টুকরো খবর
সম্মিলিত লাইসেন্স আর আলাদা স্পেকট্রাম কেনার পক্ষেই সওয়াল সিব্বলের
মেয়াদ শেষের পর পরিষেবা চালু রাখতে টেলি সংস্থাগুলিকে সম্মিলিত (ইউনিফায়েড) লাইসেন্সই কিনতে হবে বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন টেলিকম মন্ত্রী কপিল সিব্বল। একই সঙ্গে স্পষ্ট করে দিলেন, আগের মতো লাইসেন্সের সঙ্গে স্পেকট্রাম আর পাওয়া যাবে না। বরং তা কিনতে হবে আলাদা ভাবে। আগামী ৮-১০ দিনের মধ্যে এ নিয়ে চূড়ান্ত খসড়া তৈরি হয়ে যাবে বলেও শনিবার দাবি করেছেন তিনি। সিব্বল জানান, ‘ইউনিফায়েড লাইসেন্স’ পকেটে থাকলে, ফোনে কথা বলা ছাড়াও ইন্টারনেট-সহ বিভিন্ন পরিষেবা দিতে পারবে টেলি সংস্থাগুলি। প্রতি ক্ষেত্রে আলাদা করে লাইসেন্স নিতে হবে না। প্রয়োজনে একে-অন্যের স্পেকট্রামও ব্যবহার করতে পারবে তারা। তবে প্রতি ক্ষেত্রে আলাদা স্পেকট্রাম কিনতে হবে তাদের। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এর ফলে কলকাতা, দিল্লি ও মুম্বই সার্কেলে পরিষেবা চালু রাখতে স্পেকট্রাম কেনার জন্য নিলামে যোগ দেওয়া ছাড়া আর কোনও পথ খোলা থাকবে না ভোডাফোন, এয়ারটেল কিংবা লুপ টেলিকমের মতো সংস্থার সামনে। উল্লেখ্য, মেয়াদ শেষের পর হাতে থাকা লাইসেন্সের সময়সীমা না বাড়ানোর কথা আগেই জানিয়ে দিয়েছে টেলিকম দফতর। এ দিনই তাতে হতাশা প্রকাশ করেছে ভোডাফোন। কলকাতা, মুম্বই ও দিল্লিতে ১৯৯৪ থেকে স্পেকট্রাম রয়েছে তাদের। ২০১৪ সালের নভেম্বর পর্যন্ত তা থাকবে। কিন্তু তার পর পরিষেবা বহাল রাখতে নিলামে অংশ নিতে হবে সংস্থাকে।

ভারতে বিনিয়োগের পরিবেশ নিয়ে ক্ষোভ মার্কিন শিল্পের
বিদেশি লগ্নি টানতে কেন্দ্র পদক্ষেপ করলেও, ভারতে ব্যবসা করার জন্য এখনও অনেক ঝামেলা পোহাতে হয় বিদেশি সংস্থাগুলিকে। কেন্দ্রীয় অর্থনীতি বিষয়ক সচিব অরবিন্দ মায়ারামকে এ কথা জানালেন মার্কিন লগ্নিকারীরা। তবে আগামী দিনে লগ্নির পথ আরও প্রশস্ত করতে কেন্দ্র যথাযথ ব্যবস্থা নেবে বলে তাদের আশ্বস্ত করেছেন মায়ারাম। মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও লগ্নিকারীদের সঙ্গে বৈঠক করতে আমেরিকা সফরে গিয়েছেন মায়ারাম। রয়েছেন সেবি, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, আইআরডিএ-সহ অন্যান্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রতিনিধিরা। সেখানেই এক আলোচনায় ভারতে বিনিয়োগের পরিবেশ নিয়ে অভিযোগ জানান মার্কিন লগ্নিকারীরা। মায়ারামের দাবি, নিজেদের পরিচালন পদ্ধতি আরও স্বচ্ছ এবং লগ্নি বান্ধব করে তুলতে চেষ্টার খামতি রাখবে না কেন্দ্র। এ দিকে, চলতি বছরেই ভারতে লগ্নির পরিবেশ বুঝতে আসতে পারেন ৮ জন মার্কিন গভর্নর, মেয়র এবং সে দেশের লগ্নিকারীরা।

ফের নতুন উদ্যমে মোটরসাইকেল ব্যবসায় পা মহীন্দ্রার
চার বছর আগে কাইনেটিক মোটর কিনে নিয়ে দু’চাকার গাড়ি ব্যবসার শুরু। গোড়ায় স্কুটার ব্যবসায় ভাল সাড়াও মিলেছিল। কিন্তু বছর দুই আগে মোটরসাইকেল তৈরি করেও হোঁচট খেতে হয়েছিল মহীন্দ্রা গোষ্ঠীকে। এ বার ফের নতুন উদ্যমে মোটরসাইকেল ব্যবসায় নামল তারা। প্রথমে বাজারে আনল ১০৭ সিসি-র প্যান্টেরো। সম্প্রতি কলকাতার বাজারেও তা এনেছে মহীন্দ্রা টু হুইলার্স। সংস্থার অন্যতম কর্তা ধর্মেন্দ্র মিশ্র জানান, মে মাসেই বাজারে আসবে আরও একটি মোটরবাইক সেন্টুরো। পরে ১৫০ সিসি-র একটি এবং ৩০০ সিসি-র মোজো বাজারে আনারও পরিকল্পনা আছে। ম্যাক্সিমো প্লাস: বর্তমানে চালু ম্যাক্সিমো-র বদলে নতুন ছোট ট্রাক ম্যাক্সিমো-প্লাস বাজারে এনেছে মহীন্দ্রা। সেই সঙ্গে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বর্তমানে চালু ম্যাক্সিমোর উত্‌পাদন।

অনলাইন কেনাকাটায় পিছিয়ে কলকাতা
ছোট শহরের হাত ধরেই ব্যবসার নতুন দরজা খুলছে ‘অনলাইন’ কেনাকাটা বা ই-কমার্স। বার্ষিক ৩০% হারে বাড়তে থাকা এই বাজারে অবশ্য দিল্লি, মুম্বই, বেঙ্গালুরু বা হায়দরাবাদের থেকে পিছিয়ে কলকাতা। দেশের সব শহরের মধ্যে কলকাতা অষ্টম। প্রথম সারির ই-কমার্স সংস্থা ই-বে’র সমীক্ষা বলছে অনলাইন কেনাকাটার বাজারে নতুন ক্রেতারা অধিকাংশ মহিলা। এবং ‘লাইফস্টাইল’ পণ্যের দৌলতেই এই ব্যবসা লাফিয়ে বাড়ছে। সংস্থার কর্তা শরত্‌ দ্বিগুমূর্তির দাবি, বর্তমানে ৪৩০০ কোটি টাকার এই ব্যবসা ২০১৫ সালে ২৭,০০০ কোটিতে পৌঁছবে। শুধু দেশি পণ্য নয়। ছোট ও মাঝারি শহরেও বিদেশি মোবাইল, ল্যাপটপ, খেলনা-সহ নানা জিনিস কেনার প্রবণতা বাড়ছে।

কোল ইন্ডিয়ার লক্ষ্য
আগামী অর্থবর্ষে কোল ইন্ডিয়া ৪৮ কোটি ২০ লক্ষ টন কয়লা উত্‌পাদনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে। যা আগের বছরের থেকে ৭.১১% বেশি। কয়লা সরবরাহের লক্ষ্যমাত্রাও আগের বছরের তুলনায় ৫.৮% বাড়িয়ে ৪৯ কোটি ২০ লক্ষ টন করা হয়েছে। আগের মজুত থেকেই অতিরিক্ত কয়লা সরবরাহ করা হবে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.