টুকরো খবর
নিগৃহীতার সাক্ষ্য ১৩ ও ১৪ মার্চ
রুদ্ধদ্বার বিচার শুরু পার্ক স্ট্রিট ধর্ষণ-কাণ্ডের
পার্ক স্ট্রিট ধর্ষণ-কাণ্ডের বিচার শুরু হল। শনিবার তৃতীয় ফাস্ট ট্র্যাক আদালতে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক মধুছন্দা বসুর এজলাসে পার্ক স্ট্রিটের ঘটনার তদন্তের সঙ্গে যুক্ত গোয়েন্দা বিভাগের এক অফিসার সাক্ষ্য দেন। পার্ক স্ট্রিট থেকে রবীন্দ্র সদনের মোড় পর্যন্ত বিভিন্ন হোটেল, ভবন, রাস্তার ‘মানচিত্র’ তৈরি করে কী ভাবে ওই ঘটনা ঘটেছিল তার চিত্ররূপ এঁকেছিলেন তিনি। রুদ্ধদ্বার এজলাসে ওই সময় বিচারক, ধৃত তিন অভিযুক্ত রুমান খান, নাসির খান এবং সুমিত বজাজ এবং তাঁদের আইনজীবী, সরকারি আইনজীবী, আদালতের কয়েক জন কর্মী ছাড়া কেউ ছিলেন না। ১৩ এবং ১৪ মার্চ ওই ঘটনার অভিযোগকারিণী সাক্ষ্য দেবেন। গত বছর ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে পার্ক স্ট্রিটের এক পানশালা থেকে বেরোনোর পর এক মহিলাকে চলন্ত গাড়িতে ধষর্ণ করা হয় বলে অভিযোগ। এক বছর এক মাস পরও মূল অভিযুক্ত কাদের খান এবং আলিকে ধরতে পারেনি পুলিশ। তাদের ছাড়াই শুরু হয়েছে ওই ধর্ষণ-কাণ্ডের বিচার। ‘ফেরার’ ওই দু’জনের বিরুদ্ধে চার্জও গঠন করা যায়নি। পার্ক স্ট্রিট কাণ্ডে ধৃত তিন জনের বিরুদ্ধে ১৯ ফেব্রুয়ারি চার্জ গঠন করে আদালত। দ্রুত এই মামলার বিচার শেষ করতে ওই দিন দু’পক্ষের আইনজীবীর সহযোগিতা চেয়েছিলেন তৃতীয় ফাস্ট ট্র্যাক আদালতের বিচারক।

ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যু
এক স্কুল পড়ুয়ার অস্বাভাবিক মৃতু হয়েছে। শনিবার সকালে নিউ টাউনের বিবেকানন্দ পল্লির একটি বাড়ি থেকে তার ঝুলন্ত দেহ মেলে। ওই ছাত্রের নাম তপন শর্মা (১৫)। সে জগৎপুর আদর্শ বিদ্যামন্দিরে পড়ত। প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশ জানায়, লেখাপড়া নিয়ে এ দিন সকালে তপনের সঙ্গে তার বাবার কথা কাটাকাটি হয়। বেলা সাড়ে দশটা নাগাদ ঘরের ভিতরে ওই ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান তার বাবা। পুলিশের অনুমান, এটি আত্মহত্যা।

বোমাতঙ্ক
রাংতায় মোড়া বস্তুকে ঘিরে বোমাতঙ্ক ছড়াল। শনিবার, বরাহনগরে। পুলিশ জানায়, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলরের অফিসের পাশে একটি বন্ধ দোকানের সিঁড়িতে রাংতায় মোড়া লম্বাটে কিছু দেখেন স্থানীয়েরা। ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। পরে বম্ব স্কোয়াড ও দমকল আসে। পুলিশ জানায়, আতঙ্ক ছড়াতে তরমুজের উপরে রাংতা মুড়ে রাখা হয়েছিল।

এড়াল দুর্ঘটনা
বিপদ-সঙ্কেত: রেললাইনে ফাটল, শিয়ালদহ শাখায় ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন।
বেলঘরিয়া ও দমদম স্টেশনের মাঝে ডাউন রেললাইনে ফাটলের জেরে শনিবার শিয়ালদহ মেন শাখায় কিছুক্ষণ ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়। পূর্ব রেল সূত্রের খবর, এ দিন সকাল ৭টা ৫ মিনিট নাগাদ বরাহনগরের ন’পাড়া এলাকায় লাইনে ফাটল দেখে চালক ট্রেন থামান। এর জেরে শিয়ালদহগামী ৩টি লোকাল ট্রেন মাঝ পথে আটকে পড়ে। রেল কর্তৃপক্ষ জানান, ফাটল মেরামতি করে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক করতে প্রায় এক ঘণ্টা লেগে যায়। ন’পাড়ার বাসিন্দা নিতাই মণ্ডল বলেন, “ফাটল ধরা লাইনে ট্রেন আসতে দেখে আমরা জামা নাড়াই। তা দেখেই চালক ট্রেন থামান। পূর্ব রেলের এক আধিকারিক জানান, তাপমাত্রার তারতম্যের জন্যই লাইনে এই ফাটল।

ইঞ্জিনে আগুন
বিপদ: দ্বিতীয় হুগলি সেতুর উপরে গাড়িতে আগুন। এল দমকল।
দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে শনিবার একটি গাড়ির ইঞ্জিনে আগুন লাগল। পুলিশ জানায়, ঘটনায় কেউ আহত হননি। গাড়ির যাত্রী চিরঞ্জীব রেজ জানান, সেতুতে উঠতেই গাড়ি বন্ধ হয়ে বনেটের নীচ থেকে ধোঁয়া বেরোতে থাকে। তিনি বনেট খুলে দেখেন ইঞ্জিনে আগুন জ্বলছে। অদূরেই কর্তব্যরত ট্রাফিক সার্জেন্টকে খবর দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে যায় দমকলের দু’টি ইঞ্জিন। অনুমান, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র থেকেই কোনও ভাবে শর্ট সাকির্ট হয়ে এই অঘটন।

গাড়ির ধাক্কায় মৃত যুবক
গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু হল এক যুবকের। শনিবার সকালে কেষ্টপুর রোডে ঘোষপাড়ার কাছে। পুলিশ জানায়, দুধ বিক্রেতা, মৃত প্রদীপ ঠাকুরের (২২) বাড়ি কেষ্টপুরে। এ দিন দুধ নিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময়ে একটি গাড়ি তাঁকে ধাক্কা মারে। তাঁকে স্থানীয় একটি নার্সিংহোমে নিয়ে যান এলাকাবাসীরা। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। গাড়ির চালক ও এক আরোহী আটক হয়েছেন।

অভিযুক্ত ধৃত
পোস্তায় এক সোনা-রুপোর গয়নার কারিগরকে ধারালো অস্ত্রে কোপানোর ঘটনায় শনিবার গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্তকে। পুলিশ জানায়, ধৃতের নাম সৈকত মালিক। তদন্তকারীদের দাবি, লুঠপাটে বাধা দেওয়ার জন্যই ওই কারিগরের উপর হামলা চালানো হয়। জেরায় বছর উনিশের ওই মঙ্গলবার পোস্তা এলাকার বড়তলা স্ট্রিটে সিন্টু সাহু নামে এক কারিগরের গলায় ও মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ মারে সৈকত।
 
 
 


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.