ধুলো-বালি-নুড়ির আস্তরণ ভেদ করে নাসার রোভার কিউরিওসিটি পৌঁছল আরও একটু গভীরে। মঙ্গল গ্রহ সৃষ্টির সময়কার আদি পাথরে (বেডরক) ঘা দিয়ে রহস্যভেদ করার চেষ্টা করল সে। যান্ত্রিক ভাবে গর্ত করে পাথর থেকে সংগ্রহ করল নমুনা। |
‘কৌতূহল’-এর লম্বা হাত খুঁড়ছে মঙ্গলের মাটি। নিজের কাজের ছবিও তুলে পাঠিয়েছে নাসায়। |
এ বার যা খবর দেবে বহু যুগ আগে লালগ্রহের স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ার। ছিল কি প্রাণের অস্তিস্ব, চেষ্টা হবে জানার। |
|
|
মূল গর্ত খোঁড়ার আগে পরীক্ষামূলক
ভাবে একটি ছোট গর্তও করেছিল
কিউরিওসটি। ছবিতে তা ডান দিকে। |
পরীক্ষামূলক সেই গর্ত। আধ ইঞ্চি ব্যাস এবং
আড়াই ইঞ্চি গভীর। পরের বার সে নমুনা
তুলে এনেছে আরও গভীর থেকে। |
|
কৌতূহল তার রোবট-হাত দিয়ে প্রথমে মোটামুটি আধ ইঞ্চি ব্যাস এবং আড়াই ইঞ্চি গভীর মাপের একটি গর্ত খোঁড়ে পরীক্ষামূলক ভাবে। তার যান্ত্রিক হাতের মুঠোয় ও অন্য অংশে রয়েছে ক্যামেরা। তাতে নিজের অনেক ছবিও তুলেছে। সেই সব ছবি জুড়ে নাসার বিজ্ঞানীরা কৌতূহলের পুরো অবয়ব তৈরি করেছেন। দেখে মনে হবে বাইরে থেকে অন্য কেউ ছবি তুলেছে এই খনি-শ্রমিকের। |