পুরসভার বোর্ড মিটিং ডাকা এবং তার পরিচালনার দায়িত্বে থাকেন পুর চেয়ারম্যান। মিটিংয়ে কোন বিষয়ে আলোচনা হবে কোনটা থাকবে না তা তিনি ঠিক করেন। কাউন্সিলরদের গণতান্ত্রিক অধিকার কোথায় বিঘ্নিত হলে, তাঁরা নিজেদের বক্তব কোথায় জানাতে পারছেন না এমন হলে চেয়ারম্যানকে জানাতে পারেন। সেই মতো চেয়ারম্যান ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়ে থাকেন। মেয়র পদের মতোই চেয়ারম্যান পদে কাকে বসানো হবে কাউন্সিলররা নির্বাচনের মাধ্যমে তা ঠিক করেন। |
জোট গড়ে পুর নির্বাচনে জিতে প্রথম মেয়র নির্বাচন নিয়ে ভোটাভুটির সময় বামেদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছিল কংগ্রেস। পরে তারা সেই ভুল স্বীকার করেন। কিন্তু এ দিনের ঘটনায় স্পষ্ট কংগ্রেস এবং বামেরা একজোট রয়েছে।
গৌতম দেব, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী |
আমরা যদি সিপিএমের সঙ্গে থাকি, পুরসভা যদি কিছু করতে না পারে, তবে গৌতমবাবুরা জোট থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন না কেন? তা ছাড়া কেন্দ্রে কংগ্রেসকে সরাতে তৃণমূলের দলনেত্রী সিপিএমের দলীয় কার্যালয়েও যেতে প্রস্তুত ছিলেন।
শঙ্কর মালাকার, কংগ্রেস বিধায়ক |
• ১৯৮৮ থেকে কাউন্সিলর। ছিলেন ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিএম কাউন্সিলর।
• ৫ জুন ১৯৯৫ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৯ পুরসভার ২ নম্বর বরো কমিটিতে সিপিএমের বরো চেয়ারম্যান পদে।
• ১৬ জুন ১৯৯৯ থেকে ২২ অগস্ট ২০০৪ পুরসভার ২ নম্বর বরো কমিটিতে দ্বিতীয় দফায় চেয়ারম্যান।
• ২০০৩ সালে সিপিএম থেকে বহিষ্কার করা হয়।
• ২০০৩-এর নভেম্বরে তৃণমূলে যোগ দেন।
• ২০০৪ সালে তৃণমূল ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দেন। ওই বছরই কংগ্রেসের টিকিটে জেতেন।
• গত পুর নির্বাচনে ১১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে জেতেন।
• ২৯ অক্টোবর ২০০৯ থেকে ২৭ জুন ২০১১ কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণে পুরবোর্ডের ডেপুটি মেয়র।
• ২০১২তে ফের তৃণমূলে যোগ।
• ৯ জুলাই ২০১১ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ জোটের নিয়ন্ত্রণে থাকা পুর বোর্ডের চেয়ারম্যান। |