কলকাতায় ত্রিফলা বাতি লাগানো নিয়ে পুরসভার মেয়র-পরিষদের বৈঠকে কোনও কথা হয়েছে কি না, জানতে চাইল কন্ট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি)। পুর সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার সিএজি পুরসভার আলো দফতরের ডিজি-কে একটি চিঠি দিয়ে ১২টি নথি সরবরাহ করতে বলেছে। তারা লিখেছে, ত্রিফলা সংক্রান্ত যাবতীয় সার্কুলার, প্রস্তাব, মেয়র-পারিষদের নোট এবং কার সিদ্ধান্তে কোথায় কোথায় তা লাগানো হয়েছে, তার সব নথি দেওয়া হোক। চিঠি পেয়ে অস্বস্তিতে পড়েন ডিজি (আলো) সঞ্জয় ভৌমিক। ওই সব নথি দেওয়া হবে কি না, সেই বিষয়ে তিনি কথা বলেন পুর কমিশনারের সঙ্গে। ঠিক হয়েছে, পুরসভার বাজেট অধিবেশনের পরে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কয়েক দিন আগেই ত্রিফলা নিয়ে বেসরকারি সংস্থার অডিট রিপোর্ট চেয়ে পুর প্রশাসনকে চিঠি দিয়েছিল সিএজি। পুর-কর্তৃপক্ষ ওই রিপোর্ট না-দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
|
দ্বিতীয় দফার সাক্ষ্য নিগৃহীতার |
পার্ক স্ট্রিট ধর্ষণ-কাণ্ডে আদালতে দ্বিতীয় দফায় সাক্ষ্য দিলেন ওই ঘটনার অভিযোগকারিণী। বৃহস্পতিবার বিচার ভবনে তৃতীয় ফাস্ট ট্র্যাক আদালতে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক মধুছন্দা বসুর এজলাসে হাজিরা দেন তিনি। দুপুর সওয়া ২টো থেকে ঘণ্টা দেড়েক সাক্ষ্যগ্রহণ-পর্ব চলে। তবে অসম্পূর্ণ থাকায় পরবর্তী শুনানির দিন ফের নিগৃহীতা মহিলাকে সাক্ষ্য দিতে হবে। আদালত সূত্রের খবর, ৫, ৬ এবং ৮ এপ্রিল ফের অভিযোগকারিণীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হবে। বুধবারের মতো এ দিনও বাবার সঙ্গে আদালত চত্বরে এসেছিলেন পাক স্ট্রিট গণধর্ষণ-কাণ্ডের অভিযোগকারিণী। তাঁর আইনজীবী অনির্বাণ গুহঠাকুরতা জানান, বিচারকের সামনে তাঁর মক্কেল আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নিজের বক্তব্য পেশ করেছেন। ২০১২-র ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে পার্ক স্ট্রিটের পানশালা থেকে বেরোনোর পরের ঘটনা পরম্পরার কথা তিনি আদালতে জানিয়েছেন। |