পাঁচটি সরকারি এজেন্সিকে মাঠে নামিয়ে ধান কিনছে রাজ্য সরকার। কিন্তু চাষিরা কি আদৌ সরকারি
শিবিরে ন্যয্য মূল্যে বিক্রি করতে পারছেন ধান? না কি খোলাবাজারে অভাবী বিক্রিই ভবিতব্য? |
জয়প্রকাশ মাহাতো
বড় চাষি
গ্রাম মাগুড়িয়া, ব্লক ও থানা হুড়া
২৫০ কুইন্টাল ধান হয়েছে। ৯ কিলোমিটার দূরে চালকল। গতবার একটি শিবিরে ধান বেচতে গিয়ে রাত হয়ে গিয়েছিল। এ বার তাই শিবিরের খোঁজ করিনি। ৯৫০ টাকা দরে আড়তে ৩ কুইন্টাল ধান বেচেছি। |
|
বিষ্ণু হাঁসদা
প্রান্তিক চাষি
গ্রাম মাজুরা, ব্লক ও থানা কাশীপুর
১২ কুইন্টাল ধান হয়েছে। ১৩ কিমি দূরে চালকল (হুড়া)। কাছাকাছি সমবায়ে ধান কেনা শুরু হয়নি। চালকল কিনছে কি না জানি না। তবে প্রয়োজনে আড়তে হাজার টাকা দরে ১ কুইন্টাল ধান বেচেছি। |
|
বলরাম মাহাতো
ম্যানেজার
আমঘাটা সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি
সদস্য সংখ্যা ৫০০। গত বার ৩৫০০ কুইন্টাল ধানা কেনা হয়েছিল। আশা করছি এ বারও ওই পরিমাণ কিনতে পারব। ১৮ ডিসেম্বর থেকে কেনা শুরু হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ৩০০ কুইন্টাল ধান কেনা হয়েছে। |
|
দুঃখভঞ্জন কুণ্ডু
চালকলের মালিক
(অংশীদীর) হুড়া, থানা হুড়া
৪ হাজার ৫০০ কুইন্টাল ধান মজুত করার ক্ষমতা। কেনা শুরু হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে চেক দেওয়া হচ্ছে। গতবার (সেপ্টেম্বর পর্যন্ত) প্রায় ৪১৫০ কুইন্টাল লেভি দিয়েছি। ছোট কল, সীমিত সাধ্যের মধ্যে কাজ করছি। |
|
খাদ্য দফতরের কর্তা
হুড়া ব্লক অফিসে সরকারি উদ্যোগে ধান কিনতে এ বার ৪-৬ জানুয়ারি তিন দিনের শিবির হয়েছে।
অনেক চাষি ধান বিক্রি করেছেন। এ ছাড়াও চালকলগুলি সহায়ক মূল্যে চাষিদের কাছ থেকে ধান কিনছে। |
|