মাদক-বিতর্ক
নয়া অভিযোগ, ড্রাগ নিতেন বিজেন্দ্র
মাদকচক্রে বিজেন্দ্র সিংহের সঙ্গে এ বার জড়িয়ে পড়ল জাতীয় চ্যাম্পিয়ন বক্সার রাম সিংহের নাম। ২০১২ লন্ডন অলিম্পিকে যাঁকে ঘিরে অনেক প্রত্যাশা থাকলেও কোনও পদক নিয়ে ফিরতে পারেননি। ২০১২ ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকেই বিজেন্দ্র এবং রাম সিংহ নিষিদ্ধ মাদক ‘হেরোইন’ নিতে শুরু করেন বলে মনে করছে পঞ্জাব পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার অনুপ সিংহ নামক এক মাদক পাচারকারীর কাছ থেকে ২৬ কেজি হেরোইন বাজেয়াপ্ত হওয়ার পর তাঁর ক্রেতাদের তালিকায় নাম উঠে এসেছে এই দুই বক্সারের।
পাতিয়ালার বাসিন্দা রাম সিংহ পঞ্জাব পুলিশের কাছে দাবি করেছেন যে, অন্তত বার ছয়েক তিনি বিজেন্দ্রর সঙ্গে ড্রাগ খেয়েছেন। “জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিজেন্দ্র ও রাম অন্তত ছ’বার ড্রাগ কিনেছিলেন অনুপ সিংহের থেকে”, বলছেন পঞ্জাব পুলিশের এক উচ্চপদস্থ কর্তা।
রাঁচির কাছে দেওরা মন্দিরে ধোনি। শনিবার। ছবি: পিটিআই
যদিও পুলিশি হেফাজতে থাকা রাম সিংহের মেডিক্যাল পরীক্ষায় কিছু ধরা পড়েনি। পুলিশের বক্তব্য, রাম সিংহ কয়েক বার ড্রাগ ব্যবহার করলেও তিনি নেশাগ্রস্ত নন।
রাম সিংহের বক্তব্যের পর বিজেন্দ্রকে জেরা করা হবে কিনা, এই প্রশ্নের উত্তরে পঞ্জাব পুলিশের কর্তা এইচ এস মান জানান রাম সিংহের বক্তব্য তাঁরা খতিয়ে দেখছেন। তবে আপাতত বিজেন্দ্রকে জেরা করার জন্য ডাকা না হলেও এখনই তাঁকে সম্পূর্ণ নির্দোষ বলেও মনে করা হচ্ছে না। রাম সিংহের বক্তব্যের খবর ছড়িয়ে পড়ার পর নিজের মোবাইল ও বাড়ির ফোন বন্ধ করে রেখেছেন বিজেন্দ্র।
এ দিন আবার প্রচারমাধ্যমে গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে, মাদক পাচারকারী অনুপ সিংহ পুলিশি হেফাজতে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেন। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা গিয়েছে যে, বিজেন্দ্রর সঙ্গে তাঁর পরিচয় রাম সিংহের মাধ্যমেই হয়। জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে এসেছে জাতীয় স্তরের কুস্তিগীর জগদীশ ভোলা এবং প্রাক্তন এক পঞ্জাব পুলিশ কর্মীর নামও।




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.