিটি স্টেশন, বাসস্ট্যান্ডে আমরা বুথ খুলে পরীক্ষার্থীদের সাহায্য করেছি।” কর্মীরা অফিসের মধ্যে থাকলেও গেটে তালা দিয়ে দেওয়া হয়েছিল কেন, তার ব্যাখ্যা অবশ্য মেলেনি।
|
• পূর্বস্থলী থেকে দুর্গাপুরের বিধানচন্দ্র ইনস্টিটিউশনে পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন অনেকে। তাঁদের মধ্যে চার জনের অ্যাডমিট কার্ডে স্ট্যাম্প না থাকায় পরীক্ষা দিতে দেওয়া হয়নি। এমনই এক পরীক্ষার্থী, চুপি গ্রামের সঙ্গীতা ঘোষ জানান, পাটুলি থেকে ফর্ম তুলেছিলেন, অ্যাডমিট কার্ডও পেয়েছিলেন। এ দিন কেন্দ্রে ঢোকার পরে দেখা যায়, তাঁর এবং সুকান্ত বালা, মুসাদুর রহমান ও অঙ্কুর মণ্ডল নামে আরও চার জনের অ্যাডমিট কার্ডে স্ট্যাম্প নেই। তাঁদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়।
|
• সকাল থেকেই বর্ধমান স্টেশনে টিকিট কাউন্টারগুলিতে ভিড় জমান বিপুল সংখ্যক পরীক্ষার্থী। তুলনায় কম কাউন্টার খোলা হয়েছে, এমন অভিযোগে সরব হতে শুরু করেন তাঁরা। এই খবর পেয়ে স্টেশনে যান তৃণমূলের বর্ধমান জেলা পর্যবেক্ষক অলোক দাস। তিনি স্টেশন কর্তৃপক্ষের কাছে অতিরিক্ত কাউন্টার খোলার আবেদন জানান। শেষে কয়েকটি অতিরিক্ত কাউন্টার খোলার পরে পরীক্ষার্থীরা হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন।
|
• যানজটের জেরে এ দিন পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পথে বর্ধমান শহরে আটকে পড়েন মেমারি, জামালপুর, রায়না, খণ্ডঘোষ এলাকার ২১২ জন। শেষে বিবেকানন্দ কলেজে সংরক্ষিত কেন্দ্রে তাঁদের পরীক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা করে প্রশাসন। |