কৃশানুকে শ্রদ্ধার্ঘ্য দিতে না পারায় হতাশ মেহতাব
লাল-হলুদ কিংবদন্তির স্মৃতিতে শিল্ড জয় হল না। ম্যাচ শেষে তাই হতাশ মুখে মাঠ ছাড়লেন মেহতাব।
বুধবার ছিল প্রয়াত কৃশানু দে’র দশম প্রয়াণ বার্ষিকী। মোহনবাগানকে হারানোর পর বুধবার ফাইনাল জেতার জন্য আগাম অভিনন্দন জানিয়ে মেহতাবকে শুভেচ্ছা এসএমএস পাঠিয়েছিলেন প্রয়াত ফুটবলারের স্ত্রী শর্মিলা দে। কৃশানুর স্মৃতিতে শিল্ড জয়ের আবেদন রেখেছিলেন তিনি। কিন্তু সে কথা রাখা গেল না বলেই মন খারাপ মেহতাবের। স্টেডিয়াম ছাড়ার আগে আনন্দবাজারকে একান্তে বলে গেলেন, “আজ ফাইনাল জিততে পারলে কৃশানু’দা-কে শ্রদ্ধা জানানো যেত। কিন্তু সেই সুযোগ পেলাম না।”
নব্বই মিনিট লড়াইয়ের পর মাঠের এক প্রান্তে র‌্যান্টি-কার্লোসদের নিয়ে যখন উচ্ছ্বাসের জোয়ার বইছে তখন অবসন্ন শরীরে, ভাঙা মন নিয়ে সে দিকে তাকিয়েছিলেন বরিসিচ, চিডি, সঞ্জুরা। মোহনবাগান ম্যাচে টাইব্রেকারে নিজেকে ছাপিয়ে পারফর্ম করা গোলকিপার গুরপ্রীত সিংহ বিড়বিড় করছিলেন, “গত বার শিল্ড ফাইনালে ওদেরই হারিয়েছিলাম। আজ...।” র‌্যান্টি তখন মঞ্চে ম্যাচ সেরার পুরস্কার নিচ্ছেন। মর্গ্যান তা দেখে চিডিদের হাততালি দিতে বলতেই ড্রেসিংরুমের দিকে হাঁটা দিল গোটা দল। ওপারা থেকে বরিসিচ প্রত্যেকেরই বক্তব্য, ‘সাত দিনে খেলতে হল চারটে ম্যাচ। ক্লান্তিটাই ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়াল।’ লাল-হলুদ কোচও একমত তাঁদের সঙ্গে। ইস্টবেঙ্গল কর্তারাও ক্ষুব্ধ পরপর ম্যাচ নিয়ে। অন্যতম শীর্ষ কর্তা দেবব্রত সরকার বলছেন, “এ রকম ক্রীড়াসূচি হলে ভবিষ্যতে খেলার আগে ভাবতে হবে। এ ভাবে ফুটবলকে হত্যা করা হচ্ছে।”
শিল্ড শেষ। কোচ মর্গ্যান ড্রেসিংরুমেই ফুটবলারদের স্মরণ করিয়ে দিলেন শনিবার ঘরের মাঠে আই লিগে এয়ার ইন্ডিয়া ম্যাচের কথা। বলছেন,“চিডি পরে নামাটা ফ্যাক্টর নয়। মাঠের লড়াইতে হেরেছি আমরা। তবে শিল্ডের প্রভাব আই লিগে পড়বে না।




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.