পঞ্চায়েতে জোট আঞ্চলিক দলের সঙ্গে: মানস ভুঁইয়া
গামী পঞ্চায়েত নির্বাচনে ধর্মনিরপেক্ষ আঞ্চলিক দলগুলোর সঙ্গে জোট গড়তে ইচ্ছুক কংগ্রেস। বৃহস্পতিবার মেদিনীপুরে এসে এই বার্তা দিলেন প্রদেশ কংগ্রেস নেতা মানস ভুঁইয়া। তিনি বলেন, “আঞ্চলিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলার জন্য জেলা সভাপতিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কথাবার্তা চলছে। জেলা সভাপতি প্রদেশ সভাপতিকে রিপোর্ট পাঠাবেন।” ইতিমধ্যে ঝাড়খণ্ড পার্টির (নরেন) সঙ্গে কংগ্রেসের আলোচনাও হয়েছে। কংগ্রেসের এক জেলা নেতার কথায়, “ওদের সঙ্গে আমাদের জোট আগে থেকেই রয়েছে। আরও কয়েকটি দলের সঙ্গে কথাবার্তা চলছে।”
সাংবাদিক বৈঠকে কংগ্রেস নেতা।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা কংগ্রেস কার্যালয়ে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হন মানসবাবু। প্রত্যাশিত ভাবেই ওঠে তিন কেন্দ্রে উপনির্বাচনের ফলাফলের প্রসঙ্গ। সবংয়ের বিধায়ক বলেন, “তৃণমূল একতরফা বন্ধুত্বের হাত কেটে দিয়ে ইউপিএ ২ থেকে বেরিয়ে গিয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জোট ভেঙেছেন। যাঁরা বুক ফুলিয়ে বলেছিলেন, কংগ্রেসকে মুছে দিয়েছি, কংগ্রেসের অস্তিত্ত্ব টিকে আছে তৃণমূলের উপর, তাঁরা নিশ্চয়ই দেওয়ালের লেখা পড়তে শুরু করেছেন। যৌথ ভোটের প্রতিফলন এই সরকার। আজ পর্যালোচনার দিন।” মালদহের ইংরেজবাজারে পরাজয় তাঁদের কাছে প্রত্যাশিত ছিল না, তা মেনে মানসবাবু বলেন, “মালদহের ফল প্রত্যাশিত ছিল না। ফলাফলের বুথ ভিত্তিক পর্যালোচনা হবে।” এ দিন ফের তিন দফায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের দাবি জানান মানসবাবু। তাঁর কথায়, “সিপিএম সন্ত্রাস করেছে। তৃণমূলও সন্ত্রাস করছে। রাজ্যে তিন দফায় পঞ্চায়েত নির্বাচন করতে হবে। আধা সামরিক বাহিনীকে যুক্ত করতে হবে।” সবংয়ের বিধায়কের কটাক্ষ, “যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নিজের বাহিনীকে রক্ষা করতে পারেন না, কলেজ নির্বাচনে পুলিশ অফিসার খুন হন, সেখানে ৫৯ হাজার বুথে ভোট আধা সামরিক বাহিনী ছাড়া নির্বাচন হবে কী ভাবে?”

রাজবাড়িতে স্বামীজি স্মরণ
স্বামীজির সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানের সূচনায় রাজ্যপাল এম কে নারায়ণন। রয়েছেন
প্রব্রাজিকা অমলপ্রাণা, প্রব্রাজিকা অজয়প্রাণা ও প্রব্রাজিকা জ্ঞানদাপ্রাণা। বৃহস্পতিবার,
শোভাবাজার রাজবাড়িতে। ছবি: দেবীপ্রসাদ সিংহ
স্বামীজির আদর্শ মেনে চললে বর্তমান সময়েও যে কোনও সমস্যার মোকাবিলা সম্ভব বলে মন্তব্য করলেন রাজ্যপাল এম কে নারায়ণন। বৃহস্পতিবার শোভাবাজার রাজবাড়িতে দক্ষিণেশ্বর সারদা মঠ এবং রামকৃষ্ণ সারদা মিশনের তিন দিনব্যাপী সম্মেলনের উদ্বোধন করেন রাজ্যপাল। স্বামী বিবেকানন্দের সার্ধ-শতবর্ষ উপলক্ষে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে ছিলেন মঠের সাধারণ সম্পাদক প্রব্রাজিকা অমলপ্রাণা, কেরলের ত্রিচুর সারদা মঠের অধ্যক্ষা প্রব্রাজিকা অজয়প্রাণা প্রমুখ। তাঁরা জানান, ১৮৯৭ সালে এই দিনে শোভাবাজার রাজবাড়িতেই শিকাগো থেকে ফেরার পর স্বামীজিকে নাগরিক সম্বর্ধনা দিয়েছিলেন কলকাতার বাসিন্দারা।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.