এয়ার এশিয়া-টাটার উড়ান হয়তো এ বছরই |
চলতি বছরের শেষেই সম্ভবত চালু হয়ে যাবে এয়ার এশিয়া-টাটার বিমান পরিষেবা। প্রাথমিক ভাবে এতে ১৬০-২৭০ কোটি টাকা লগ্নি করবে মালয়েশীয় সংস্থাটি। বিদেশি লগ্নি উন্নয়ন পর্ষদ এবং বিমান পরিষেবা নিয়ন্ত্রক ডিজিসিএ-র ছাড়পত্র পেলে শুরুতে ৩-৪টি বিমান নিয়েই পরিষেবা শুরু করতে চায় তারা। বৃহস্পতিবার এয়ার এশিয়ার সিইও টনি ফার্নান্ডেজ বলেন, পরিষেবা চালুর বিষয়টি নির্ভর করছে ছাড়পত্র পাওয়ার উপর। তা পেলে এ বছরেই চেন্নাইকে কেন্দ্র করে প্রথমে দক্ষিণ ভারতের শহরগুলিতে পরিষেবা শুরু করতে চান। এ জন্য যৌথ উদ্যোগে গড়া নতুন সংস্থার সিইও-সহ শীর্ষ নেতৃত্বের নাম ঘোষণা হবে শীঘ্রই। নতুন সংস্থায় প্রথমে কাজ পাবেন অন্তত ৩০০ জন।
|
রাজ্যে চালু, কিন্তু দশ সার্কেলে পরিষেবা বন্ধ সিস্টেমা-শ্যামের |
দেশের ১০টি সার্কেলে পরিষেবা বন্ধ করছে সিস্টেমা-শ্যাম টেলি সার্ভিসেস। যাদের ‘এমটিএস’ ব্র্যান্ডের পরিষেবা নেন প্রায় ১.৪ কোটি দেশবাসী। তবে কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ-সহ বাকি ১১টি সার্কেলে পরিষেবা চালু থাকছে। আগামী মার্চে তারা অংশ নিচ্ছে স্পেকট্রাম নিলামেও। বাতিল হওয়া স্পেকট্রাম ফিরে পেয়ে না থাকলে, সম্প্রতি পরিষেবা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। কিন্তু সংস্থার দাবি, ওই নির্দেশ তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তার সঙ্গে এই পরিষেবা গোটানোর সম্পর্কও নেই। বরং অলাভজনক সার্কেলে খরচ কমিয়ে নিলামের জন্য অর্থ সঞ্চয়ের লক্ষ্যেই এই পদক্ষেপ।
|
আইএনজি বৈশ্য লাইফ ইনশিওরেন্সের বাকি ৫০% শেয়ারও কিনে নিতে এক্সাইডকে অনুমতি দিল প্রতিযোগিতা কমিশন। আগেই ওই বিমা ব্যবসার অর্ধেক কিনেছে তারা।
|
আসন্ন স্পেকট্রাম নিলামে যোগ দিতে আবেদনের শেষ দিন পিছিয়ে ২৫ ফেব্রুয়ারি করল টেলিকম দফতর। সঙ্গে বাকি টুজি স্পেকট্রামও শীঘ্রই নিলামে চড়াবে বলে জানাল তারা। |