নিখোঁজ থাকা এক ছাত্র-সহ দু’জনের দেহ মিলল কুয়োর ভিতর। শুক্রবার পুরুলিয়া ও বাঁকুড়া জেলার দু’টি পৃথক জায়গার ঘটনা। নিতুড়িয়া থানার শালতোড় গ্রামের কাছে এ দিন বজরঙ্গী উপাধ্যায় (১৪) নামে নবম শ্রেণির এক ছাত্রের দেহ মেলে। আদতে বিহারের রোহতাস জেলার বাসিন্দা এই কিশোর কয়েক বছর ধরে স্থানীয় হিজুলি গ্রামে এক আত্মীয়ের বাড়িতে থাকত। রবিবার থেকে সে নিখোঁজ ছিল। এ দিন হিজুলি থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে পারবেলিয়া ও শালতোড় রাস্তার পাশে একটি কুয়োয় তার দেহ ভাসতে দেখা যায়। দমকলের কর্মীরা কিশোরের পচাগলা দেহ উদ্ধার করেন। রঘুনাথপুরের এসডিপিও কুন্তল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “ওই কিশোরের কোমরে দড়ি বাঁধা ছিল। ময়না তদন্তের পরেই মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। মৃতের বাবার অভিযোগের প্রেক্ষিতে একটি খুনের মামলা শুরু করা হয়েছে।” সোমবার থেকে নিখোঁজ ছিলেন বাঁকুড়া শহরের স্কুলডাঙার বাসিন্দা কালীচরণ দাস (৩০)। এ দিন সকালে এলাকারই একটি কুয়োয় তাঁর দেহ ভাসতে দেখেন বাসিন্দারা। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে দেহটি উদ্ধার করে।
|
নিয়ন্ত্রণ হারানো গাড়ির দরজা খুলে যাওয়ায় রাস্তায় ছিটকে পড়েছিল আরোহী এক কিশোর। তার উপর আছড়ে পড়ে সেই গাড়ি। বৃহস্পতিবার রাতে খাতড়া থানার রাজাডালি গ্রামের কাছে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। মৃত ওই কিশোরের নাম অনন্ত মাণ্ডি (১৪)। হিড়বাঁধে তার বাড়ি। দুর্ঘটনায় জখম হন ওই গাড়ির আরোহী আরও তিন যুবক। এ দিন বিষ্ণুপুর থানার বাঁকাদহ গ্রামের কাছে একটি লরি গরুর গাড়িতে ধাক্কা মারে। জখম হন গাড়োয়ান ও খালাসি। গাড়োয়ান গুরুপদ বাউলের চোট গুরুতর।
|
আগুনে পুড়ে গেল আটটি কাঁচা ঘর। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পুঞ্চার মুখগোড়া গ্রামের ঘটনা। পড়শিরা জলাশয় থেকে জল এনে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। দমকল কর্মীরাও আসেন। পুলিশ ও দমকল কর্মীদের মতে, রান্না করার জন্য বাড়ির মধ্যে শুকনো পাতা মজুত করা ছিল। তা থেকেই আগুন ছড়ায় বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে। |