বিষ্ণুপুরের রাধানগর উচ্চ বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান। |
বিষ্ণুপুরের রাধানগর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭৫ বর্ষ পূর্তি উৎসবের সূচনা হল সোমবার। উদ্বোধন করেন বেলুড় মঠের রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ ভাবপ্রচার পরিষদের সহ-সভাপতি স্বামী সত্যধর্মানন্দ এবং শিশুকল্যাণ দফতরের মন্ত্রী শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। উৎসব কমিটির সম্পাদক তথা স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রভাতকুমার পান জানান, উৎসব চলবে তিন দিন। শেষ দিন সুভাষচন্দ্র বসুর ১১৫-তম জন্মদিবসে এই স্কুলের বিশিষ্ট ছাত্র-ছাত্রীদের সংবর্ধনা জানানো হবে।
|
খাতড়ার বনতিল্লা টুসু মেলা প্রাঙ্গণে সম্প্রতি টুসু প্রতিযোগিতা হয়ে গেল। আয়োজন করেছিল বনতিল্লা-জিতপুর-পিঠাবাইদ মেলা কমিটি। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রতিযোগিতা চলে। প্রথম স্থান দখল করে রানিবাঁধের কমো লেদ্যাশাল টুসু দল, দ্বিতীয় হয় রানিবাঁধের বাঁশরথ টুসু দল ও তৃতীয় হয়েছে সিমলাপালের কালশুলি তরুণ সঙ্ঘ। ১৭টি টুসু দল যোগ দিয়েছিল। মেলায় প্রচুর দর্শক ভিড় করেছিলেন।
|
শনিবার সকাল থেকে টানা ২৪ ঘণ্টার শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অনুষ্ঠান সুরযজ্ঞ হল বিষ্ণুপুর রামশরণ সঙ্গীত মহাবিদ্যালয়ের হল ঘরে। অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী ও সমাপ্তি সঙ্গীত পরিবেশন করেন ওই মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ সুজিত গঙ্গোপাধ্যায়। সঙ্গীত ঘরানার এই শহরে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের প্রচার ও প্রসার কল্পে এই অনুষ্ঠান। এ বার চতুর্বিংশতিতম অনুষ্ঠানে ১৮০ জন শিল্পী যোগ দিয়েছিলেন। বিষ্ণুপুর ঘরানার সঙ্গীতগুরু রামশঙ্কর ভট্টাচার্যের ২৫০তম জন্ম জয়ন্তী উপলক্ষে বিশেষ ভাবে তাঁকে স্মরণ করা হয়।
|
রাজ্য বিবেক ছাত্র-যুব উৎসবে পর পর দু’বার সেরা নাট্যদলের শিরোপা জিতল পুরুলিয়ার গড়জয়পুর সপ্তর্ষি। জেলা স্তরেও সেরা হয়েছিল ওই সংস্থা। গত বারও তারা ওই সম্মান পেয়েছিল। যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গণে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় সপ্তর্ষি শুধু প্রথম স্থানই অধিকার করেনি, তাঁদের প্রযোজনা ‘বিবেকে বিবেকানন্দ’ শ্রেষ্ঠ পরিচালকের সম্মানও পায়। সংস্থার মুখপাত্র সনৎ দাস বলেন, “সমাজের প্রত্যন্ত এলাকায় যাঁদের মধ্যে চেতনা রয়েছে অথচ ততটা শিক্ষা নেই, তাঁরা স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে চলার পথে অদ্ভুত একটা আনন্দ পাচ্ছেন, বেঁচে থাকার পথ খুঁজে পাচ্ছেন। তাই দেখানো হয়েছে এই নাটকে। নাটকে পুরুলিয়ার ছৌ-নাচকেও ব্যবহার করা হয়েছে।
|
রসুলপুর উৎসব-২০১৩ শুরু হচ্ছে আজ, মঙ্গলবার থেকে। পাঁচ দিন ব্যাপী এই উৎসব অনুষ্ঠিত হচ্ছে পাত্রসায়র ব্লকের রসুলপুর গ্রামে, রসুলপুর-ইন্দাস রাস্তার ধারে ফাঁকা মাঠে। এ বার এই উৎসব দু’বছরে পা দিল। উৎসব কমিটির সম্পাদক শেখ আব্দুস সামাদ জানান, এলাকায় সুস্থ সাংস্কৃতিক চেতনা বিকাশের লক্ষ্যে এই উৎসবের আয়োজন। মঞ্চে প্রতিদিন কবিতা আবৃত্তি, বসে আঁকো, গান, নৃত্য প্রতিযোগিতার পাশাপাশি পুষ্প প্রদর্শনী থাকবে। উৎসব প্রাঙ্গণে হরেকরকম পসরা নিয়ে বিকিকিনির হাটও বসবে। উৎসব চলবে শনিবার পর্যন্ত।
|
মানভূম ক্রীড়া সংস্থার ৮০তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উপলক্ষে সম্প্রতি সংস্থার মাঠে অনুষ্ঠিত হল বসে আঁকো প্রতিযোগিতা। চারটি বিভাগে ৫২৪ জন প্রতিযোগী যোগ দেয়। |