|
|
|
|
টুকরো খবর |
বাঁধের দাবি ঘিরে বচসা
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি |
পুর এলাকার নতুন তৈরি নর্দমার জল গিয়ে পড়ছে পঞ্চায়েত এলাকার নদীতে। বর্ষায় ছোট ঝোরার মত নদীটি আর জল ধরে রাখতে পারছে না। দু’কুল ভাসিয়ে দিচ্ছে। তাই বাঁধ প্রয়োজন। মন্ত্রীকে শুধু এই অভিযোগ করেছেন বাসিন্দারা। তাই নিয়ে এলাকার উপ প্রধানের সঙ্গে বচসায় জড়ালো এলাকাবাসী। শিলিগুড়ির ইস্টার্ন বাইপাসের মহিম কলোনী এলাকার ঘটনা। শুক্রবার মহিম কলোনীতে একটি লোহার সেতুর উদ্বোধন করেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী গৌতম দেব। সেই সুযোগে এলাকার অনিল মজুমদার, বিকাশ ব্যাপারি, শেফালি রায়রা উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রীর কাছে অভিযোগ করেন, শিলিগুড়ি পুরসভার ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডে দু’বছর আগে একটি নিকাশি নালা তৈরি হয়। সেই নালার জল এনে ফেলা হয়েছে আঙারিঝোরা নামক ওই নদীটিতে। যেটি ওই মহিম কলোনী এলাকার উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে। “গত ১৫ বছর ধরে আমরা এখানে নদীর পারে জমি কিনে বসবাস করছি। আগে বর্ষায় কোনও সমস্যা হত না। কিন্তু এখন ওই নালার অতিরিক্ত জল এসে পড়ায় বর্ষার সময় বন্যা হয়ে যাচ্ছে।” বললেন জগদীশ শিকদার নামে এক বাসিন্দা। অভিযোগ মানতে নারাজ ডাবগ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধান শিখা চট্টোপাধ্যায়। তার মতে “দালালদের দ্বারা এঁরা এখানে আসে। তারপর নদীর নাব্য এলাকা দখল করে বাস করছেন। বর্ষায় স্বাভাবিক ভাবে নদী ভরে যায়। ফলে বর্ষায় অসুবিধা তো হবেই।” এ দিকে নালার জল ওই নদীতে পড়ছে বলে স্বীকার করলেও নিজেদের ‘দোষ’ মানেননি রঞ্জন শীল শর্মাও। শিখাদেবীর ঢঙেই তিনিও বাসিন্দাদের দ্বারা নদীর ‘বেড’ দখল হয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন। যদিও এই অভিযোগ নিয়ে গৌতম দেবের দ্বারস্থ হওয়ার কারণেই এলাকাবাসীর সঙ্গে বচসা বাধে এলাকার উপ প্রধান শিখাদেবীর।
|
পক্ষপাতের নালিশ
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি |
সদস্য হিসেবে নাম তোলা আর পুনর্নবীকরণের ক্ষেত্রে পক্ষপাত হয়েছে বলে অভিযোগ করেন কংগ্রেসের একাংশ। তার জেরেই কংগ্রেসের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে। আজ শনিবার বুথ কমিটি নির্বাচনে মনোনয়ন জমা দেওয়ার দিন। বেশির ভাগ সমর্থকরা সদস্যপদ পূরণ করা ফর্ম জমা দিতে পারেননি বলে দাবি যুব কংগ্রেসের সদস্য নাজির নুরের। তাঁদের অভিযোগ এক্ষেত্রে পক্ষপাতিত্ব করেছে বিধান ভবনের সদস্যরা। নিজেদের গোষ্ঠীর সদস্যদের ফর্ম জমা নেওয়া হয়েছে, অথচ নির্দিষ্ট সময়ে উপস্থিত থাকলেও তাঁদের ফর্ম জমা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেন যুব কংগ্রেসের সদস্য সহদেব রায়। এমন অভিযোগ মানতে নারাজ জেলা কংগ্রেস নেতা অভিজিত্ রায় চৌধুরি। তিনি জানান, যাঁরা নির্দিষ্ট সময়ে ফর্ম জমা দেয়নি তাঁদের নাম নথিভুক্ত হয়নি। আর এ বিষয়ে দায়িত্ব নির্বাচনের কাজে নিযুক্ত অফিসারদের। |
|
|
|
|
|