|
|
|
|
ধান দেব মেপে
গোঘাট ব্লক |
‘পাঁচটি সরকারি এজেন্সিকে মাঠে নামিয়ে ধান কিনছে রাজ্য সরকার। কিন্তু চাষিরা কি আদৌ সরকারি শিবিরে
ন্যয্য মূল্যে বিক্রি করতে পারছেন ধান? না কি খোলাবাজারে অভাবী বিক্রিই ভবিতব্য?’ |
|
পীযূষ নন্দী,
বড় চাষি
গ্রাম তারাহাট, থানা গোঘাট
‘গত বছর সরকারের কাছে ধান বিক্রি করে ঠকেছি। ধুলো আছে বলে অর্ধেক ধান নেয়নি। যা নিয়েছিল তার মধ্যেও বস্তা প্রতি ৩-৪ কেজি কম ওজন ধরা হয়েছিল।’ |
|
রাখহরি যশ,
প্রান্তিক চাষি
গ্রাম বাদলকোনা, থানা আরামবাগ
‘চলতি বছরে এখনও বিক্রি করিনি। গত বছর ধানের গুণগত মান খারাপের অজুহাতে বস্তা পিছু ৪ কেজি করে বাদ দেওয়া হয়েছিল। সেকারণে ধানের কম দাম পেয়েছি।’ |
|
|
কার্তিক যশ,
পরিচালক,
নেতাজি কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতি।
‘সদস্য সংখ্যা ২০২। আরামবাগের বসন্তপুরে আমাদের সমবায়ে এখনও ধান কেনা শুরু হয়নি। কারণ ধান কেনা সংক্রান্ত সরকারি কোনও নির্দেশিকা হাতে পাইনি।’ |
|
রামপ্রসাদ মাজি,
চালকলের মালিক
চাঁদুর, থানা আরামবাগ
‘আমরা ধান কেনা শুরু করেছি। ধান বিক্রি করার সঙ্গে সঙ্গেই চাষিদের চেক দেওয়া হচ্ছে। কোনও সমস্যা নেই। গত বছর প্রায় ৯ হাজার মেট্রিক টন লেভি চাল সরকারকে দিয়েছি।’ |
|
|
লম্বোদর হেমব্রম, অতিরিক্ত জেলা খাদ্য নিয়ামক, আরামবাগ
গত ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত ২৬,২০২ মেট্রিক টন ধান কেনা হয়েছে। ধান কেনার গতি বাড়াতে ব্লক
প্রশাসন ও পঞ্চায়েতের সঙ্গে কথা বলে যে এলাকায় চালকল নেই, সেখানে শিবির করা হয়েছে।’ |
|
|
|
|
|
|