শ্রমিকদের মারধর করে, বেঁধে রেখে ছোটদের একটি পোশাক তৈরির কারখানা থেকে কয়েক হাজার টাকা, টিভি, ডিভিডি-সহ নানা জিনিসপত্র নিয়ে চম্পট দিল দুষ্কৃতীরা। শুক্রবার গভীর রাতে হাবরার গুমার ছোট বামুনিয়ায় এই ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। উত্তর ২৪ পরগনার পুলিশ সুপার সুগত সেন জানান, দুষ্কৃতীদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।
|
কুপিয়ে খুন
নিজস্ব সংবাদদাতা • কুলতলি |
সিপিএম সমর্থককে কুপিয়ে খুন করা হল কুলতলিতে। সিদ্ধেশ্বর মাল (৪৬) নামে ওই ব্যক্তির ক্ষতবিক্ষত দেহ মেলে পুকুরে।
|
বাড়ির সামনেই খুন ব্যবসায়ী |
বাড়ির সামনেই এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে খুন করা হল এক ব্যবসায়ীকে। শনিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বেলুড়ে। পুলিশ জানায়, আশুতোষ মুখার্জি লেনের বাসিন্দা ওই ব্যবসায়ীর নাম কিশোরী বারুই (৩৫)। তাঁর বিরুদ্ধে খুন ও তোলাবাজির একাধিক অভিযোগ রয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, এ দিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ বাড়ির কাছেই রাস্তায় আড্ডা মারছিল কিশোরী। সেই সময় চারটি মোটরবাইকে চেপে আট জন দুষ্কৃতী সেখানে আসে। প্রত্যেকেরই কালো ফুলমাস্ক হেলমেট পরা ছিল। মুখে বাঁধা ছিল কালো কাপড়। দুষ্কৃতীরা কিশোরীকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়ে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন তিনি। কিশোরীর মাথায়, বুকে ও পেটে গুলি লাগে। জয়সোয়াল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে ডাক্তাকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করে। গণ্ডগোল এড়াতে এ দিন রাতেই কিশোরীর দেহ হাওড়া মর্গে পাঠায় বেলুড় থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, প্রথমে কারখানার শ্রমিক থাকলেও পরে কিশোরী ইমারতি দ্রব্যের ব্যবসা শুরু করেছিল। উত্তর হাওড়ার বিভিন্ন কারখানা, নির্মীয়মাণ আবাসন থেকে তোলাবাজি-সহ খুনের মামলায় অভিযুক্ত ওই যুবক। বেলুড়ের কুখ্যাত দুষ্কৃতী পলাশ দাসের ভাগ্নে ছিল এই কিশোরী। বছর খানেক আগে পলাশও খুন হয়। হাওড়া সিটি পুলিশের কমিশনার অজেয় রাণাডে বলেন, “পুরনো শত্রুতার জেরেই এই খুন বলে মনে হচ্ছে। তবে কারা খুন করল তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।” |