নানা রকম...
অসাধারণ মুহূর্ত
সম্প্রতি স্টার থিয়েটারে অনুষ্ঠিত হল নাটক ও সঙ্গীত সমন্বয়ে বাচিক শিল্পের নব নিরীক্ষা ‘বীরেশ্বর’। আয়োজক ‘শঙ্খমালা’। ১৮৯৮ সালে ভগিনী নিবেদিতার কলকাতা পদার্পণ এই আলেখ্যর সূচনা মুহূর্ত। ক্রমশ সমকালীন নাগরিক পরিবেশ, ভগিনী নিবেদিতার সঙ্গে স্বামীজি, রবীন্দ্রনাথ ও জগদীশ চন্দ্র বসুর সম্পর্ক, নিবেদিতাকে স্বামীজি কর্তৃক দীক্ষাপ্রদান, বিবেকানন্দের সুযোগ্যা শিষ্যা রূপে দেশের মানুষের কল্যাণে নিবেদিতার আত্মনিয়োগ, স্বামীজির শিকাগো বক্তৃতা এবং সর্বশেষে স্বামী বিবেকানন্দের মহানির্বাণ এই সব খণ্ডচিত্র এক সূত্রে গ্রথিত হয়ে এক অখণ্ড কথাচিত্র রচিত হয়েছে। গান, কবিতা ও ভাষ্য হয়ে উঠেছে সেই সূত্রের উপাদান।
বাচিক শিল্পের আঙ্গিকটিকে পুরোপুরি বজায় রেখেও সমান্তরালে বহমান ছিল বিভিন্ন চরিত্রের অভিনয়ের একটি ধারা, যা অভিনব। সম্পাদনা ও পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন সুমন্ত্র সেনগুপ্ত। তাঁর কণ্ঠে ‘এ বার ফিরাও মোরে’, ‘উৎসর্গ’ কাব্যের ‘মরণ’, এবং তার সঙ্গে স্বামী বিবেকানন্দের বাণী শুদ্ধ ও পরিশীলিত উচ্চারণে এক পবিত্র আবহ সৃষ্টি করে। স্বামী বিবেকানন্দ এবং ভগিনী নিবেদিতার চরিত্রায়ণ যাঁরা করেছেন, এক দুঃসাধ্য কাজকে অনায়াসসাধ্য করে তোলার প্রশংসা তাঁদের প্রাপ্য। চরিত্রাভিনেতাদের নামগুলি উল্লেখ করে দিলে ভাল হত। ‘ওরে আগুন’ গানটির সঙ্গে কোরিওগ্রাফি উল্লেখযোগ্য। দৃশ্য পরিকল্পনা ও প্রয়োগের দায়িত্বে ছিলেন দেবেশ চট্টোপাধ্যায়। শ্রীকান্ত আচার্যের সঙ্গীত এই প্রযোজনার এক উল্লেখযোগ্য সম্পদ।

বৈকালীর স্নিগ্ধ আমেজ
১৯০৭ সালের ১৮ জানুয়ারি, শ্রীপঞ্চমী। রবী-পুত্র শমীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতন আশ্রমে প্রথম ‘ঋতু উৎসব’ পালন করেন। শান্তিনিকেতনের ‘আদি কুটির’-এ অনুষ্ঠিত এই উৎসবে শমীন্দ্রনাথ নিজে এবং অন্য ছাত্রেরা ছয় ঋতু সেজেছিলেন। সেই ঋতু উৎসবের কথা মাথায় রেখে প্রমিতা মল্লিকের পরিকল্পনায় সম্প্রতি কলামন্দিরে অনুষ্ঠিত হল ‘ভবানীপুর বৈকালী অ্যাসোসিয়েশন’-এর উৎসব ‘ছয় ঋতু যে নৃত্যে মাতে’। শমীন্দ্রনাথের পরিকল্পনার কথা মাথায় রেখেই ছ’টি শিশুকে সাজানো হয়েছিল ছয় ঋতুর বেশে। প্রমিতা মল্লিকের কণ্ঠে সংস্কৃত শ্লোক ও সেগুলির ইংরেজি ব্যাখ্যায় তাদের বরণ করেই সূচনা হল অনুষ্ঠানের। বিশেষ উপস্থাপনায় ছিলেন প্রীতি পটেল। ছাত্রছাত্রীরা পরিবেশন করল এক-একটি ঋতুর গান। শীত এসেছিল ধূসর রঙে, গ্রীষ্ম গেরুয়ায়। বর্ষা এসেছিল ঘন নীল হয়ে, বসন্ত মন মাতিয়েছে আবির রঙে।
আড়াই ঘণ্টার টানা অনুষ্ঠানে প্রতিটি দলের গান ও নাচ মুগ্ধ করেছে দর্শক-শ্রোতাদের। একক গানে অনিরুদ্ধ ঘোষালের ‘তিমির অবগুণ্ঠনে’, শৌণক চট্টোপাধ্যায়ের ‘চলে যায় মরি হায়’ প্রেক্ষাগৃহ মাতিয়ে রেখেছিল। অনুষ্ঠানে কত্থক, ভরতনাট্টম, মোহিনীআট্টম, ওড়িশি ও মণিপুরী নাচ পরিবেশিত হল রবীন্দ্র গানের সঙ্গে। নাচে পূর্বিতা মল্লিক মুখোপাধ্যায়, সৌরভ রায়, মনোজিৎ সাহা, চান্দ্রেয়ী বসু ঠাকুর ও শাশ্বতী গড়াই ঘোষ মাতিয়ে রেখেছিল। ছিল কবিতার সম্ভারও। শেক্সপিয়র, রবীন্দ্রনাথ থেকে সুনীল। রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন ‘পারবি না কি যোগ দিতে এই ছন্দে রে/ এই লুটে যাবার ছুটে যাবার চলবারই আনন্দে রে...’। সব শেষে এই গানের মাধ্যমে ছয় ঋতুকে একসঙ্গে মঞ্চে হাজির করল বৈকালীর ছাত্রছাত্রীরা।

গানের ছ’শো বছর
প্রায় আড়াই ঘণ্টা একক কণ্ঠে বিভিন্ন ধরনের গান। সম্প্রতি ইজেডসিসি-তে ‘উতল হাওয়া’ আয়োজিত ছ’শো বছরের বাংলা গানের বিবর্তন শীর্ষক অনুষ্ঠানে শিল্পী ছিলেন সুস্মিতা গোস্বামী। বাংলা গানের প্রথম পদকর্তা বিদ্যাপতির ‘মাধব, বহত মিনতি করি’তে শুরু বৈষ্ণব যুগ, শাক্ত যুগ, যাত্রাপালা-আখড়াই, নিধুবাবুর টপ্পা, রবীন্দ্র-রজনীকান্ত-অতুলপ্রসাদ-ডিএলরায়-নজরুল পার হয়ে শচীনদেব বর্মন-সলিল চৌধুরীতে এসে শেষ। তাঁর গায়কি এবং কণ্ঠমাধুর্য এখনও কত তরতাজা। বৈষ্ণব পদাবলীর ভক্তি, শাক্ত যুগের মাতৃমন্ত্র, গোপাল উড়ের গানের মাদকতা, নিধুবাবুর টপ্পার প্রেমের মাধুর্য, লালনের গান ‘মিলন হবে কত দিনে’ একেবারে অন্য মেজাজ। আবার সুস্মিতা যখন পরম ভালবাসায় নিজেকে নিবেদন করেন রবীন্দ্রগান ‘ধায় যেন মোর’, রজনীকান্তের ‘স্বপনে তাহারে কুড়ায় পেয়েছি’, অতুলপ্রসাদের ‘একা মোর গানের তরী’ চোখে জল আসে। নজরুলের ‘উচাটন মন ঘরে রয় না’ যখন ফিরে আসেন তাঁর নিজস্ব সাম্রাজ্যে, তখন মনে হয় ভাগ্যিস নিজেকে অন্য গানে সীমাবদ্ধ রাখেননি। জ্ঞানদাসের কীর্তনাঙ্গ ‘তোমারই গরবে’, দাশু রায়ের ‘হৃদি বৃন্দাবনে’, গোপাল উড়ের ‘ওই দেখা যায়’, নিধুবাবুর ‘মন চুরি’, শচীন দেব বর্মনের ‘টাকডুম টাকডুম বাজে’ কোনও মহিলাকণ্ঠে এমন মাতোয়ারা পরিবেশন, অন্তত বহু দিন পরে শোনা। প্রতিটি গান তার পৃথক মেজাজে, নিজস্ব সৌন্দর্যে ভরপুর। তবু সব শেষে বলতেই হয়, মোহিনী চৌধুরীর ‘মুক্তির মন্দির’, অন্তত সেদিন একটু বেশি পেলব লেগেছে।

হিমেল রাতে তিন কন্যা
‘হিমেল রাতে তিন কন্যা’ শীর্ষক গান ও আবৃত্তির অনুষ্ঠান হল রবীন্দ্রসদনে। মেঘমল্লারের সুকুমার চক্রবর্তীর স্মরণে এই নিবেদন। প্রথমে শ্রাবণী সেন শোনালেন চোদ্দোটি রবীন্দ্রসঙ্গীত। ‘আমার হিয়ার মাঝে’, ‘তুমি কি কেবলই ছবি’ ও ‘বধূ কোন আলো লাগল চোখে’ অপূর্ব পরিবেশনা। বাকি গানগুলিও চমৎকার। শেষের গান ‘পুরানো সেই দিনের কথা’তে তো সারা প্রেক্ষাগৃহ তাঁর সঙ্গে গলা মেলাল। আবৃত্তিতে ছিলেন মানসী বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কণ্ঠস্বর পরিষ্কার। উচ্চারণও জড়তাহীন। যে কবিতাগুলি তিনি চয়ন করেছিলেন তার মধ্যে কোনও পারস্পরিক ভাবনার বিন্যাস ছিল না। তবে সামান্য অভিব্যক্তির অভাব আছে বলেই দীর্ঘ অনুষ্ঠান কিছুটা ক্লান্তিকর মনে হয়। শেষ শিল্পী লোপামুদ্রা মিত্র শুরু করলেন ‘আলোকের এই ঝরনাধারায়’ গানটি দিয়ে। তিনি চমৎকার করে গল্পে-কথায় যে গানগুলি শোনালেন সেগুলিতে তিনি অনন্যা। তিনি জানেন শ্রোতাদের কী ভাবে কথায়-গানে একাত্ম করে নিতে হয়। তাই তো শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের গানটি (এ ঘর তখন ছোট্ট ছিল) শোনাবার আগে তাঁর সরল স্বীকারোক্তি সকলেরই ভাল লাগে। আয়োজক সংস্থা মেঘমল্লার ও টাওয়ার গ্রুপ।

নজর কাড়ে
ছবি: সুব্রত কুমার মণ্ডল
সম্প্রতি জি ডি বিড়লা সভাঘরে অনুষ্ঠিত হল সুকৃতি ফাউন্ডেশন-এর উদ্যোগে একটি সঙ্গীত ও নৃত্যের অনুষ্ঠান। প্রথমে শারীরিক ভাবে অক্ষম শিশুরা কী ভাবে সিকিমের দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলে অভিযান চালায়, তার উপর ভিত্তি করে একটি অভিযান প্রদর্শিত হয়। যেখানে প্রতি পদে অভিযানের ঝুঁকি থেকেই যায়। অনবদ্য প্রযোজনা। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। নজর কাড়ে অন্নদাশঙ্কর রায়ের ছড়া ‘আলাদিন’-এর উপর ভিত্তি করে একটি সমবেত নৃত্য। যেটি কম্পোজ করেছেন রূপম ইসলাম। এ ছাড়া ‘আমরা চঞ্চল’ এবং ‘ডাক দিয়েছে ভারত জননী’ শ্রোতাদের প্রত্যাশা পূরণ করে। তবে এই অনুষ্ঠানের সেরা প্রাপ্তি ‘শারদীয়ার বিজ্ঞাপন’ গানটির সঙ্গে সমবেত নৃত্য। মন ছুঁয়ে যায়। রূপম ইসলামের আন্তরিক প্রয়াসেই এই উদ্যোগ। উপস্থিত ছিলেন ডেরেক ও ব্রায়েন। সঞ্চালনায় সতীনাথ মুখোপাধ্যায়।

শুধু নাটক নয়
গোত্রহীন (দমদম) মোহিত মৈত্র মঞ্চে আয়োজন করেছিল তাদের বাৎসরিক নাট্যোৎসব। উদ্বোধন করেন দেবেশ চট্টোপাধ্যায়। রাষ্ট্র, ব্যক্তিস্বাধীনতা বিষয়ক নাটক ‘অষ্টম গর্ভ’ উপস্থাপনার মধ্য দিয়ে বাদল প্রাঙ্গণ (প্রয়াত বাদল সরকারের নাম অনুসারে) মঞ্চের উদ্বোধন হয়। গোত্রহীন পরিবেশিত ‘রক্তকরবী’, ‘মায়ার খেলা’ এবং ‘নরক গুলজার’ নাটকের গান, পথসেনা প্রযোজিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘রক্তকরবী’ নাটকের বিশেষ আকর্ষণ। হর ভট্টাচার্যের অভিনয় দক্ষতায় অভিনীত কোয়ান্টাম ফিজিক্স ও আপেক্ষিকতা তত্ত্বের জটিল রসায়নের নাটক ‘অস্তিত্বের আকার’, শান্তনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশনায় দমদম ঝালাপালা গোষ্ঠীর উপস্থাপনা শিশুদের নাটক ‘টাগের গল্প’ এবং সুপ্রতিম রায়ের নির্দেশনায় গোত্রহীনের নতুন ভাবনা ‘সারারাত্তির’ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। নাট্যোৎসবের শ্রেষ্ঠ আকর্ষণ পুরুলিয়ার ‘নাটুয়া’ নৃত্য। ঊনসত্তর বছরের ‘যুবক’ হাঁড়িরাম কালিন্দী একাই এই অতি প্রাচীন লুপ্তপ্রায় ‘নাটুয়া’ নৃত্যের ঐতিহ্য বহন করে চলেছেন। ছৌ নৃত্যের পাশাপাশি পুরুলিয়ার ‘নাটুয়া’ নৃত্যের ঐতিহ্য সম্পর্কে দর্শকদের অবহিত করার জন্য গোত্রহীনকে বিশেষ অভিনন্দন।

নদী কেন কথা বলে না
সম্প্রতি ‘প্রতিশ্রুতি’ আয়োজিত দু’টি শ্রুতিনাটক ‘টোগোর’ এবং ‘নদী মুখ নদী সুখ’ শ্রোতাদের ভূয়সী প্রশংসা আদায় করে নেয়। নাটক ও পরিচালনায় রঞ্জনা ভঞ্জ। দ্বিতীয় শ্রুতিনাটকের পরিচালনায় আশিস গিরি। ‘নদী মুখ নদী সুখ’ শ্রুতিনাটকে একটি নদীকে ঘিরে আশা ভালবাসা এবং বেঁচে থাকার মূল প্রেরণা শুরু থেকে শেষ অবধি। নদী কথা বলে না। কিন্তু নাটকের মূল চরিত্র বাঁকা নদীকে ভালবেসে তার জীবনের সব কথা সেই নদীকেই শোনাত। একদিন তার খুব প্রিয়জন আরতি সেই নদীতে আত্মহত্যা করতে যায়। তাকে বাঁচাতে গিয়ে বাঁকা নিজেই জলে পড়ে যায়। এ রকমই একের পর এক ঘটনা উঠে আসে সেই নদীকে ঘিরে। বাঁকার ভূমিকায় সুমিত অধিকারী অনবদ্য ও অভাবনীয় অভিনয়ে নিজেকে তুলে ধরেছেন। এ ছাড়াও ভাল অভিনয় করেছেন সুপর্ণা সান্যাল, নিবেদিতা নাগ, সুদীপ্তা রায়, সুবীর সরকার প্রমুখ।
‘টোগোর’-এ তপতী অধিকারী এ দিন নজর কেড়েছেন চম্পার ভূমিকায় অভিনয় করে। রঞ্জনা ভঞ্জ, স্নিগ্ধা দাস, কমলেশ দে, দেবাশিস ঘোষ প্রশংসনীয়। সঞ্চালনায় ছিলেন শ্রাবন্তী মৈত্র।

যখন বসন্ত
সম্প্রতি জি ডি বিড়লা সভাঘরে ‘সঙ্গীতাশ্রম’ আয়োজিত অনুষ্ঠানের শুভারম্ভ হয় ‘নৃত্যশ্রী’র শিশুশিল্পীদের নৃত্যানষ্ঠান দিয়ে। এর পর রবিশঙ্করের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়ে সঙ্গীত পরিবেশন করেন অসীম ভট্টাচার্য। ‘তুমি সন্ধ্যার মেঘমালা’ গানটি চয়ন করে দৃশ্যপটে (প্রজেকশন) রঙিন মেঘের সঙ্গে সুরের খেলায় অন্য মাত্রা সংযোজিত হয়। তেমনই ‘রাত্রি এসে যেথায় মেশে’ গানটি সুপরিবেশনের জন্য প্রশংসার দাবি রাখে। পরে ইরাবতী বসু বসন্তের গান গাইলেন ‘বাকি আমি রাখব না’, ‘হে মাধবী দ্বিধা কেন’ ইত্যাদি সুগীত গানগুলির সঙ্গে দৃশ্যপটে প্রকৃতিতে বসন্তের প্রকাশ উল্লেখ্য। নৃত্যশ্রীর নৃত্যানুষ্ঠানের মাধ্যমে শেষ হয় অনুষ্ঠান। তন্দ্রিমা ভট্টাচার্য মুগ্ধ করেন। পরিচালনায় লক্ষ্মী মুখোপাধ্যায়।

সেই গান আজও
সম্প্রতি সুদেষ্ণা সান্যাল রুদ্র পরিবেশন করলেন রবীন্দ্রসঙ্গীত ‘পরবাসী চলে এসো’, ‘তরী আমার হঠাৎ’, ‘ফাগুন হাওয়ায় হাওয়ায়’। পরে ‘এ কী সুধারস আনে’ গানটি অনবদ্য। দ্বিতীয়ার্ধে বিশ্বরূপ রুদ্রের পরিবেশনায় ছিল পুরোনো দিনের অত্যন্ত জনপ্রিয় কিছু বাংলা গান। ছিল চল্লিশ থেকে সত্তর দশকের কালোত্তীর্ণ গানও। আয়োজক ‘সারেগামা’।

শুনতে হলে

বি মাই লাভ: বিভিন্ন শিল্পীর কণ্ঠে
রবীন্দ্রসঙ্গীত-রোম্যান্টিক
ডুয়েটস। ৯টি গান। আশা।

শিশুসাথী: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছড়ায়
গেয়েছেন বনশ্রী সেনগুপ্ত, ইন্দ্রাণী সেন,
ইন্দ্রনীল সেন প্রমুখ। সিডি। অক্টেভ।

ভক্তি সুমন:
ভক্তিগীতিতে সোনিয়া
ভট্টাচার্য। সিডি। ডব্লু এম সি।

প্রেম বিরহ:
গানে ফোক ফিউশন।
সুমনা চক্রবর্তী। সিডি। ড্রিমজ।

এবং ভালবাসা:
আইরিন সরকারের
রবীন্দ্রসঙ্গীত। ৮টি গান। আর্টেজ।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.