বোমা ফেটে দুই স্কুল ছাত্রের জখম হওয়ার ঘটনার রেশ কাটেনি বৃহস্পতিবারও। নির্দিষ্ট সময়ে দুবরাজপুরের ধ-গ্রাম প্রাথমিক স্কুল খোলা হয়। রান্না হয়েছে মিড-ডে মিলও। তবে স্কুলের ১৫৪ ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে উপস্থিত ছিল মাত্র ৩৩ জন। স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, বিশেষত সাজিনা গ্রামের (জখম দুই স্কুল ছাত্রের বাড়ি ওই গ্রামেই) কোনও ছাত্রছাত্রী এ দিন স্কুলে আসেনি। অন্য দিকে, সিউড়ি হাসপাতালে ভর্তি দুই ছাত্রের মধ্যে শেখ রমজান নামে এক ছাত্রকে বর্ধমান মেডিক্যালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে বুধবার রাতেই। আজ শুক্রবার ওর চোখে অস্ত্রোপ্রচার হওয়ার কথা। আর এক জখম ছাত্র রাশিদুল ইসলামের অবস্থা স্থিতিশিল। বুধবার স্কুল ছুটির পরে বাড়ি ফেরার সময়ে পাশের মাধ্যমিক শিক্ষাকেন্দ্রের শৌচাগারে বোমা ফেটে ওই দুই ছাত্র জখম হয়েছিল।
|
কিশোরের অপমৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা • রামপুরহাট |
গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করল এক কিশোর। রামপুরহাট থানার দখলবাটি গ্রামের ঘটনা। পুলিশ জানায়, মৃতের নাম সুদীপ মণ্ডল (১৩)। বুধবার দুপুরে ওই কিশোর নিজের বাড়িতেই আত্মহত্যা করে। বাড়ির লোকেরা তাকে অসুস্থ অবস্থায় রামপুরহাট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কিছুক্ষণের মধ্যেই সে মারা যায়।
|
মঙ্গল সাহানিকে শনাক্ত করলেন বোলপুর থানার প্রাক্তন কনস্টেবল দেবপ্রসাদ রায়। বৃহস্পতিবার বোলপুর ফাস্ট ট্র্যাক আদালতে এই মামলার ষষ্ঠ দফা সাক্ষ্যগ্রহণের প্রথম দিন সাক্ষ্য দেন তিনি। সরকারি আইনজীবী তপনকুমার দে বলেন, “বিচারক সোমেশপ্রসাদ সিংহের এজলাসে দেবপ্রসাদবাবু মঙ্গলকে শনাক্ত করেছেন। দেবপ্রসাদবাবু জানিয়েছেন, ২০১২ সালের ১৪ জানুয়ারি রেণুদেবীর দেহ ময়না-তদন্তের জন্য বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে তিনিই নিয়ে গিয়েছিলেন। ময়না-তদন্তের পরে নিহতের পরনের রক্তমাখা কাপড় উদ্ধার করে ঘটনার তদন্তকারী অফিসারকে দিয়ে সিজও করেছিলেন। বাজেয়াপ্ত হওয়া জিনিসের তালিকাতেও সই করেন ওই পুলিশকর্মীই।” গত বছর শান্তিনিকেতনে খুন হন অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষিকা রেণু সরকার (৭৮)। |