সমীক্ষায় জানা গেল, মানুষ ভাষা শিখেছে পাখিদের কলকাকলি থেকে। গলার স্বরকে বিভিন্ন ব্যঞ্জনা প্রকাশ করতে ব্যবহার করা যায়, এটা আদি মানুষ পাখিদের গান থেকেই বোঝে ও টোকার চেষ্টা করে। হায়, কালের কী প্যাঁচ ও আত্মসন্তুষ্ট হয়ে ডানা চুলকোবার কী ঘ্যাঁচ! আজ মানুষই পাখিকে খাঁচায় পুরে শেখায় ‘রাধেকৃষ্ণ’ (বা অন্য রকম চার-অক্ষরী) আর টিয়া তা হুবহু উগরে দিতে পারলে এক্সট্রা ছোলা পায়। নীতিকথা: জ্ঞান বিতরণ করিস না, চুপ করে থাক, বোবার ছাত্র নেই! |