টুকরো খবর
চিকিৎসকদের নাম নথিভুক্ত করতে উদ্যোগী পুরসভা
বিজ্ঞপ্তি দিয়ে চিকিৎসকদের শংসাপত্র-সহ নাম নথিভুক্ত করতে উদ্যোগী হল ঘাটাল পুরসভা। পুরসভা সূত্রের খবর, যে সমস্ত চিকিৎসক ব্যাক্তিগত চেম্বার করেন (ওষুধ দোকান বা বাড়িতে) তাঁদের প্রত্যেককেই পুরসভায় শংসাপত্র জমা দিয়ে নাম নথিভুক্ত করাতে হবে। চেয়ারম্যান জগন্নাথ গোস্বামী বলেন, “শংসাপত্র জমা না দিলে সেই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” চলতি সপ্তাহেই মাইকিং ও লিফলেট বিলি করা হবে। ক্লিনিক্যাল এস্টাবলিস্টমেন্ট অ্যাক্ট অনুযায়ী, স্বাস্থ্য দফতর থেকে লাইসেন্স নিয়ে তবেই চিকিৎসা করার কথা। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তা মানা হয় না বলে অভিযোগ। এর ফলে এক দিকে যেমন ভুয়ো চিকিৎসকদের রমরমা বাড়ে, তেমনই কর আদায়েও ফাঁকি পড়ে। পুরসভা সূত্রে খবর, সম্প্রতি ঘাটাল শহরের অলিতে-গলিতে চেম্বার খুলে এমন অনেক চিকিৎসক চিকিৎসা করছেন। তাঁদের নাম নথিভুক্ত না থাকায় সমস্যা হচ্ছে। এর জেরে সাধারণ মানুষ প্রতারিতও হচ্ছেন বলে পুরসভার দাবি। চেয়ারম্যান জগন্নাথ গোস্বামী বলেন, “কোনও চিকিৎসক চেম্বার করতেই পারেন। তাতে পুরসভা নাক গলাবে না। কিন্তু সেই চিকিৎসককে শংসাপত্র-সহ বাধ্যতামূলক ভাবে নাম নথিভুক্ত করাতে হবে।” পুরসভার আশা, তা বাস্তবায়িত হলে কর আদায় যেমন বাড়বে তেমনি ভুয়ো চিকিৎসক সংখ্যাও কমবে।

প্রসূতির মৃত্যুতে বিক্ষোভ
প্রসূতির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রানিগঞ্জের একটি বেসরকারি হাসপাতালে বিক্ষোভ দেখালেন মৃতার পরিবারের লোকজন। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১২ সালের ১৯ ডিসেম্বর ওই হাসপাতালে অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় ভর্তি হয়েছিলেন তারা বাউরি। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ২২ ডিসেম্বর তাঁকে বাঁকুড়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। পথেই মৃত্যু হয় তাঁর। চিকিৎসায় গাফিলতির দায় স্বীকার করে নিয়ে ২ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার লিখিত প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক। কিন্তু তা সত্ত্বেও সেই ক্ষতিপূরণ না দেওয়ায় রবিবার হাসপাতালে বিক্ষোভ দেখান মৃতার পরিবার পরিজনেরা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানান, রবিবার এই নিয়ে আবার বিক্ষোভ হলে আলোচনার মাধ্যমে মিটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।

চিকিৎসা শিবির
শিশু চিকিৎসা শিবির হয়ে গেল কালনার কাঁকুড়িয়া পঞ্চায়েতের মেদগাছি গ্রামের এক অঙ্গনওয়ারি কেন্দ্রে। কলকাতার এক বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে শনিবার এই শিবির হয়। ছিলেন কাঁকুড়িয়া পঞ্চায়েত প্রধান সোমা বর্মন-সহ অনেকেই। প্রায় ২৫০ জন শিশুর চিকিৎসা ও তাদের বিনামূল্যে ওষুধ দেওয়া হয় এ দিন। রোগ প্রতিরোধ করার নানা উপায় নিয়েও পরামর্শ দেওয়া হয়। সংস্থার সম্পাদক মানস সরকার বলেন, “ভবিষ্যতে আরও বড় করে শিবির করার চেষ্ঠা হবে।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.