টাকা নিয়ে গোলমালকে ঘিরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মারামারিতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তেতে ওঠে ভাঙড়ের কাশীপুরের সাতুলি গ্রাম। সামাদ মোল্লা নামে এক তৃণমূল কর্মীকে গুরুতর জখম অবস্থায় বাগুইআটির একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই সন্ধ্যায় তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামের অনুগামী সামাদ মোল্লা কয়েক জন দলীয় কর্মী-সমর্থককে নিয়ে গাড়িতে যাচ্ছিলেন। সাতুলি গ্রামে সামাদকে নান্নু হোসেনের ঘনিষ্ঠ আলাউদ্দিন মোল্লা ও তাঁর লোকজন কটূক্তি করেন বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় দু’পক্ষের কথা কাটাকাটি থেকে হাতাহাতি বাধে। জখম হন সামাদ। শুক্রবার সকালে দু’পক্ষই পরস্পরের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ দায়ের করে থানায়। পুলিশ জানায়, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই তৃণমূলের অন্দরে নান্নু হোসেন আরাবুলের বিরোধী হিসেবে পরিচিত।
|
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি যাত্রীবাহী গাড়ি উল্টে যাওয়ায় মৃত্যু হল এক জনের। গুরুতর জখম হয়েছেন অন্তত আট জন। শুক্রবার সকালে দুর্ঘটনাটি ঘটে ক্যানিংয়ের তালতলার কাছে। মৃতের নাম নইমুদ্দিন মোল্লা (৬০)। তাঁর বাড়ি পাঁচ নম্বর দক্ষিণ কালিকাপুর গ্রামে। যাত্রীদের অভিযোগ, চালকের পরিবর্তে গাড়িটি অত্যন্ত দ্রুত গতিতে চালাচ্ছিলেন খালাসি। সেই কারণে দুর্ঘটনা। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন সকালে গোলাবাড়ি-ক্যানিং রাস্তা ধরে গাড়িটি ক্যানিংয়ের দিকে আসছিল। উল্টে যাওয়ায় ঘটনাস্থলেই মারা যান নইমুদ্দিন। আহতদের ক্যানিং হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। পুলিশ গাড়িটি আটক করেছে। চালক পলাতক।
|
আগ্নেয়াস্ত্র-সহ ক্যানিংয়ে বৃহস্পতিবার রাতে পাঁচ দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। বাসন্তীর সোনাখালি লঞ্চঘাট থেকে ধরা হয় সইদুল গাজি, দেলবাহার লস্কর এবং হাফিজুল শেখ। তাদের কাছ থেকে তিনটি পাইপগান এবং তিন রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে পুলিশ। তালদি স্টেশন এলাকা থেকে রাজু মোল্লা এবং পাঁচু গাজি নামে দুই দুষ্কৃতীকে ধরা হয়।
|
এক নাবালিকার বিয়ে দিতে গিয়ে ধরা পড়ে শেষ পর্যন্ত থানায় মুচলেকা দিয়ে রেহাই পেলেন মা। নৈহাটির বিজয়নগর দিঘিরপাড়ের বাসিন্দা বছর ষোলোর মেয়েটির বিয়ে ঠিক হয়েছিল কাঁকিনাড়ায়। কিন্তু মেয়েটি এক প্রতিবেশীর মাধ্যমে জগদ্দল থানায় খবর দেয়। |