টুকরো খবর
বনগাঁর আলু ব্যবসায়ী নিখোঁজ, উদ্ধার বাইক
ব্যবসার কাজে বেরিয়ে বাড়ি ফেরার সময়ে মঙ্গলবার রাতে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন বনগাঁর এক আলু ব্যবসায়ী। বিশ্বনাথ হালদার নামে ওই ব্যবসায়ীর বাড়ি মুড়িঘাটা এলাকায়। তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে বুধবার নিখোঁজ ডায়েরি করা হয় থানায়। এ দিনই ঘাটবাওড় এলাকায় বনগাঁ-বাগদা সড়কের ধারের একটি খেত থেকে তাঁর মোটরবাইকটি উদ্ধার করে পুলিশ। মোটরবাইকটিতে চাবি লাগানো ছিল। খোলা ছিল পিছনের বাক্সটি। পুলিশ জানায়, ওই ব্যবসায়ীর খোঁজ চলছে। পুলিশ ও ওই পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বিশ্বনাথবাবু সোমবার সকালে বাড়ি থেকে মোটরবাইক নিয়ে গাইঘাটার রামপুর ও জলেশ্বর এলাকার দু’টি হিমঘরে আলু মজুত করতে বেরিয়েছিলেন। রাতে তিনি ওই কাজেই ব্যস্ত থাকায় ফেরেননি। মঙ্গলবার রাতে স্ত্রী মাধবীলতাদেবীকে ফোন করে তিনি রান্না করতে বলেন। এ-ও জানান, তাঁর ফিরতে রাত ১২টা বেজে যাবে। তাঁর কাছ থেকে অনেক আলু চাষি টাকা পেতেন। কিন্তু তিনি আর ফেরেননি। তাঁর মোবাইল ফোনটিও বন্ধ ছিল। বিশ্বনাথবাবুর মা করুণাদেবীর আশঙ্কা, তাঁর ছেলেকে টাকার জন্য অপহরণ করা হয়েছে। কালাম মণ্ডল নামে এক গাড়ি-চালক বলেন, “ব্যবসার প্রয়োজনে উনি আমার গাড়ি ভাড়া নিয়েছিলেন। ওঁর সঙ্গে আমার মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ শেষ কথা হয়। তিনি আমাকে আমার পাওনা ৩৫ হাজার টাকার মধ্যে ২০ হাজার টাকা রাতেই নিয়ে নিতে বলেছিলেন। ওঁর সঙ্গে টাকা ছিল।”

নতুন স্কুল ঘর পেল পড়ুয়ারা
—নিজস্ব চিত্র।
খোলা আকাশের পর অবশেষে জুটল ছাদ। দীর্ঘ ১২ ধরে ছাত্রছাত্রীদের দাবি ছিল নিজেদের একটি স্কুল ঘর। মঙ্গলবার হল তাদের সেই প্রতীক্ষার অবসান। হিঙ্গলগঞ্জ বাজার শিশু শিক্ষা নিকেতনের নতুন স্কুল ঘরের উদ্বোধন করলেন স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি আবুবক্কর গাজি। উপস্থিত ছিলেন বিডিও বিশ্বজিৎ বসু, পুলিশ অফিসার পার্থ শিকদার, হিঙ্গলগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সুশান্ত ঘোষ, প্রধান শিক্ষক মীরা ঘোষ-সহ ছাত্রছাত্রী ও তাদের অভিভাবকরা। ব্লক প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গত ২০০১ সালে স্থানীয় এক ব্যক্তির বাড়িতে শুরু হয় হিঙ্গলগঞ্জ বাজার শিশু শিক্ষা নিকেতনের ক্লাস। তখন ছিল ৩০ জন ছাত্রছাত্রী। বর্তমানে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ১১০ এবং তিন জন শিক্ষিকা। স্কুলবাড়ি তৈরির জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে এগিয়ে আসেন বাজার কমিটির সম্পাদক তথা হিঙ্গলগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য সুশান্ত ঘোষ সহ স্থানীয় বাসিন্দারা। রাজ্যের জেলা শিশু শিক্ষা মিশনের দেওয়া ৯ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকায় স্থানীয় পুরাতন বাজার এলাকায় তৈরি হল স্কুল বাড়ি। ঘর, বারান্দা, বাথরুম, পানীয় জল এবং পাখা সমস্ত কিছুরই ব্যবস্থা করা হয়েছে। নিজেদের জন্য স্কুল ঘর পেয়ে স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছ্বসিত পড়ুয়ারা।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.