|
|
|
|
টুকরো খবর |
হাতির হানায় ক্ষতি
নিজস্ব সংবাদদাতা • খয়রাশোল |
দু’দিন ধরে বর্ধমানের বিভিন্ন জায়গায় দাপিয়ে বেরিয়েছিল একটি দলছুট দাঁতাল। রবিবার সকালেই অজয় পেরিয়ে বীরভূমের খয়রাশোলের ভবানীগঞ্জ গ্রাম লাগোয়া জঙ্গলে ঢুকে পড়ে দাঁতালটি। বনদফতর ও স্থানীয় সূত্রে খবর, রবিবার রাতে পাশের পলপাই গ্রামে গিয়ে কিছু ফসল নষ্ট করেছে ও গৃহস্থের বাড়িতে ঢুকে ধান খেয়ে ফের সোমবার সকালে ভবানীগঞ্জের জঙ্গলে আশ্রয় নেয় দলছুট দাঁতালটি। সোমবার বিকাল পর্যন্ত হাতিটির অবস্থান ছিল একই জায়গায়। ভবানীগঞ্জ ও পলপাই গ্রামের রবীন মণ্ডল, গিরিধারী ঘোষ, তারক মণ্ডল, নিত্য ঘোষরা জানান, দাঁতালটি মানুষের ক্ষতি না করলেও জমির আখ, সর্ষে, বাড়ির ধান নষ্ট করেছে। বনদফতর ব্যবস্থা না নিলে আরও ক্ষতির সম্ভবনা রয়েছে। বীরভূম জেলা বনাধিকারিক কিশোর মাঁকড় বলেন, “বাঁকুড়ার একটি দলছুট দাঁতাল এখন বীরভূমে রয়েছে। খবর পাওয়া মাত্রই বন বিভাগের লোকজন সেখানে গিয়েছে। হাতিটি যে পথে এখানে এসেছে সোমবার বিকেলে সেই পথেই তাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। খয়ক্ষতির প্রকৃত চিত্রটা জানা নেই। তবে ক্ষতি হয়ে থাকলে সরকারি নিয়ম আনুযায়ী ক্ষতিপূরণ পাওয়া যাবে।” খয়রাশোলের বিডিও মহম্মদ ইসরার বলেন, “এখানে হাতির আসা যাওয়া নিয়মিত নয়, ফলে হাতি সম্পর্কে স্থানীয় মানুষের ততটা ধারণা নেই। অতি উৎসাহী হয়ে হাতির কাছাকাছি গিয়ে বা হাতিটিকে বিরক্ত করে কেউ যেন বিপদে না পড়েন। সেটা নিশ্চিত করতে হজরতপুর পঞ্চায়েতকে ঢোল দিয়ে প্রচার করতে বলা হয়েছে।”
|
মিলল পরিযায়ী পাখির দেহ
সংবাদসংস্থা • গুয়াহাটি |
ফের পরিযায়ী পাখির দেহ মিলল যোরহাটে। আজ কালিয়ানি পাথার এলাকার ডলনি পাথারে ১৭টি বার হেডেড গিজের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। একটি পাখিকে জীবন্ত উদ্ধার করা গিয়েছে। গত ২২ জানুয়ারি এই এলাকা থেকেই এই ধরণের ১৮টি পাখির মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছিল। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, হাঁসের দেহগুলি ঘিরে কাক উড়তে দেখে গ্রামবাসীরা ঘটনাটি জানতে পারেন। খবর দেওয়া হয় পুলিশ ও বনবিভাগে। বনকর্মীরা পরে দেহগুলি ময়না তদন্তে পাঠান। স্থানীয় পশুপ্রেমীদের অভিযোগ, মাজুলির দক্ষিণপাট সত্রের কাছে বিষক্রিয়ায় এই ধরণের পাখি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। অনেকে জাল পেতেও পাখি শিকার করছে। কিন্তু সব জেনেও বনবিভাগ সেই ভাবে ব্যবস্থা নেয়নি।
|
কচ্ছপ উদ্ধার |
ইএম বাইপাসের মাঠপুকুর থেকে ১০টি ভারতীয় প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়েছে। কচ্ছপ পাচারের অভিযোগে সন্ন্যাসী মিস্ত্রি নামে এক জনকে গ্রেফতার করা হয়। কোথা থেকে সে ওই সব কচ্ছপ এনেছিল, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। |
|
|
|
|
|