পুড়ে মৃত্যু বধূর
নিজস্ব সংবাদদাতা • পুঞ্চা |
অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হল এক বধূর। গুরুতর জখম অবস্থায় ওই বধূর স্বামী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিশ জানিয়েছে মৃতার নাম মনিকা মাঝি (২২)। বাড়ি কেন্দা থানার মহেশপুর গ্রামে। রবিবার পুঞ্চা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে মৃতার স্বামী গোপাল মাঝি জানান, শনিবার রাত ৯টা নাগাদ খাওয়া সেরে মনিকাদেবী বিছানা পাততে গিয়েছিলেন। সেই সময় তাঁর চিৎকার শুনে গোপালবাবু গিয়ে দেখেন পাশে রাখা লণ্ঠন থেকে স্ত্রীর শাড়িতে আগুন ধরে গিয়েছে। আগুন নেভাতে গিয়ে তিনিও জখম হন। পুঞ্চার ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক রমেশ কিস্কু বলেন, “রাত ১২টা নাগাদ ওই দম্পতিকে এখানে নিয়ে আসা হয়েছিল। মনিকাদেবী আগেই মারা গিয়েছিলেন। গোপালবাবুর শরীরের ৮০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছে। পরে তাঁকে বাঁকুড়ায় রেফার করা হয়।” |
দুর্ঘটনায় মৃত ২
নিজস্ব সংবাদদাতা • পুরুলিয়া |
দু’টি পৃথক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল দু’জনের। মৃতেরা হলেন— জামশেদপুরের শাঁকচির শেখরচন্দ্র চন্দ্র (৩৫) ও বাঁকুড়ার রাজগ্রামের শুভেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় (৩০)। দু’জনেই মোটরবাইকে ছিলেন। প্রথম দুর্ঘটনাটি ঘটে জামশেদপুর-পুরুলিয়া ৩২ নম্বর জাতীয় সড়কে আড়শা থানার কাঁটাডির অদূরে। শেখরবাবু তাঁর এক আত্মীয়কে নিয়ে বাইকে করে দুর্গাপুর থেকে জামশেদপুরে রবিবার ফিরছিলেন। উল্টো দিক থেকে আসা একটি বাসকে পাস কাটাতে না পেরে তাঁদের বাইকটি একটি গাছে ধাক্কা মারে। হাসপাতালে নিয়ে যাবার পথে তাঁর মৃত্যু হয় শেখরবাবু। অন্য দিকে, ওই দিন রাতে পুরুলিয়া-বাঁকুড়া ৬০-এ জাতীয় সড়কে পুরুলিয়া মফস্সল থানার জয়নগর গ্রামের অদূরে কোনও গাড়ির ধাক্কায় আহত হন শুভেন্দুবাবু। তিনি বাঁকুড়া থেকে বাইকে করে পুরুলিয়া শহরে আসছিলেন। সদর হাসপাতালে রাতেই তিনি মারা যান। |