আইপিএলের প্রথম ম্যাচ থেকেই তিনি কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে মাঠে নামতে পারবেন, এমনটাই আশা করছেন গৌতম গম্ভীর। এমনকী তার আগের দিন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও থাকতে পারেন তিনি। গম্ভীর নিজে এ দিন টুইট করে বলেছেন, “আইপিএল খেলছি। সামান্য জন্ডিস। ৪-৫ দিনেই মনে হয় ঠিক হয়ে যাব।” গম্ভীরের বিলিরুবিনের মাত্রাও অনেক কম। তাঁর জন্ডিস হওয়া নিয়ে মিডিয়ায় যে ভাবে হইচই হচ্ছে, তাতে বিরক্ত গম্ভীরের ঘনিষ্ট মহল। তবে গম্ভীর আশাবাদী হলেও, তাঁকে যিনি দেখছেন, সেই বিশিষ্ট চিকিৎসক কল্যাণ বসু এখনও নিশ্চিত নন গম্ভীরের মাঠে ফেরার সময় নিয়ে। তিনি জানাচ্ছেন, জন্ডিসের ক্ষেত্রে ‘ডে টু ডে মনিটরিং’ করতে হয়। কল্যাণবাবুর কথায়, “হেপাটাইটিস ‘এ’ ভাইরাসের সক্রমণকে সাধারণত লোকে কমন জন্ডিস বলে থাকে। তবে ভাইরাল হেপাটাইটিস রোগটা নিয়ে আগাম কিছু বলা যায় না। আজ যে জিনিসটাকে সামান্য মনে হচ্ছে, সেটা পরে গিয়ে সামান্য নাও থাকতে পারে।” ডাক্তারি মতে, জন্ডিসের ক্ষেত্রে প্রত্যেক দিন অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নিতে হয়। তাই প্রথম ম্যাচেই গম্ভীর খেলছেন, একশো ভাগ নিশ্চিত হয়ে এখনই বলা যাচ্ছে না।
|
ছবিতে দিব্যেন্দুর কাছ থেকে ট্রফি নিচ্ছে মিত্রাভ। |
ডাবল হ্যাটট্রিক করেও থামল না মিত্রাভ গুহ। টানা সাত বার দাবা খেতাব জিতল ক্লাস সিক্সের এই দাবাড়ু। বেঙ্গল চেস সংস্থার উদ্যোগে কাঁকুরগাছির যোগোদ্যান মঠে অনুষ্ঠিত ২৫ তম বয়স ভিত্তিক গ্রুপ দাবায় অনূর্ধ্ব-১৩ ফাইনালে নিজের সপ্তম খেতাব পেল মিত্রাভ। “আমি খুব খুশি আবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে”, বলছিল সাউথ পয়েন্টের মিত্রাভ। বয়স অনুযায়ী দাবাড়ুদের চারটে গ্রুপে (অনূর্ধ্ব-৭, অনূর্ধ্ব-৯,অনূর্ধ্ব-১১,অনূর্ধ্ব-১৩) ভাগ করা হয়। বেঙ্গল চেস সংস্থার উদ্যোগের প্রশংসা করে বাংলার গ্র্যান্ডমাস্টার দিব্যেন্দু বড়ুয়া বললেন, “এর ফলে বাচ্চাদের মধ্যে খেলার আগ্রহ বাড়বে।” মেয়েদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হল আরুষি চট্টোপাধ্যায় (অনূর্ধ্ব-৭), বৃষ্টি মুখোপাধ্যায় (অনূর্ধ্ব-৯), সমৃদ্ধা ঘোষ (অনূর্ধ্ব-১১) ও খুশি ধারেওয়া (অনূর্ধ্ব-১৩)। ছেলেদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন আর্য ভক্ত (অনূর্ধ্ব-৭), অর্পণ দাস (অনূর্ধ্ব-৯), কৌস্তভ চট্টোপাধ্যায় (অনূর্ধ্ব-১১)। প্রতিটি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স জাতীয় দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবে।
|
আই লিগের দ্বিতীয় ডিভিশনে লুয়াঙমুয়াল এফসি’র বিরুদ্ধে ৮-০ জিতল কালীঘাট মিলন সংঘ। হ্যাটট্রিক করলেন ক্রিস্টোফার। জোড়া গোল জেমসের। বাকী গোলদাতা তন্ময়, কৃশানু, টায়ো। অন্য ম্যাচে, আইজল এফসি’কে ১-০ হারিয়ে পরের পর্বে যাওয়ার ব্যাপারে অনেকটাই এগিয়ে গেল মহমেডান। এ দিন রয়্যাল ওয়াহিংডোর কাছে ০-৩ হারল ভবানীপুর। পরের পর্বে যেতে হলে শেষ দু’টি ম্যাচে চার পয়েন্ট পেতেই হবে ব্যারেটোদের। রঘু নন্দীর এরিয়ান ২-১ হারাল গ্রিন ভ্যালিকে।
|