চিতাবাঘ হত্যার অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
চিতাবাঘ হত্যা করার অভিযোগে শিবসাগরের ওগুরি শ্যামগাঁও এলাকা থেকে চার ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার, চিতাবাঘটিকে ঘিরে ধরে হত্যা করেন গ্রামবাসীরা। কেবল মারাই নয়, মৃত চিতাবাঘের চোখ, লেজ, থাবা ও পেট কেটে নিয়ে যাওয়া হয়। শিবসাগরের ডিএফও দিগন্ত বরবরুয়া জানান, বনবিভাগ ও পুলিশ তদন্ত চালিয়ে, আজ গ্রাম ২ নম্বর লুখরাখান গ্রাম থেকে বিবেকানন্দ কোয়েরি, বিপিন বোরা, কেশব বোরা ও চন্দন কোঁয়র নামে চার ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। দিগন্ত জানান, ঘটনার ভিডিও ফুটেজ ও ছবি থেকে মোট ১০ জনকে চিহ্নিত করা গিয়েছে। তাদের সকলকেই গ্রেফতার করা হবে। সম্প্রতি চিতাবাঘ, হাতি হত্যার ঘটনা বাড়তে থাকায়, বনমন্ত্রী রকিবুল হুসেন ঘোষণা করেন, বন্যপ্রাণীকে হত্যা বা আক্রমণ করলেই সেই ব্যক্তি বা জনতার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করতে হবে। মানুষের সঙ্গে বন্যপ্রাণীর সংঘাত বেশি হচ্ছে, এমন ১৬টি জেলায়, ঘুমপাড়ানি বন্দুক ও ওষুধসহ র্যাপিড রেসপন্স টিম তৈরির সিদ্ধান্তও নিয়েছে বনবিভাগ।
|
প্রাণী স্বাস্থ্য শিবির
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
ওয়েস্ট বেঙ্গল ভেটেরিনারি অ্যালুমনি অ্যাসোসিয়েশনের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা শাখার উদ্যোগে ও কেশিয়াড়ি ব্লকের লালুয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সহযোগিতায় প্রাণী স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল রবিবার। সুন্দরাড় হাইস্কুলে আয়োজিত এই শিবিরে হাঁস, মুরগী, গরু, ছাগলের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পাশাপাশি টিকাও দেওয়া হয়। শিবিরের উদ্বোধন করেন স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান রামেশ্বর মুর্মু। উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের জেলা সম্পাদক সুশান্তকুমার মান্না। তিনি প্রাণী পালন ও প্রাণীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা করেন।
|
|
টাউন হলের কার্নিশে বোঝাই পায়রা। ছবি: রাজীব বসু |
|
কৃষ্ণসার মৃত
নিজস্ব সংবাদদাতা • কানপুর |
কানপুর চিড়িয়াখানায় ৩১টি কৃষ্ণসার হরিণকে মেরে ফেলেছে বুনো কুকুরের দল। এই ঘটনায় ৩ কর্মীকে সাসপেন্ড করেছে কানপুর চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষ। রবিবার তদারকি করতে গিয়ে কর্মীরা দেখেন মৃত হরিণদের মাংস খাচ্ছে এক দল বুনো কুকুর। চিড়িয়াখানা সূত্রের খবর, মোট ৩৮টি কৃষ্ণসার ছিল। এখন মাত্র সাতটি বেঁচে আছে।
|
দলবদ্ধ |
|
বিষ্ণুপুরের বাঁকাদহ রেঞ্জে দলমার দামাল। রবিবার শুভ্র মিত্রের তোলা ছবি। |
|
লোকালয়ে ঢুকে পড়া একটি সজারু উদ্ধার হল সোনামুখী রেঞ্জের চকাই গ্রামে। রবিবারের ঘটনা। রেঞ্জ আধিকারিক মোহন শিট বলেন, “সজারুটির শারীরিক পরীক্ষা করে সোনামুখীর জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়।” |