অকাল ভোটের অন্তরায় বনধ
ফেব্রুয়ারির ২৩ তারিখ রেজিনগরের উপনির্বাচনের ঠিক আগে বামেদের ডাকা দু’দিনের ভারত বনধ রাজনীতির ‘কারবারিদের’ কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে। প্রচারের শেষ দিন ২০ ফেব্রুয়ারি। আর ২০ ও ২১ ফেব্রুয়ারি বামেরা কেন্দ্রের জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদে ভারত বনধ ডেকেছে। এর ফলে প্রচার প্রক্রিয়া বিঘ্নিত হবে বলে ধারণা রাজনৈতিক নেতাদের। এ ছাড়া অনেক ভোটারই বনধের জেরে বাড়ি আসতে পারবেন না বলে মনে করছেন নেতারা। আরএসপি প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম বলেন, “ধর্মঘট নিয়ে চিন্তায় আছি। বাম নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে একটা পথ বার করতে হবে।”
সিটুর নেতৃত্বে ১১টি শ্রমিক সংগঠনের বনধ সমর্থনে আইন অমান্য। কৃষ্ণনগরে তোলা নিজস্ব চিত্র।
কংগ্রেস অবশ্য ধর্মঘটকে বিশেষ পাত্তা দিতে নারাজ। বেলডাঙা-২ ব্লক (পশ্চিম) কংগ্রেস সভাপতি ইন্দ্রনীল প্রামাণিক বলেন, “ভারত বনধের কথা মাথায় রেখে ১৯ তারিখের মধ্যেই আমরা প্রচার শেষ করব।” রাজ্যের প্রাণিসম্পদ বিকাশ দফতরের প্রতিমন্ত্রী হুমায়ূন কবীর ভোটে লড়ছেন শাসক দল তৃণমূলের হয়ে। তাঁর দাবি, “এলাকায় বামেরা শক্তিহীন। তাই তাদের ডাকা বনধে এলাকায় কোনও প্রভাবই পড়বে না।” ধর্মঘটের জেরে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক থমকে যাবে। ট্রেন চলাচল করবে না শিয়ালদহ-লালগোলা শাখায়। তবে দাওয়াই বাতলেছেন সিপিএমেরই জেলা সম্পাদক মৃগাঙ্গ ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, “উপনির্বাচনের জন্য বেলডাঙাকে ধর্মঘটের আওতা থেকে বাদ দেওয়া হবে। সিটু নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এরকমই আলোচনা হয়েছে। ফলে যারা ওই সময়ে বাইরে থেকে আসবেন তাঁদেরও সমস্যা হওয়ার কথা নয়।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.